পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৫০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১১শ ও ১২শ সংখ্যা । ] ভাগবত)। আর চৈতন্যদেবের ত কথাই নাই ! "মাতা মদী দেখে তাঙ্গ মানয়ে কালিন্দা । মই প্রেমবশে প্ৰভু নাচে, পড়ে কান্দি ” “উপবনোস্তান দেখি বৃন্দাবন জ্ঞান । ঠাঙ্গ যাই নাচে গায় ক্ষণেক মৃচ্ছ যান ॥” (চৈতন্যচরিতা “তমালের বৃক্ষ এক নিকটে দেখিয় । বাহু ভিড়ি ধরে জড়াইয়৷ ” মঙ্গপ্রভূর এই চেষ্টার সঙ্গে তমালদশনে রাধিকার উদপাস্ত বিলাপলঙ্গরী অবিচ্ছিন্নভাবে জড়িত। অনেক সময় বামু ঘোষ কিম্ব অপরাপর চৈতন্যলীলাবর্ণনাকারীদের প্রসঙ্গ রাধিকার কথা বলিয়। দম হুইবে । "শিরিষ কুসুম জিনি, কোমল পদতল-পিপথে পড়ত অনিবার ” চৈতন্যদেব পথে যাইতে টলিয় পড়িতেছেন, এক প্রেমান্ম স্তু ছবি দেখিয়া স্ত্রীরাধকার প্রতি স দীর উক্ত,--“ধীরে ধাগো কমfলনী” প্রভূ ত গতি স্বতঃই মনে পড়িবে। জীবণীবণিত ও দায় লীলাময় চরিত এবং বৈষ্ণবকবিবর্ণিত রাধাভাব’ উভয় যেন এক স্বশস্থ েএ জড়িত। যদি রাধাভাবটিকে এই স্বৰ্গীয় রূপক বিচুত করিয়া সাধারণ নায়িকাশ্রেণীর অন্তর্গত করা হয়, তবে তাঙ্গার অদ্ধেক সৌন্দৰ্য্য লুপ্ত করা হইবে । মুত) । কৃষ্ণ প্ৰলি (গো, বন্দদাসের কড়চা । ফলতঃ চৈতন্ত্য বিদ্যাপতি ও চণ্ডদাস চৈতন্তের পূর্ববৰ্ত্তা। কিন্তু পরবর্তী পদকত্তাগণের পদসমূহে চৈতন্যদেবের প্রভা। জাম্বল্যমান । সেই সকল পদে বণিত রাধ। অনেক স্থলেহ চৈতন্যলীলার স্পষ্ট রূপক । মংপ্ৰণাত বঙ্গ ভাষা ও সাঙ্গিতা নামক পুস্তকে এবং ১৩.৭ সালের জৈষ্ঠমাসের প্রদাপে “চৈতন্যপ্র ও পদ। বলা” শীর্ষক প্রবন্ধে কবি কৃষ্ণকমল বণিত রাধিক ও চৈতষ্ঠদেবের সাদৃপ্ত স্তিারিতভাবে প্রমাণ করিয়াছি । এস্তলে সুপ্রসিদ্ধ কবি গোবিন্দদাস এবং অপরাপর পদ কৰ্ত্তগণের রচনা হইতে তদনুকূল দৃষ্টান্ত সঙ্কলন করিব । চণ্ডীদাসের একটি পদ এইরূপ —“গুহু কোরে তুহু কাদে বিচ্ছেদ ভাবিয়া।" এ ছবিটি অতি সহজ। রাধ ও কৃষ্ণ এক সঙ্গে আছেন, তথাপি ভাবা বিরহের আশঙ্কায় উভয়ের চক্ষু অগ্রপূর্ণ ; ইহা স্বাভাবিক ; কিন্তু গোবিন্দদাস প্রভৃতি কবিগণের এই ধরণের বর্ণনায় কতকটা নূতনত্ব প্রবেশ फब्रिड्रायझ । প্রবাসী 8 ఆపి “রোদিতি রাধা শুাম করি কোর । হরি রি কাহ গেও প্রাণনাথ মোর ॥” শুমি নিকটে আছেন অথচ উদ্‌লাস্ত রাধা খাম কোথায় গেল এই ভাবের বিলাপ করিতেছেন, ইত। মাশ্চর্যা নয় কি ?-- “সহচরী চিন্ত-পুতলী সম চায়।” সহচরীরা এ দুখ দেখিয়া চিএ পুস্তুলার স্যায় চাওঁ য় রঙ্গিল । - ঈশ্বরানুসন্ধান কতকটা স্বীয় অস্তরগু সামগ্রীর খোজ নয় কি ? একটি ঠিনী গানে আছে "ময়কে কাছে চুড় বলা ময় তৈরি পাসমে” আর্মিত তোমার কাছেই আছি, তুমি আমায় কোথায় জিতেছ? বাঙ্গল আর একটি গানে"াচলে মাণিক বেধে কেঁদে কেঁদে অগাধ জলে খুজতে গেল" এই ভাবটি পাওয় যায় । কৃষ্ণ কমল চৈতষ্ঠ্যসম্পকে লিখিয়াছেন --“ংfর বিরঙ্গেত হার কাদি বলে গুরি হরি" । পূৰ্ব্বেল্লিখিত গো বলদাসের পদটি এই ভাবের অভিব্যক্তি বলিয়া বোধ হয় । গোবিন্দদাস শুধু একটি পদে এই ভাবটি প্রকাশ করেন নাই, তাহার বিস্তর পদে এইরূপ কথা আছে-- "ন}গর সঙ্গে যাব {লল সঙ্গ কুঞ্জ শু গুল ভুঞ্জপাশে । ৰু মু কমু করি প্লে{য় থদরী W [ቋo !ሻጳ5 ) ► Noጻ ! श्र (लक .४भू, श्र [8८५ ४झ ८यभ ८*{{# {म ५ ४ ॐ{• ?{३ ।। রাষ্ট ক কোরে কাপু, ঐছ {লল। পঙ্গ বঞ্জ বনি গুণ ? [সে ।" অস্ত্যন্ত্র “রসলন্ত ঠোঠ প্রসিক পর পাশ, प्लेट्टे क ५३ ५भ fन इ-छ ,14. श्र! * {ग : भ* * .अ{? ॐ द्रy/** श्र, tभ ।।' শুধু গোবিন্দদাস নহেন, অপরাপর পদকৰ্ত্তাগণের রচনায়ও একথা বিরল নহে । রাধিকার নিকট কৃষ্ণ বসিয়া বিলাপ করিয়া বলিতেছেন,— সে ধনী চ{দ বরান কয়ে *१११ . শুনব অমিয়া বোল, नई5द्रो नृ११ झ॥म " -नt१शौनाम । “ধনী কোরে বনোদ নগর ভুলল। রোয়ত নীর নয়ন বহি গেল৷ ” ब्र!६fबल्लष्ठ नtनt