পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, দ্বিতীয়াংশ).djvu/১২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

t ব্ৰতে আত্মসমর্পণ করিয়া থাকে তাহারা প্রথমে “রড়ী” 8¢७ এবং সিদ্ধ হইলে “ঠাকুর” আখ্যা পায়। চাকমা সমাজের প্রধান উল্লেখযোগ্য কথা এই যে, স্ত্রীলোকদিগের কোন দীক্ষার ব্যবস্থা নাই r , যৌবনোন্মেষ । বালিকাগণ ত্রয়োদশ বৎসরে এবং বালকের ষোড়শ বর্ষে পদার্পণ করিলে যৌবনের অধিকারভুক্ত হয়। কেহ কেহ রোগ-জীর্ণতায় সকলের সহিত অগ্রসর হইতে পারে না। আবার অনেকে 'ইচড়েই পাকিয়া যায়। সাধারণশ্রেণীতে-—কোন বালক যখন বয়ঃপ্রাপ্ত হইয়া উঠে, তখন সে অনন্তনির্ভরতায় "জুম" কৰ্ত্তন করে। ইহাই তাহার যৌবনপ্রাপ্তির প্রধান নিদর্শন । পুত্রের যৌবনপ্রাপ্তিতে পিতামাতা প্রতিবেশ এবং অপরাপর আত্মীয়-স্বজনাদি লইয়া আমোদ-উৎসব করিতে বাধ্য হয়। বিবাহ । ইহাদের মধ্যে এমন কি যাবতীয় পাৰ্ব্বত্যজাতির ভিতর বাল্যবিবাহ বিরল প্রচলিত। পরন্তু কত বয়সে যে বিবাহ হইবে তাহাও নির্দিষ্ট নাই। কোন কোন ব্যক্তি আবার চিরজীবন অবিবাহিত থাকিয়া যায়। বিবাহ হইলে ইহাদের “বুড়াবুড়ী” আখ্যা হয়। নতুবা বয়স যত অধিক হউক না কেন, “গাভূর” (কুমার) ও “মিলা” (কুমারী) অভিধা থাকে। বিগত আদমসুমারীর বিবরণীতে দেখা যায়, চাকমাদিগের মধ্যে— භුණූ 2 5 بي ثم يغية ج

  • אשון px o F... ö悠产 - 区 &
  • గి : £o 發

शूद्भरु s२७० ५ ५ १> •७०० ०४8७ »२२७ ७० ०s५४७ जैौ 8०७७ 8२२8 १७०५ १७७ २२ले ७४ >>२०२ অবিবাহিত চল্লিশোৰ্দ্ধ বয়সের এই ৬০ জন পুরুষ এবং ৩৫ জন স্ত্রীলোকের আর বিবাহ হইবার আশা কোথায় ? অপর ২০–৪০ বৎসরের যে সকল স্ত্রীলোক অদ্যাপি অবিবাহিত তাহাদেরও অনেকে চিরকুমারী থাকিবে, তবে অধিকাংশ পুরুষের দার পরিগ্রহ করিবার সম্ভাবনা আছে, পক্ষাস্তরে “বিবাহিতের” তালিকায় দেখা যায়, চাকমাদিগের—

  • কৃষিবিশেষ মাত্র। এখানে জুম জঙ্গল অর্থে ব্যবহৃত হইয়াছে।

প্রবাসী । [ ৭ম ভাগ

    • AASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAA
* * * : * : * : * * f : ; ; ; ; ; ; ; ; ; ; ; ; 該攤攤攤攤攤攤 儲 : Rr סן" v , Rr 熙r לא"

t % e * 骏 గ్రటి পুরুষ • ) 》 > * Հ ԳՅ - Ֆ« 8 ծՀՀ ծ - 8 Հե क्ली క్ష 〉等 》(, ১৪৪৩ ৬৪ ৬৩ ২২৩১ ১৯৩৬ ৭ পত্নী পতি লইয়া আছে। সুতরাং এই এই উভয় তালিকা তুলনা করিলে সহজেই পরিলক্ষিত হইবে যে, ২০ হইতে ৪০ বৎসর বয়সে পুরুষের এবং ১৫ হইতে ২০ বৎসর বয়সে স্ত্রীলোকের অধিক পরিমাণে বিবাহ ঘটিয়া থাকে, পরন্তু পরবর্তী তালিকায় বিবাহিত পুরুষের সংখ্যা ১০৪২৮ হইলে বিবাহিতা স্ত্রীলোকের সংখ্যা কিরূপে ১০৩০৭ জন মাত্র হইল, দেখিয়া সন্দেহ হয়। এই ১২১ জনকে মৃত-দারও বলিতে পারা যায় না; কেন না তাহ স্বতন্ত্ররূপে নির্দিষ্ট হইয়াছে। আর মহাভারতীয় দ্রৌপদী বা আধুনিক তিব্বতীয় সম্প্রদায়ের মত ইহাদের সমাজে একত্রে বহু-স্বামী-গ্ৰহণ-প্রথা (Polyandry)ও প্রচলিত নাই, অধিকন্তু বহু-স্ত্রী-গ্ৰহণ প্রথা (polygamy) আছে * তবে এই মাত্র অনুমান করা যায়, বজ্জিতপত্নীক পুরুষগণকেও বিবাহিত সংখ্যায় গণনা করা হইয়াছে। অপর তালিকায় আছে, চাক্মাদিগের মধ্যে-- 恪。 ● : يوليو - @ 踪 . വ്

  • هي التي ፴/ ထီ

ধিপত্নীক 鬱 象 * > 。 १२ d 冷葛象 বিধবা ৩ } > Y } \st ) i hచి ఉg 4 অতএব মোট ২২৮৬৪ জন স্ত্রীলোকের মধ্যে ১৩৫৫ জন মাত্র অর্থাৎ এক ষোড়শাংশের নুনসংখ্যক স্ত্রীলোককে বৈধব্য যন্ত্রণ ভোগ করিতে হইতেছে, তাহাতে আবার প্রৌঢ় অর্থাৎ যাহাদের পুনর্বিবাহের সময় সম্পূর্ণরূপে অতীত হইয়া গিয়াছে, তেমন বিধবার সংখ্যা ১১৭২ জন, আর ২০ হইতে ৪০ বৎসর বয়স্ক মৃতদার অপেক্ষা বিধবার সংখ্যা

  • কিন্তু একসময়ে দুই পত্নীর অধিক কাহারও পরিদৃষ্ট হয় না, এমন কি তৎপ্রতি সাধারণের ঘৃণার আভাস পাওয়া যায়। ইহাদের কথাই 四忆霞一

“ছিলে বিলে তিন জোগ্ৰ, মুসলমানের তিন মোগ।” অর্থাৎ বিলাদিতে যেমন জোক যথেষ্ট, তেমনি মুসলমানের স্ত্রী অনেক। (মুসলমানবন্ধুগণ লেখককে ক্ষমা করিবেন)।