পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা । ] ফাল্গুন মাসে কলম লাগাইলে গাছের যেরূপ তেজ হয়, অন্য মাসে কলম লাগাইলে সেরূপ তেজ হয় না ; তবে খরচ অধিক করিয়া অগ্রস্তায়ণ মাস হইতে বৈশাখ মাস পর্য্যন্ত ক্ষেত্রে জল দিয়া যাইতে পারিলে, ফাল্গুন মাসে কলম লাগাইয়া যেরূপ ফল পাওয়া যায়, কাক্টিক মাসে কলম লাগাইলে ও সেইরূপ ফল পাওয়া যায়। শীতের সময় গাছগুলির বুদ্ধি সুচারুরূপে না হওয়াতে গাইটগুলি নিকট নিকট হয় । ফাল্গুন মাসের পরে আবার গাইটগুলি অস্তুর অস্তর হওয়াতে দ গু গুলির উপরিভাগ নিয়মিত রূপেষ্ট বদ্ধত হয় । ব্যয় সংকুলন ও নিয়মিত বুদ্ধি লাভ করিতে হইলে ফাল্গুন মাসেই কলম লাগান শেয়ঃ। তবে ঐ একই সময়ে গুড় প্রস্তুত কার্য্য করিতে হইলে, কুলি মজুর পাওয়ার পক্ষে অসুবিধ। হইয়া পড়ে। এক মাসে যে কার্য হইতে পারে সে কার্য ৩১ মাস ধরিয়া করিতে পারিলে বিস্তুতভাবে কার্য চালাবার পক্ষে সুবিধা হয় । পোম, মান ও ফাল্গুন মাসে আক কাটা ও গুড় প্রস্তুত হইতে থাকিবে, এবং ফাল্গুন চৈত্র মাসে কলম লাগান চলিতে থাকিবে, এরূপ ভাবে কার্য্য করিতে পারিলে চারিমাস ধরিয়া আবশ্যকমত কয়েকজন শ্রমজীবী নিযুক্ত রাখিয়া কার্য করান যাইতে পারে। পেষ, মাঘ ও ফাল্গুন তিন মাস ধরিয়াই ভাল ভাল দণ্ড বাছিয়া ঐ গুলির অগ্রভাগ হইতে অৰ্দ্ধচাত পরিমাণ করিয়া কলম কাটিয়৷ কাটিয়া একটা গৰ্ত্তের মধ্যে সঞ্চিত রাগিয়া, পরে গুড় প্রস্তুত কাৰ্য্য শেস করিয়া কলম লাগান আরম্ভ করা যাইতে পারে। ক্ষেত্রে জল সেচন করিয়া কলম ও চার বাচাইয়া রাখা অপেক্ষ, একটী গর্তের মধ্যে কলম গুলি জল দিয়া অঙ্কুরিত করাষ্টয়া লইয়া পরে ক্ষেত্রে লাগাইলে অল্প ব্যয়ে কাৰ্য সমাধা হইয়া থাকে। কলম গর্তের মধ্যে দুই মাস ধরিয়া রাখিয়া অঙ্কুরিত করিয়া লইতে হইলে সুনিয়মে কাৰ্য্য করা বিধেয় । অৰ্দ্ধ হাত পরিমাণ কলমগুলিতে যেন তিনটা করিয়া অঙ্কুর বা চোক থাকে। চক্ষুগুলি প্রফুটিত হইয়া যে অঙ্কুর বাতির হয়, উহা ইক্ষুখণ্ডে সঞ্চিত রস টানিয়া লইয়া পরিপুষ্ট হয় । এ কারণ গাইট্র গুলির যে পাশ্বে অঙ্কুর থাকে, সেই পাশ্বে ইক্ষুধও যাহাতে অধিক পরিমাণে থাকে, কলম কাটিবার সময় এই বিষয়ে লক্ষ্য রাখা আবশ্যক । গাইটের অপর BBB S DDDD SBBS BBBBDu DDBB BBBDS প্রবাসী ® ጳ করে। কলম কাটিবার সময় আগার দিকের পাব দীর্থ করিয়া এবং গোড়ার দিকের পাব পৰ্ব্ব করিয়া কাটা উচিত । গোড়ার দিকের পাবট দীর্ঘ রাখাতে কোন লাভ নাই। কেন না ঐ দিকের প্রথম অঙ্কুর গাইটের গোড়ার দিক হইতে রস ন টানিয়া আগার দিক হইতে রস টানিয়া পোষিত হয়। ইক্ষুর কলমের অঙ্কুর সম্বন্ধে আর একটী বিষয় জান আবশ্যক। যদি চারি পাচ হাত পরিমাণ দীর্ঘ একখানি ইক্ষু থও মৃত্তিকা মধ্যে শায়িত ভাবে রাথিয় নিয়মিত জল সেচন করিয়া উগ হইতে অঙ্কুর বাতির করা যায়, তাছা হইলে দেখা যাইবে, আগার দিকের অঙ্গুরটা প্রথমে বর্তির হইবে, পরে তংপরবর্তী অঙ্কুরট বাহির হইবে, এইরূপ ক্রমান্বয়ে সকলের গোড়ার দিকের অঙ্গরট সৰ্ব্বশেষে বাহির হইবে । Fারি পাচ হাত লম্বা ইক্ষু দ গু ৬৭ পা গু বিভক্ত করিয়া যদি মূহিক। মধ্যে রাপিয়া উষ্ঠার অঙ্কুর বাঠিব করা যায়, তাঙ্গ হইলে দেগা মাঠবে, প্রত্যেক থ েগুর আগার দিকের চক্ষুটা প্রথমে প্র ফুটিত বাঠির গুইতেছে এবং গোড়ার দিকের চক্ষুট বা চক্ষু দুইটি ক্রমান্বয়ে পরে পরে বাহির হইতেছে । আগার দিকের চক্ষু গুলি যে অধিক সতেজ এবং গোড়ার দিকের চক্ষু গুলি যে অপেক্ষাকৃত নিস্তেজ ইঠা দ্বারা এরূপ প্রমাণিত হইতেছে না। প্রত্যেক "চৌক" এক একটা ‘পাব’ সঙ্গ ছোট ছোট টিকলি রূপে যদি পৃথক পৃথক বসান যায় তাঙ্গ হইলে সকল টিকলি হইতেই একই সময়ে সমান তেজে গাছ বাতির তটবে। যদি প্রত্যেক চোক বাছিয়। ল ওয়া যায়, এবং চোকের সম্মুখ দিকের পা দীর্ঘ করিয়া কাটিয়া লওয়া যায়, তাঙ্গা হইলে কলমে তিনটী চোক্‌ ন! রাশিয়া একটী চোক্‌ রাখিলেই চলিতে পারে। কিন্তু দ্রুত কাৰ্য্য করিতে হষ্টলে, প্রত্যেক চোক্ট বাছিয়াল ওয়া এবং সতর্কতার সস্থিত গাইটের গোড়ার দিকের পাক্ থৰ্ব্ব করিয়া এবং আগার বা সম্মুখের দিকের ‘পাব দীর্ঘ করিয়৷ কাটা, ঘটিয়া উঠতে না পারে। আবার একই মাত্র অঙ্কুরের উপর নির্ভর করিতে গেলে নানা কারণে ক্ষেত্রের স্থানে স্থানে গাছ না জন্মিতেও পারে। উই আছেন, ইদুর আছেন, শশক মাছেন, অঙ্কুর কাটা পোকা আছেন ; এ সমস্তের হস্ত হইতে নিস্কৃতি পাইরা যদি দুই ङिनो अज्ञानक भरक्षा (अिरश ४को रुतिग्न ठrा झैँझोश लुक्ल