পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৪৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

లీ4ఫీ তখনকার আবহের অবস্থা বিচার করিয়া নরওয়ের বৈজ্ঞানিক এক্ষেল ষ্টান সাঙ্গেব দেপিয়াছিলেন যে, আবঙ্গের চাপের দৈনন্দিন হ্রাসবুদ্ধির মত উক্ত স্থা গ্রহণ সময়ে ও ঘটিয়াছিল । - * * * বিভিন্ন বস্থর যোগাযোগে, আজকাল নানাবিল কৃত্রিম বস্থর উৎপত্ত্বি হইতেছে । রসায়নাধিষ্ঠার প্রসার কোথায় শেষ হইলে,তাত কেণ্ঠ কল্পনা ও করিতে পারেন না । কfএম নীলরঙ্গের উৎপাত এদেশের কৃষককুল ও বুঝিতে পারিয়াছে। কুঞ্জিম হীরামাণিক রেশমের সংবাদ ও অনেকে পাইয়। থাকিবেন । কিন্তু এই সমস্ত কৃত্রিম বস্ব দ্বারা চমৎকার অন্নচিস্তার লাঘব হইতেছে না । কোন উপায়ে যদি ধানচাল উৎপাদন করিতে পারা যাঠত, তাহা গুইলে জৈব রসায়নের উন্নতির সার্থকতা বুঝিতে পারি ২াম । সত্য মিগা জানি না, কিন্তু এই রকমের একটা সংবাদ প্যারিসের পাস্তর চিকিৎসালয়ের জনৈক রাসায়নিক প্রচার করিয়াছেন । কাপাস ১ঠতে রেশম করা, কিংবা কাঠের গুড়া বা নেপড়ার টুকরা হতে চিনি তৈয়ারি করায় বাহাদুরা আছে বটে কিন্তু তত নাক । কেননা এক্ষণে জৈবপদাৰ্থ ব্যতীত এই সকল জৈবপদার্থের উৎপত্তি হইতেছে না। চাউলের মূল উপাদান কয়লা, জল, নাইট্রোজেন,ও খানিকটা মাট । রাসায়নিক চাউলকে বেশ স্বচ্ছন্দে এই সকল মূল উপাদানে ভাঙ্গিতে পারিতেছেন,কিন্তু ঐ সকল উপাদান লইয়া একটি চাউল গড়িতে পারেন না । এখন পারেন না বলিয়া যে কোন কালে পরিবেন না,তাত। বলা ধৃষ্টতা। কিছু কাল পূৰ্ব্বে প্রসিদ্ধ রাসায়নিক বার্থেলে৷ (Bortholot বলিয়াছিলেন যে ভবিষ্য মানবকুল রাসায়নিক মন্দিরে প্রস্তুত খাদ্যের উপর নির্ভর করিবে ! কথাটা অনেকটা সতা হষ্টয় দাড়াইতেছে । ৰাজারে বিলাতী কোট পুর্ণ নানাবিধ প্রস্তুত খাদ্য দেখিলে প্রকৃতির কতখানি কাজ রাসায়নিকের হাতে আসিয়াছে তাই কতকটা বুঝিতে পার মায়। তথাপি ইতাদের সন্ধিত উপস্থিত প্রসঙ্গের আকাশ পাতাল প্রভেদ । পাস্তর চিকিৎসালয়ের রাসায়নিক ডা: এটার্ড সম্প্রতি নাকি এমন কতকগুলি পরীক্ষা করিয়াছেন, যাঙ্কাতে গড়িতে পারিবার গুপ্তবিদ্যার নিদর্শন পাওয়া গিয়াছে। তিনি বলেন অজৈব পদার্থ (যেমন কয়লা, হাইড্রজেন, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, গন্ধক) হইতে পুষ্টিকর প্রবাসী [ ১ম ভাগ । খাদ্য প্রস্বত করা যাইতে পারে। পূৰ্ব্বেষ্ট বল গিয়াছে, যদি চাউলকে ভাঙ্গিতে পারা যায়, এবং কোন কোন জৈব পদার্থ জীব বিন গড়িতে ও পারা যায়,তাঙ্গ হইলে চাউলহ বা কেন গড়তে পার৷ মাইবে না। কৃত্রিম চিনি, ক এম কুইনীন রাসায়নিকের মন্দিরে প্রস্থত গুচয়াছে । যদি ফুলের রঙ্গ, ফুলের গন্ধ, কৃfম উপায়ে প্রস্থত করিতে পারা যায়, তবে চাউল ৬াষ্টল আল মাছ কেননা পার। সাইবে ? উল্লিদিত পরীক্ষ। সমুঙ্গে নাকি এক্ট প্রকার গড়। কাজের গুfদশ পাওয়৷ গিয়াছে ।

  • * *

কিন্তু তবু ত কয়লা জ - চাই । একটা বিষম চিন্ত; সম্প্রতি নিকোল টেসলার মস্তিষ্ক গরম করিয়াছে ! হঠার নাম সকলেই জানেন । এডিসনের ন্যায় ইহ শর জগদ্বিপাত । ইনি অষ্টিয়া ও হাঙ্গেরীর নিকটে খৃষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকালাবধি তাড়িতের কারখানায় কাজ করিয়া ১৯ বৎসর পূৰ্ব্বে আমেরিকায় এডিসনের কারখানায় নিযুক্ত ইয়াছিলেন । সেখানে অল্পকাল কাজ করিয়া আর এক তাড়িত কোম্পানীর সহিত জুটিয়াছেন । মানুষটির পরিচয় এক্ট, কিন্তু এপরিচয়ে তাহাকে চিনিতে পারা যায় না । সকল লোকেরই কল্পনাশক্তি আছে, কাগরও বেশী, কাহারও বা কম। কিন্তু টেসলার কল্পনার সাঙ্গসের তুল্য কাহারও নাই । তিনি বলিতেছেন, কয়লা জল জড় পদার্থ ত ; চারিদিকে এত অধুরন্থ আকাশপদার্থ আছে, তাছা হইতে তৈয়ারি করিয়া লক্টতে পারা যাইবে । তাহার নিকট বিন তারে সংবাদ প্রেরণ একটা ছেলেথেলা । সমুদ্রের এপার হইতে ও পারে বিন তারে তাড়িত সংবাদ পাঠানও বড় একটা কঠিন কথা নয়। সমুদ্রই বা কতটুকু ! এই পৃথিবীত এমন একটা তুমুল তাড়ত সংক্ষোভ জন্মাহতে পার। যাইবে, মাহার ধাক্কা শুক্র ও মঙ্গলের ন্যায় নিকটবৰ্ত্তী গ্রহের মানুষেরা টের পাইতে পারিবে ! কাঠ কয়লা না পোড়াইয়। তাপ পাইবার যোগাড় টেসলা করিতেছেন । সূর্যোর এত তাপ ; সেই আদি তাপাধার ছাড়িয়া বনের কাঠ, মাটীর কয়লার জন্ত লালায়িত হওয়া বাস্তবিক অসভ্যতা । তিনি দর্পণ ও আতশী কাচ ষোগে 零 নাম ও Y b7 © Ꮔ