পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, দ্বিতীয়াংশ).djvu/২২

©ጫ8 ইহার টীকাভাষ্য হইবে, আমি বেচারা সংগ্রহকার আমি কিছু বলিতে চাহি না । নিম্নে গত পাঁচ বৎসরে কোন বিদেশ হইতে কত বিস্কুট বাংলায় কর্ত আসিয়াছে তাহার তালিকা দেওয়া গেল । পরিমাণ । ভারত বৰ্হিভূত SSAS SSAS SSAS SSAS SSASAS SS S0 SS S0 SS S0 SS e SS0S AAA BB S AAAA S ব্রিটিশ রাজত্ব পাউণ্ড পাউণ্ড পাউণ্ড পাউণ্ড পাউণ্ড হইতে মোট BBBBS AAg BBBBBS 0000 BBSS 000 AAAAAA AAAAA অস্কাঙ্ক বিদেশ হইতে i dbべや> > 9*もvb a>おbrww tt : రిసె చె a R8v8お এতন্মধ্যে বাংলার অংশ । ৩৮৯৮৮৮ ৭৭• ৫৬৭ ৯,২১৪, ৯৩৮৬৭২ ৯৮৫২৭৯ মূল্য । ভারত বর্হিভূত JB SiS e BD S0S 0 S BBB S 0 S S 0 S S B S S S AAAAA BBB SSAA AAS BBB BBB BBS BBS BBS BBS BB হক্টতে মোট * আমদানি । ৬৫৯৩২৫ ১৬৪২, ১২ ১৬৪৪৬৫৬ ১৯৩৬ - ৭৫ ২১৪৭৭১৫ অষ্কাঙ্ক বিদেশ হইতে । > 8もbra >もご* 密ソ & 5 8৮ ও ১৪৩ ও ৪৩ ১৩ ৪ ৫ ৭৩ এতন্মধ্যে DDHBB DKS BB00JJ BBAAAS 0 DDDDDS 00000S 000YSLL বিস্কুট ভারত-সাম্রাজ্যের মধ্যে অধিক লইয়াছে ব্রহ্মদেশ, তৎপরে বোম্বাই, তারপর বাংলা । কিন্তু তবু কি আমরা কম টাকাটা বিদেশের গতে তুলিয়া দিয়াছি। যে অষ্ট্রেলিয়৷ ভারতীয়কে তাহার মাটিতে পা দিতে দেয় না, তাহাকেই আমরা দিয়াছি বর্তমান বৎসরে ৬৭৪৬৬ টাকা। ইহার মুত লজ্জাহীনতার পরিচয় আর কিসে হইতে পারে ? ভারতে যদি কেহ বিস্কুটের কারবার করিতে ইচ্ছা করেন, তবে তাহার মনে রাথিতে হইবে যে ভারত গ্রীষ্মপ্রধান দেশ, ময়দার কাই শীঘ্ৰ গাজিয়া উঠে ; এখানে গ্যাসভরা রুটি অঙ্গারাম দিয়া তৈয়ার করা উচিত। এইরূপ প্রণালীতে রুটি গড়িতে হাত দিয়া ছুইবার আবগুক হয় না ; এবং সরকারী পত্রিকা মনে করেন যে গোড় হিন্দুরাও হাত দিয়া না-ছোয়া রুটি খাইতে কোন দ্বিধা করিবেন না। এবং তাহাদের ইহাও জানা উচিত যে বৈলাতিক রুটি-বিস্কুটও প্রবাসী । পড়িা কি বা বামন গঠকের চিত্তবৃত্তি অনুসারে [ ৭ম ভাগ । অতএব তাহাদের থাইবার আপত্তি কি থাকিতে পারে ? বাংলায় ৫৮ সহরে বিস্কুট রুটির কারবার আছে। ব্যবসায়ীগণ গ্যাসভরা রুটি গড়িতে আরম্ভ করিলে জিনিষ ভাল হয় ও লাভও বেশি হইতে পারে। বিস্কুট রুটির কারখানায় মুসলমান কারিগরই বেশী, তারপর হিন্দু; ক্রিশচান রুটিওয়ালা আসানসোল ও খড়গপুর ব্যতীত অন্যত্র নাই। কোকেন-অভ্যাস । সমগ্র ভারতীয় মাদকনিবারিণী সমিতিতে শ্ৰীযুক্ত ডি, ভূপার কোকেন সম্বন্ধে এক প্রবন্ধ পাঠ করেন । বর্তমান প্রবন্ধ তাহারই সংক্ষিপ্ত সঙ্কলন । উন্মাদ রোগের একজন বিচক্ষণ বিশেষজ্ঞ বলিয়াছেন যে কোকেন নরসমাজের তৃতীয় শক্র, সুরা প্রথম, অহিফেন দ্বিতীয় । চিকিৎসকের বলেন কোকেন-প্রভাবে সৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক মস্তিষ্কবিকৃতি ঘটে। কিন্তু আশ্চর্য্যের কথা এই যে প্রথমে ইহার ব্যবহার সুরা বা অহিফেন-অভ্যাসের প্রতিকার কল্পে প্রবর্তিত হইয়াছিল ; কিন্তু বাধি অপেক্ষা ঔষধির অভ্যাস এক্ষণে প্রবল হইয়া উঠিয়াছে। কোক গাছ হইতে কোকেন হয় ; উহা তিসির গাছের মত ঝোপ গাছ। দক্ষিণ আমেরিকায় এণ্ডিস পাহাড়ের ঢালু জায়গায় ইঙ্গব খুব চাষ হয় ; পেরু প্রদেশে ইহার শুষ্ক পাতা একটি প্রধান ব্যবসার সামগ্রী। আমরা যেমন উত্তেজক বলিয়া পান খাটয় থাকি, দক্ষিণ আমেরিকগণ সেইরূপ কোকার পাতা প্রচুর ব্যবহার করে। প্রত্যেকের কাছে একটি বটুয়া ভরা কোকা পাতা ও চুণ থাকে ; এবং মাঝে মাঝে কোকা পাতায় চূণ লাগাইয়া চৰ্ব্বণ করে। তাহারা বলে যে এই পাতা খাইলে অল্প আহারেও অধিক পরিশ্রম করা যায়, এবং উচু পাহাড়ে উঠতে নিশ্বাস লইতে কষ্ট হয় না । কোন কোন যুরোপীয়, যাহারা ঐ সকল প্রদেশে ভ্রমণ করিয়াছেন, কোকার প্রশংসা করিয়া লিখিয়াছেন যে ইহা মাদকদ্রব্যের মধ্যে সর্বাপেক্ষ অল্প অপকারী। কিন্তু কেহ কেহ ইহাও বলেন যে ইহাতে অভ্যস্ত হইলে বা অত্যধিক ব্যবহার করিলে ইহা অন্তান্ত