পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৩৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ, ৭ম সংখ্যা । ] সেহি ভলি মই পরে অছি নিজ নাম ; নাম নাম বোলি প্রাণী হোউথ স্তি ভ্ৰম । স ত্যটি শুকল অটে মিখ্যা পদ কলা, কলিয়া মুহস্তি প্ৰভু অটভি ধবল। শুণিণ সে নিরাকার মনে গদ গদ ; ততক্ষণে নমিলে ক্ৰী গুর পদ্মপাদ । इ* भिं श्tनतःि ८ग तृप्tिग्र ऊँश् छ् তাহাঙ্ক ভকতি সে যে সৰু ঠার বড় । "مه-----س----- এই কয়েকট ছত্ৰ পড়িয়াই বেশ বুঝিতে পারা যায় যে, এই অন্ধ চাষার ধৰ্ম্ম, কুম্ভপটিয়ার শূন্তমূৰ্ত্তির পূজা *ইতে সম্পূর্ণ ভিন্ন। ব্রহ্মস্বরূপ এবং ব্ৰহ্মদশন বিষয়ে ভুরি ছুরি রচনা আছে। আমি এখানে একটি উদ্ধত করিতেছি l ডঠ শূন্ত শিখরে ; ভেট অলেখপুরে ; খট সেবা ভকতি মুকতি হে । বিদ্যুৎ, ঋটক কাস্তি, জাঁজলাময় জ্যোতি, অরূপ রূপ ব্ৰহ্ম মুরতি হে । সদীক লি অতিথি, নাহি দিবস রাভি, থয়রে কাহি নাহি রহস্তি হে । সৰ্ব্ব ঠাবরে ছত্তি, কহিরেন লাগfগু, চিন্তকু দেই কল্প ভকতি হে। রঞ্জ বীজ মুহস্তি, পবনে ন উড়স্তি, নাহি গন্ধ প্রকট, লিকুক্তি হে। डभि८ल खौभकम, সে যে পুর্ণ জাননী, পাদবিন্দর পদ ক্ষরছি হে । প্রাচীন অলেখধৰ্ম্মে ও জাতিভেদ ছিল না ; ভীমভৈর ধন্মে ও জাতিভেদ নাই। এই ধৰ্ম্মযাজনে স্ত্রীপুরুষ তুল্যরূপে অধিকারী এবং সকলেই সমভাবে দীক্ষাপ্রাপ্ত হইয়৷ থাকে। প্রাচীন অলেখধৰ্ম্মে বন্ধলবাস বিহিত ছিল ; এখনও কুম্ভপটিয়াগণ কৌপান বা লেঙ্গট মাত্র পরিধান করে। কিন্তু নুতন অলেখধৰ্ম্মে এ সকল কঠোর নিয়ম নাই, তবে গৈরিকবাস প্রশস্ত বলিয়া উক্ত হইয়াছে মাত্র। প্রাচীন অলেখধৰ্ম্ম সন্ন্যাস প্রধান ছিল ; কিন্তু ভীমভৈর প্রবর্ভুিত ধৰ্ম্ম, সকল গৃহস্থ ব্যক্তিই গ্রহণ করিতে পারে। ভীমভৈ নিজে গৃহী ছিল এবং নুতন ধৰ্ম্ম প্রবইনের পরে ও তাহার পুত্রকন্যাদি হইয়াছে। ভীমভৈর জীবদ্দশায় তাহার সহস্ৰাধিক শিষ্য ছিল । তাহার মৃত্যুর পরে ও যে শিষ্যসংখ্যা তত কমিয়াছে, তাহ মনে হইল না । কিন্তু সে প্রভাব আর নাই । ১৮৮৬ সালে যাহা দেখিয়াছিলাম, এবং এখন যাহা দেখিলাম, প্রবাসী । २४-७ তাছাত্তে অনেক প্রভেদ লক্ষিত হইল। এখন ভীমভৈর প্রবৰ্ত্তিত ধৰ্ম্মে বিকৃতি উপস্থিত হইয়াছে, ইহাও স্পষ্টতঃ বুঝিলাম । ঐবিজয়চন্দ্র মজুমদার। মোহান্তে । অামারে যাইতে দাও আপনার কাজে । বাধিও না বার বার তুলিয়া সলাজে সকৃষ্ণ নয়ন দুট এ মুখের পানে । তুমিত জানন। তাছা কি শক্তি সে হানে পশিয়া হৃদয়ে মোর ;–পরাণ বিহবল সাধিয়া পরিতে চাহে মোতের শৃঙ্খল । তুমি শুধু লহ মোর সাধনার ধন ; জগতের শত কাৰ্য্য করিতে সাধন আমারে ডাকিছে সৰে । কোন মোঃ বশে কৰ্ম্ম-হীন বন্দী রব তব প্ৰেম-পাশে চিরতরে ! মুছি ফেল সজল নয়ন ; সোৎসাহে যাই গে চলি, বিমুক্তবন্ধন প্রবাহের মত ; সঞ্চিত আবেগ ভরে প্লাবি' ৰিখ, উপজিৰ মনস্তের দ্বারে । অশ্র । মধুর ঝঙ্কারে যবে, ঈদয়ে বসস্ত জাগে, ঢল ঢল ঢালে সুধ, প্রেম-ইন্দু গগনে ! শীতল সলজ্জ স্নিগ্ধ, উষার অরুণ রাগে বিবশ বিভোর চিত, ডোৰে সুখ-স্বপনে ! সরল শিশির মাথা, ফুটন্ত ফুলের বাসে মিশে যবে দিশে হারা, ভোলে প্রাণ আপনা, বারেক মারিয়ে উকি, নয়নের একপাশে, কি বলে সে বিন্দু, নাথ ! তুমি কি তা জান না ? চমকে চপল ঘন, वrझ 5 ७ नक्षाबाँठ, তোলপাড় করে প্রাণ, শত ঘোর প্রলয়ে ! মুহূন্তে সহস্র ভীম বিপদের বঙ্গাঘাত, চুৰ্ণ বিচুপিত বুঝি, করে ক্ষুদ্র হৃদয়ে !