পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/২৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৯২ প্রবাসী । [ sध छांचं । জাওীমানীদের দৃষ্টিশক্তি স্বভাবতঃ ইউরোপীয়দিগের बृहेश्वङि अष्णक्रा जैक्क नत्रु ; अडान यवः बौबिरुনিৰ্ব্বাহের জন্য প্রয়োজন বশতঃ কখন কখন তীক্ষ হয় বটে। তাহারা সভ্যজাতিদের প্রিয় সুগন্ধি বা পুষ্পের স্বগ্রাণের প্রতি কোন অনুরাগ দেখায় না ; ফুল দিয়া নিজ নিজ দেহকে ও ভূষিত করে না। তাহারা অন্ধকারে কেবল ঘ্ৰাণ দ্বারা কাহাকেও চিনিতে পারে না । পোর্টম্যান সাহেবের মতে তাহাদের কোন ইন্দ্রিয়শক্তিই স্বভাবতঃ সভ্যজাতিদের ইন্দ্রি মুশক্তি অপেক্ষা তীক্ষ নহে । অভ্যাস প্রয়োজন ও শিক্ষা প্রযুক্ত অধিক তীক্ষ হয় মাত্র । ওঙ্গে-শ্রেণীভুক্ত গোত্রগুলি ব্যতীত অপর সমুদয় গোত্রের আওীমানীরা উস্কিন্দ্বারা দেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ “বিভূষিত" করে । আণ্ডামানীদের নাম তিন রকমের । (১) জননীজঠরে থাকিবার সময়ে শিশুর যে নাম হয়, আমরণ সেই নাম ব্যবহৃত হয়। প্রত্যেক গোত্রে এইরূপ নাম মোটে প্রায় কুড়িটি আছে । যখন কোন স্ত্রীলোক অন্তঃসত্ত্ব হন, তখন তিনি শিশুর এই নাম রাখেন। যমজ সন্তান হইলে ভূমিষ্ঠ হইবার পর তাহার নামকরণ হয়। যদি কাহারও প্রথম সস্তান মারা যায়, তাহা হইলে দ্বিতীয় সন্তান হইলে তাহাকে প্রথম সন্তানের নামটি দেওয়া হয়, এবং তাহাতে "ঈল” অর্থাৎ “দ্বিজ” বা “পুনর্জাত" কথাটি যোগ করিয়া দে ওয়া হয়। কারণ, আণ্ডামানীরা বিশ্বাস করে যে পুৰ্ব্বমূত সন্তানটিই আবার জন্মিয়াছে । আমাদের দেশেও কিয়ৎ পরিমাণে এই প্রকার একটি বিশ্বাস আছে । সেই জন্ত কোন মাতার সন্তান পুনঃ পুন: মারা গেলে মৃত শিশুটির কান কাটিয়া বা বিধিয়া দেওয়া হয় । উদ্দেশু, যেন সে আবার না আসে, বা আসিলে ঐ চিহ্ন দ্বারা যেন তাহাকে চেলা যায়। (২) বিক্ৰপাত্মক বা ৰিশেষত্বস্থচক নাম । শিশুদের নিজের বা তাছাদের পিতামাতার শারীরিক গঠনে বা আচরণে কোন বিশেষত্ব থাকিলে এইরূপ নাম দেওয়া হয়। এগুলি বিদ্রপাত্মক, অঙ্গবৈকল্যস্থচক, বা সন্মানজ্ঞাপক হইতে পারে। (৩) পুষ্প-নাম । এই নাম কেবল স্ত্রীলোকদিগকেই দেওয়া হয়। কোন वाणिक ८य गभरग्न थाख्दब्रका हत्व, उथन कङकसगि নির্দিষ্ট পুষ্পের মধ্যে যেটি ফুটিতে থাকে, তদনুসারে স্ত্রীলোকটির পুষ্পনামকরণ হয়। পুষ্পপ্রস্ফুটনের সহিত নারীজীবনের অবস্থাবিশেষের সাদৃশুবোধ আমাদের দেশেও আছে। মনুষ্যশিশুর জন্ম, এবং, পুষ্প হইতে বীজ, ও তাছা হইতে বৃক্ষশিশুর জন্ম, এই উভয়ের সাদৃশুই এরূপ বোধের মূল বলিয়া অনুমিত হয়। আণ্ডামানীরা কতকগুলি সন্মানসূচক নামও ব্যবহার করে। প্রৌঢ় পুরুষগণকে সন্মানার্থ “মাঈ আ* ও "মাম”, এবং বিবাহিতা নারীগণকে “চান’ বলা হয়। সন্তানেরা পিতামাতাকে নাম ধরিয়া ডাকে না । যুবকযুবতীর বয়োজ্যেষ্ঠদিগের সহিত কথা কহিবার সময় তাহীদের বিদ্ধপ।স্মক বা বিশেষত্বসূচক এবং কখন কখন তাহাদের ডাকনাম (proper name) পর্য্যস্ত ব্যবহার করে না । আণ্ডামানীরা একটি মাত্র বিবাহ করে । বিবাহের পূৰ্ব্বে তাহীদের যৌন নীতি ভাল ন হইলেও বিবাহের পর স্ত্রীপুরুষ উভয়েই পরস্পরের প্রতি অনুরক্ত থাকে। পড়ার সময় আণ্ডামানীর লাল গৈরিক লেপন ও সেবন করে। জর হইলে ও মাথা ধরিলে তাহার কপাল হইতে এবং ফোড়া হইলে যেখানে ফোড়া হয় সেখান হইতে রক্তমোক্ষণ করে । কোন স্থানে বেদন বোধ হইলে সেখানে মামুষের হাড়ের মালা পরে । তাহারা একেবারে পথ্যাপথ্যজ্ঞানবিবর্জিত নহে। তাহারা গাছে চড়িতে খুব পটু এবং খুব দ্রুত হাটতে ও দোঁড়িতে পারে। আর-য়াউটোরা সুনিপুণ সন্তরক ; তাহারা ঠিক যেন জলচর জীব। ফেনিল সমুদ্রতরঙ্গের মধ্যে তীরধমু দ্বারা মাছ মারিতে ইহাদের অসাধারণ नभङ। झंडे श्ब्र । 哆 তাহারা স্বপ্নে এবং “জ্ঞানী লোক”দের ভবিষ্যদ্বাণীতে দৃঢ় বিশ্বাস করে। তাহার। নিভু লরূপে দুইয়ের অধিক গণিতে পারে না ; পাচ পৰ্য্যন্ত কোন প্রকারে কষ্টে স্থষ্টে পারে । ञां७iभानौब्रा बांयांबद्र ७ बफ़ ८मां९ब्रां ।। ७हे छछ তাহার ( ক্ষুদ্র আওামান ব্যতীত অন্তক্ৰ ) স্থায়ী বা বৃহৎ কুটীর নিৰ্ম্মাণ করে না। এক একটি গ্রামে সাধারণতঃ ১৪টী কুঁড়ে ঘর থাকে। সেগুলি ডিম্বাকারে সজ্জিত। দ্বার