পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/২৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

:వ8 উপদেবতারা কেবল অমঙ্গল ঘটায় । আগুীমানীরা বিশ্বাস করে যে মৃত্যুর পরে তাহাদের আত্মা ভূগর্ভে একটি স্থানে যায়, কিন্তু তাহদের অনন্ত দগু বা পুরস্কার বা তদুপযোগী স্বর্গমরকনামক কোনও স্থানসম্বন্ধে কোন ধারণা নাই । তাহারা সম্পূর্ণ উলঙ্গ থাকে। কেবল পুরুষের কটিবন্ধ ও ছার পরে এবং স্ত্রীলোকেরা পাচ ছয়টা পাতার গোছা বা গাছের ছাল কটিতটে পরিধান করে। তাছার চাষ করিতে জানে না ; এবং ইংরেজাধিকারের পুৰ্ব্বে কোন পশুপক্ষী ও পুষিত না। তাহার এক একটা গাছের গুড়ির ভিতর হইতে বাইস দ্বারা কাঠ কাটিয়া বাহির করিয়া ডোঙ্গ প্রস্তুত করে । ডোঙ্গাগুলি দীর্ঘকাল স্থায়ী হয় না । তাহারা তাহীদের খাদ্য রাধিয়া থায় । মাটীর রন্ধন পাত্ৰ নিৰ্ম্মাণ করিয়া আগুনে পুড়াইয়। णग्न । यङ लेिन इट्रेटङ उठांश्ङ्गां तुङ्कॉनि छांद्र! मछे छांझांझ হইতে লোহা পাইতেছে, ততদিন হইতে লোহার ব্যবহার করিতেছে, নতুবা ঝিমুক, শামুক ও মাছের কাটাই ব্যবহৃত হইত। তাহার বেশ ঝুড়ি এবং বাশের ও কাঠের বালতি তৈয়ার করিতে পারে । লতার ছাল হইতে দড়ি, বেতের ছালের শীতলপাটি প্রভৃতিও তাহার প্রস্তুত করিতে পারে । নৃত্য এবং ঢাকের বাদ্যই তাহীদের প্রধান আমোদ । মৃত্য পাচ প্রকারের । ২/ ভারতবর্ষীয় লবণ । =নৰণ ব্যবহার করেন না, এমন লোক খুব কমই আছেন । আবার ভারতবর্ষে লবণ ব্যবহারের জন্তু কর দেন না, অতি শিশু কুগ্ধপোষ্য বালন্ডুলিকা ছাড়া, এমন লোক ও বোধ করি কেহ নাই । ভারতবর্ষে লবণ বহুল পরিমাণে উৎপন্ন হয়, তথাপি লিভারপুল ইত্যাদি স্থান হইতেও ভারতবর্ষে লবণ চালান হইয়া থাকে। ভারতবর্ষে লবণ অনেক প্রকার পাওয়া যায়। তন্মধ্যে এইগুলি প্রধান-সৈন্ধৰ নামে খ্যাত পঞ্জাবের পাৰ্ব্বতীয় লবণ ; রাজপুতানার সাম্ভর হ্রদ সম্ভৃত সামর লবণ ; কচ্ছদেশীয় সামুদ্রিক লৰণ ( নাম বান্ধাগোড়া ), চিলক, তুতী éबांगी । [ ১ম ভাগ । কোরিন, প্রভৃতি সমুদ্রোপকূলজাত আরও কয়েক প্রকার লবণ; এবং রাজপুতানার জলহীন মরুভূমিস্থিত কয়েকটি স্থানের আরও কয়েক প্রকার লবণ, যথা পাচভদ্রা, ডিড়োয়ান, ফালোড়ী ; লুনী (ইছ ঐ নামের শুষ্ক নদীগর্ভে স্থানে স্থানে পাওয়া যায় ), ইত্যাদি। বঙ্গদেশে যে গুড়া লবণ লিভারপুল বা পাঙ্গা নামে বাজারে বিক্রীত হয়, তাহার অধিকাংশই বৈদেশিক । কিন্তু তাহীর সহিত অপর প্রকারের লবণও ভেজাল দেওয়া থাকে। বেহারের প্রায় সমস্ত স্থানেই এক প্রকার নোনা মাটি আছে ; তাহ হইতে এক অংশে শোর অপর অংশে লবণ গালাইয়া বাহির করা হইয়া থাকে। ঐ লবণ লিভারপুলের ন্যায় পরিষ্কার না হইলেও বর্ণ এবং আকৃতিতে তাহার সহিত সোসাদৃপ্ত থাকায়, বাজারে প্রায় মিশ্রিত হইয়াই বিক্রীত হয় । সুন্দরবনের ভিতর এবং মেদিনীপুর প্রভৃতি জেলার দক্ষিণে স্বতঃই সমুদ্রের ধারে রেীদের তাপ পাইয়া অনেক লবণাক্ত মৃত্তিক শীত হইয়া শুকাইয়া থাকে। ঐ দেশের অধিবাসিগণ এই নোনা মাটি উঠাইয়া গোপনে পরিষ্কার করে । এই মৃত্তিকাতে শতকরা ৫ • ভাগ লবণ পাওয়া যায় । লবণপ্রস্তুতকারীদের নাম এতদঞ্চলে মলুঙ্গী বলিয়া খ্যাত । মলুঙ্গীদিগের নিকট হইতে ব্যবসায়িগণ লবণ ক্রয় করিয়া লয়, এবং কিঞ্চিৎ পরিমাণ লবণের উপর শুল্ক দান করিয়া সরকারী পাসের সাহায্যে বক্রী লবণও গুপ্তভাবে সকল বাজারে চালান দেয়। এই লবণও লিভারপুলের সহিত মিশ্রিত হইয়া থাকে। গবর্ণমেণ্ট আজকাল মলুদী এবং লবণব্যবসায়ীদিগের কাৰ্য্যের উপর বিশেষ দৃষ্টি রাথিতে আরম্ভ করিয়াছেন । কলিকাতা মিউনিসিপ্যালিটার ঠিক্‌ ভিতর না হইলেও, তাহার অতি নিকটবৰ্ত্তী, গুড়া, বাঘমারী প্রভৃতি কয়েকটি পল্লীতে আজিও অনেকগুলি শোর ও লবণের লাইসেন্সপ্রাপ্ত কারখানা फोटझ । অহিফেণবিভাগের নীচেই লবণবিভাগের আয় বলা যাইতে পারে । ৰিন অনুমতিতে গভর্ণমেণ্ট কাছাকেও লবণ প্রস্তুত করিতে দেন না । উত্তরপশ্চিম <थानान् ७धन ब८मक क्रांब्रबूख शांन जांढइ, ८षषांटन