পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/২৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

a> a অতিরিক্ত জল যাইয়া সমুদে পড়ে, আবার সমুদ্রের জোয়ারের জল ব্যাক্ ওয়াটারে আসে । হণ্টার সাহেব ওড়িষানামক পুস্তকে চিন্তু হ্রদ সম্বন্ধে যে সব মন্তব্য লিখিয়াছেন, মালাবারের ব্যাক্ ওয়াটার সম্বন্ধেও তাহ খাটে। এই ব্যাক ওয়াটারের কিনারায়, ইহার মধ্যস্থ দ্বীপসমূহে এবং সমুদের কিনারায় কেবল নারিকেলের বাগান । নারিকেল গাছ সম্বন্ধে এদেশীয় লোকের বিশ্বাস এই যে, মানুষের গলার আ ওয়াজ যতদুর পর্য্যন্ত যায়, ততদূর নারিকেল গাছ খুব ফলবান হয়। এই ংস্কারের জন্ত নারিকেল বাগানের স্বত্বাধিকারিগণ গরীব ইতরজাতীয় লোকদিগকে বিনা করে নারিকেল লাগানে ঘর করিয়া থাকিতে দেয় । প্রজ। নিজে যে সব বৃক্ষ উৎপাদন করিবে, তাছার ফল সে ভোগ করিবে, কিন্তু বাগানের অন্য কোন ফল লইলে দাম দিতে হয়। প্রজাকে উঠাইয়া দিতে হইলে তাহার ঘরের এবং রোপিত বৃক্ষের জষ্ঠ ক্ষতিপূরণ দিতে হয়। এই সব গরীব লোক মাছ ধরিয়া অথবা নারিকেল গাছ হইতে তাড়ি বাহির করিয়া জীবিকা নিৰ্ব্বাহ করে। অনেক স্ত্রীলোক নারিকেলের খোসা হইতে ছোবড়া বাহির করিয়ু এবং ছোবড়। দ্বারা সরু সরু রশি তৈয়ার করিয়া জীবিকা নিৰ্ব্বাহ করে । ব্যাক্ওয়াটার ও পশ্চিমঘাট পৰ্ব্বতমালার মধ্যে উচ্চ ভূখণ্ডে ব্রাহ্মণ প্রভৃতি উচ্চ জাতির বাস । পুৰ্ব্বে এই অংশের রাজপথে ইতর জাতীয় লোকের যাতায়াত করিবায় ক্ষমতা ছিল না, এবং কতক পরিমাণে এখনও নাই । এখনও যদি কোন ইতরজাতীয় লোক এবং ব্রাহ্মণ বা নেয়ার একই সময় রাস্তায় উপস্থিত হয়, তাহা হইলে ইতরজাতীয় লোক রাস্তা ছাড়িয়া জঙ্গলে বা মাঠের ভিতর যাইতে বাধ্য। এই ভূমিখণ্ডের পশ্চিমে পাহাড় পৰ্ব্বত । এই সব পৰ্ব্বতে বহুসংখ্যক অসভ্য জাতির বাস। ভারত বর্ষের প্রত্যেক প্রদেশের পাহাড় পৰ্ব্বতেই এই সব বৰ্ব্বর অসভ্য জাতি আছে। জিবাঙ্কোর এবং কোচিনের অসভ্য জাতি সকলও সেই সব জাতি সকলের অনুরূপ। অশ্চিধ্যের বিষয় এই ষে মালাবারের নেয়ার এবং তিয়রদিগের ভিতর প্রচলিত জঘন্ত বহুপত্তাত্মক বিবাহ ইহাদের প্রবাসী। মালাবারের পাহাড়ে সেগুন গাছ জন্মে । অনেকে বলেন, ব্রহ্ম দেশের সেগুন কাঠের চাইতে মালাবারের সে গুন কাঠ ভাল। তাহার কারণ এই ব্ৰহ্ম দেশের সেগুনের গাছ হইতে তেল বাহির করিয়া লইয়। তাছ স্বতন্ত্র বিক্রয় করে । সুতরাং কাঠে যথেষ্ট তেল থাকে না। তেল থাকিলে কাঠ দীর্ঘকালস্থায়ী হয়। মালাবারে সেগুন গাছ হইতে তেল বাহির করিবার নিয়ম নাই, সুতরাং এখানকার সে গুনে বেশী তেল থাকে এবং কাঠ দীর্ঘকালস্থায়ী হয় । সেগুন ব্যতীত এই সব পৰ্ব্বতে চ, কফি, বড় এলাচি, গোলমরিচ ও আদা যথেষ্ট জন্মে। এই সমস্ত জিনিষই বিদেশে রপ্তানী হয়। কোচিনের নারিকেল তেলের নাম বাঙ্গালীদের নিকট অজ্ঞাত নাই । নারিকেলের ছোবড়ার রশি, ছোবড়া, এবং তেলের থৈল ও ইউরোপে রপ্তানী হয় । শুনিতে পাই, নারিকেল তৈলে সাবান এবং থৈল হইতে নারিকেল বিস্কুট তৈয়ারি হয় । এটা কোচিনের বাজার গুজব, সত্য কি না বলিতে পারি ন৷ কোচিনে ধান চাষ হয় । ত্রিবাঙ্কোরে ৪ যথেষ্ট ধানের আবাদ হয় । কিন্তু এদেশে ধান দেশের লোকের প্রয়োজনের চাইতে কম জন্মায় সুতরাং ব্রহ্মদেশ, কলিকাতা এবং চট্টগ্রাম হইতে ধান ও চাউল আমদানী হয় । বাঙ্গালী পাঠকপাঠিকাগণ শুনিয়া সুখী হইবেন যে, চট্টগ্রামের দেশী জাহাজ সময় সময় ধান চাউল লইয়া কোচিনে আসে । এই সব জাহাজের মালিক সারং প্রভৃতি সমস্তই চাটগেয়ে মুসলমান। চট্টগ্রামের দেশী खांशंछ७णि ८मथिष्ठ भना मग्न । डांश डांश छांशंछ खणि দর হইতে দেখিতে বিলাতী জাহাজের ( sailing vessels ) মত দেখায়। মালাবার ও বন্ধের লোকে যে সব নৌকা করিয়া সমুদ্রে ব্যবসা বাণিজ্য করে, তাহাকে ফতেমারি ( Patimar ) বলে । চাটগেয়ে জাহাজের কাছে ফতেমারি কিছুই নয় । [ মালাবারে কাটা, भाब्रांन' बी भांइ ५ब्रियांब्र ८७शांब्र कलम बांटझ् । cभसलि ८नथिएउ c७ोत्रोब्र भङ, किस्त्र बजुङ: करङ्गकर्ष७ ९को कां? दैांश्ब्रिां ॐडङ कब्र श्ब्र । ७क थकांब्र धूब जचा ছিপ চলিত আছে, তাকে frfahar f arram