পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৩১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

a@a ८वंबांगॊी । { ১ম ভাগ । cनांषा जड़ शहेब्रा रुहेञ्च भ८फ़्), ऊांशद्र भूखिकांद्र बांननs অগ্নিতাপে প্রস্তুত করিতে শিখিয়াছিল । অধ্যাপক জলি ৰলেন যে প্রাচীন মানবের মনে বাসন তৈয়ারি করিবার জগু মুক্তিকার উপযোগিতা অনেক সামান্ত জিনিষ দেখিয়া উদয় হইয়া থাকিতে পারে। যথা উনানে পোড়া বা রৌদ্রে উত্তপ্ত কদমপি গু, অথবা ভিজামাটীতে ঘোড়ার খুরের দাগ। ১ টাইলর সাহেবের মতে লোকে পুরাকালে কাষ্ঠ কিম্ব বেয়নিৰ্ম্মিত পাত্র অগ্নি হইতে রক্ষা করিবার জন্তু তাহাতে কদম প্রলেপ দিত। হঠাৎ আগুন ধরিয়া গেলে তাহারা দেখিত যে কাষ্ঠ বা বেত নষ্ট হইয়া গিয়াছে, কিন্তু কৰ্গমের মাৰয়ণ পুড়িয়া বেশ শক্ত হঠয়া উঠিয়াছে । ইছ দেখিয় তাহার কদমের পাত্ৰ তৈয়ার করিয়া তাহীক জাগুনে পোড়াইতে শিখিল এই রূপে কুম্ভকারের ৰিস্কা আবিষ্কৃত হুইল । উত্তরপ্রস্তরযুগের লোক্রে, মাটীর পাত্ৰ তৈয়ার করিতে শিথিয়ছিল, নথ বা কাটি দিয়া তাহাতে নানারূপ চিত্রও অ'কিত, কিন্তু কুমারের চাক আবিষ্কৃত করিতে পারে নাই । কোন কোন প্রত্নতত্ত্ববিদেরা মনে করেন, ইহারা ভূমিকৰ্ষণ করি তেও শিখিয়াছিল। শল্য চুণ করিবার উপযোগী প্রস্তরখণ্ড স্থানে স্থানে পাওয়া গিয়াছে । অবশ্য যখন লোহাদি ধাতু জাৰিন্ধত হইল, এবং মানব কৃষিব্যবসায়ী হইয়া সেগুলি ব্যবহার করিতে শিথিল, তখন সে অনেক বৰ্ত্তभांम बजलाखांङिग्न ममकक्र इट्रेप्रl *फुिल ! डांझाँव्र विदরণ প্রাচীনমানববিষয়ক প্রবন্ধে লিখিবার প্রয়োজন নাই । প্রস্তরযুগবাসী মানবের মনোবৃত্তি সমুচ্চয়ের বিষয় আমরা বড় কিছু জানিনা। আধুনিক অসভ্য জাতিদের দেখিয়। তাছাদের মানসিক বিকাশ বা সামাজিক নীতি ও আচার সংস্কারের সম্বন্ধে কিছু অনুমান করিতে পারি মাত্র । এটা নিশ্চয় যে সেই পুরাতন মানুষের মনোবৃত্তি সকল উগ্র ছিল, তাছার ইঞ্জিয় সকল বশে ছিল না। Cromagnona q**I å-wortw •ftswi finttä, তাহাতে একটা মন্ত ছিদ্র ; কোন কঠিন অস্ত্রাঘাতে হইয়৷ থাকিৰে । প্রাচীন মানবের মানসিক বিকাশ, ছোট শিশুর

  • Joy, Jan Šefore JIctals, p. 310. t Tylor, Anthropology, p. 274.

शांश् छ्ध्न, उॉरु श्रtश्वक्र! cदां५ श्ध्न ८दनेौ श्ब्र नाई, कांब्र१ সেকাল নরঞ্জীবনের বাল্যাবস্থা । তবে তাহাকে জাপন বুদ্ধিবলে জীবিক নিৰ্ব্বাহ করিতে হইত বলিয়া চতুর সে নিশ্চয়ই হইত। ফরাসী পণ্ডিত লাতে (যিনি প্রাচীন নরকে, শতবৰ্ষ পূৰ্ব্বে সাইবিরিয়া নিবাসী চুক্ৰচী জাতির সহিত তুলনা করিয়াছেন ) বলেন, সেই পুরাকালে মানব কতকটা সমাজ গঠন ও করিয়াছিল । র্তাহার বিশ্বাস থে সরন্ধ, যে হরিণগুঙ্গ সকল পাওয়া গিয়াছে, সে গুলি তৎকালে উচ্চপদস্থ ব্যক্তির পদস্থচক দ গুস্বরূপে (wands of office) ব্যবহৃত হইত। ইহা খুবই সম্ভব যে অতি প্রাচীন মানব নিজের বউটী ছেলেট ব্যতিরেকে অন্ত কাহার ও ভাবনা ভাবিত না, ধরা হয়ত শক্রময় দেখিত । কিন্তু সমাজ সব্বত্রই পরিবাররূপ ভিত্তির উপর গঠিত হইয়াছে । পণ্ডিতের বলেন কোন মানব একেবারে ধৰ্ম্মভাবহীন হয় না । কি , এই অতি প্রাচীন কালে মানৰ তাহার সাথীর অস্তোষ্টিক্রিয়া কিরূপে সম্পাদন করিত, তাহা পৰ্য্যস্ত আমরা জানি না । জানিলে হয়ত তাহাদের ধৰ্ম্মসংক্রান্ত বিশ্বাস সম্বন্ধে কিছু অনুমান করিতে পারিতাম । উত্তর প্রস্তরযুগে মৃতদেহ দাহ করা হইত, কিম্বা গুহ বা প্রস্তরস্তুপের নীচে নিক্ষেপ করা হইত। মৃত দেহকে শোয়াইয়া কিম্বা বসাইয়া রাখা হইত, এবং তাহার ব্যবহারের দ্রব্যসকল তাহার পাশে রাখিয়া দেওয়া হইত । হয়ত সমাধিস্থলে নরবলিও হইত। এতদর্শনে বোধ হয় যে তখন এইরূপ বিশ্বাস ছিল, যে, মানুষ মরিলেই সব ফুরায় না, তাছার পরলোকবাসের জন্ত আয়োজন করা প্রয়োজন । এ জীবনের পর আর এক জীবন আছে । প্রস্তরচৈত্যের যে উল্লেখ করিলাম, এ প্রথা এখনও উঠিয়া যtয় নাই। ইহা নানাপ্রকারের হয়—শুধু একখানি উচ্চ প্রস্তর ( nenbir ) হইতে পারে, কিম্ব • খানা প্রস্তরের উপর একখানি সংস্থাপিত (dolmen) হইতে পারে, কিম্ব। বহু প্রস্তরবেষ্টিত একটি বৃত্তাকার সমাধি ( cromlech ) নিৰ্ম্মিত হইতে পারে । ভারতবর্ষে সব রকমই দেখিতে পাওয়া যায় আসামপ্রদেশে খাসিয়ারা এখনও সমাধি প্রস্তুর স্থাপন করিয়৷ মৃতের সৎকার করে। বিলাতের Stonehengeqन्न कधी अटनर कहें ७निब्रांटङ्म । ब्रचित्र