পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা । ] જનિિમકે বাতির হইতে তলগুলি বেশ সৃষ্টিগোচর হয় । কারণ প্রতোক তলের দ্বার, গবাক্ষ প্রস্তরবিশিষ্ট এবং চত্বদিক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্তন্থবিশিষ্ট অলিন্দবদ্ধ ও নানা প্রকার কারুকার্যখচিত। স্তম্ভটি মামুল হরিদ্রাবর্ণের মূল্যবান মসৃণ প্রস্তরে নিৰ্ম্মিত । ইতাতে প্রচুর পরিমাণে স্ফটিক (quartz ) ir GT হইয়াছে । ইতার প্রস্তর এরূপ কঠিন যে স্তম্বুগাত্রে খোদিত মূৰ্ত্তি গুলি আজি প্রায় সাদ্ধ চারিশত বর্ষের জলবায়ুর প্রকোপেও কিছুমাত্র ক্ষয়প্রাপ্ত হয় নাই । যে বেদীর উপর স্তম্ভ দ গুণয়মান, তা হাতে আরোহণ করিতে প্রথমে ১৭টি সোপান অতিক্রম করিতে হয় ; তংপরে বেদী হইতে ৬টা সোপান উঠিলে প্রথম তলের দ্বার দশ পা ওয়া যায় । ইহার ঠিক সম্মুথে 8ট অভিনব প্রণালীর সোপান । সে গুলি অতিক্রম করিলে তবে প্রকৃত প্রথমতলে প্রবেশলা ভ হয়। প্রথমতলের তিনটা কোণ বেষ্টন করিলে উদ্ধে উঠবার সোপানীধলা পাওয়া যায়। তাহার ১১টার উপর দ্বিতীয় তল । মধ্যস্থলে একটা চতুঙ্গোণ কক্ষ । সোপানশ্রেণী তাঙ্গর পাশ্ব দিয়া ঘুরিয়া ঘূরিয়া উঠিয়াছে । এইরূপ তিনদিক বেষ্টন করিয়া ১৪টা সোপান উঠিয়া এবং তিনটা নামিয়া তৃতীয় তলে প্রবেশ করিতে হয়। এস্থান হষ্টতে পুৰ্ব্বনিয়মে ১৪টা ধাপ উঠিলে চতুর্থ তলে এবং তথা হইতে ১৪টা ধাপ উঠিয়া আর ইট ধাপ নামিয়া পঞ্চম তলে যাইতে হয় । পঞ্চম তলে মধ্যগুহ ব্যতীত ইহার সংলগ্ন আর একটী ক্ষুদ্র গৃহ আছে। পঞ্চম তল হইতে স্তম্ভ সংকীর্ণ ভাব ধারণ করিয়াড়ে, সুতরাং কক্ষের ভিতর দিয়া সোপান নিৰ্ম্মাণের আর স্থান নাই। এপান হইতে বহিকি দিয়া চতুষ্কোণ গৃহ বেষ্টন করিয়া ১৫টা সোপান দ্বারা ষষ্ঠতলে, তথা হইতে ১৬টা দ্বারা সপ্তম তcল এবং আর ১৪টা সোপান অতিক্রম করিয়া অষ্টম তলে প্রবেশ করিতে হয় । এস্থান হইতে আর সোপান-শ্রেণী নাই । শুনা যায় উপরের সোপানগুলি ভাঙ্গিয়া পড়িয়া সিয়াছে । নবমতলে উঠিবার জন্য একখানি কাঠের সিড়ি সংলগ্ন আছে। সৰ্ব্বশুদ্ধ ১২৭টা সিড়ি ভাঙ্গিয়া তার পর এই মই দিয়া সৰ্ব্বোচ্চে অর্থাং নবমতলে পেছিতে পারা যায়। এই নবমতল সাদ্ধ সপ্তদশ ফুট প্রশস্ত অষ্টকোণ হল । ইহার উপর বহুসংখ্যক স্তম্ভশ্রেণী বিরাজিত, তদুপরি গম্বুজ । প্রবাসী כ(5) ويج** গম্বুজের শিখর পর্বতশিখর হইতে ১৩০ ফুট উচ্চ । সুতরাং চিতোরের সমতল-ভূমি হইতে জয়স্তম্ভের এই গগনভেদী উচ্চতা কিরূপ বিরাট, মনে করিলে শরীর রোমাঞ্চিত হল। স্তস্থের নবমতল হইতে চিতোরের বহুদূর পর্যা স্ত, এমন কি মালবের সমতল ভূমি পর্যক্ষ লক্ষিত হয় । নীরমধাস্ত গে, প্রাসাদ, দেবালয় এলং তোরণার প্রভৃতি অতব श्नान नश्वग्नि । १श्र,छ छुक्लिग्न निश श्रनशिल्लेia ऐझन. BBBBB B BBBB BBBBB BBS BBB DDBB BBBS কৌশল জৈন স্তস্থ গুলির অনু রূপ। গল্প জটী fন্দু-স্থাপত্যপ্রণালতে গঠিত ; ইগর ভাঙ্গর-কার্গ ও আধুনিক । এই উভয় প্রকার শিল্পের সমাবেশ কান্তিকুয়েল এক অভিনব শ্ৰী সম্পাদন করিয়াছে । পুরাতন গম্বজ ভাঙ্গিয়া গেলে মহারাণা স্বরূপসিংহ নূতন গম্বুজ নিম্মাণ করিয়া দেন । ১৮৩৯ খ্রীঃ আন্দে স্বনামখ্যাত ফু গুসন সাহেব এই স্তম্ভের লইতে গিয়া ইঙ্গার আদি গম্বুজ স্বচক্ষে দেখিয়া আসিয়াছিলেন । শুীিরা ইকুস্থে । ভিতরে আলোক প্রবেশের জন্য প্রত্যেক তলে লোক জ্ঞালের গবাক্ষ আছে । দ্বার দিয়া ও আলোক প্রবেশ করে । কিন্তু যথেষ্ট আলোকের অভাবে ভিতরের অধিকা শ কারুকার্য্য দশন এবং খোদিত লিপি পাঠ করা যায় মা । স্তস্থের ভিতরের গাত্রে অসংখ্য দেবদেবীর মুষ্টি খোদিত এল তন্নিম্নে ঠাঠাদিগের নাম ও বিভূতি বর্ণিত আছে। বাতিরে প্রতি তলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ন সি৷ স্তম্ভশ্রেণী, কোলঙ্গা, ছাইচ, প্রস্তরপোদিত পযাণমূৰ্ছি এবং বিবিধ কারুকাস এরূপ প্রচুর পরিমাণে অলঙ্কৃত গুইয়াছে সে দৃষ্টি নাফ্রেই দশকের চিত্ত আকর্ষণ কর । স্তম্ভের মত উপরে উঠা যায়, তাত ই বৈচিত্রময় শিল্প কাৰ্য্য দেখিয়া ভারতীয় ভাদর এবং শিল্পিগণের প্রশংসা না করিয়া থাকিতে, পারা যায় না। যদি ও স্তম্ভগাত্রে তিলমাত্র স্থান শূন্ত পড়িয়া নাই, তথাপি এষ্ট কারুকার্য্যের বাহুল্য দর্শকের অতৃপ্তিকর হয় নবম তলে গম্বুজ গারে রাসম গুল অঙ্কিত আছে । “রাধা কানাইয়া”কে ঘিরিয়া রজবালিকাগণ নানারঙ্গে নত করিতেছে। প্রত্যেকের হস্তে এক একটা লাদ, বস্তু। রাসম গুলের নিম্নে অতীব মনোরম কাৰুকাৰ্যখচিত সমলঙ্ক ত ঝালরলুক্ত প্রস্তর মোড়ক গুলিতে পাঁচ মেণ্টকাগজের দ্যায় যেন প্রস্তরপত্র গুটান আছে । F1 |