পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, দ্বিতীয়াংশ).djvu/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१ञ नरथrt । ] কার্ধে ব্যাপৃত। কেহ তৃণাদি জঙ্গলী আগাছ নিড়াইয়৷ ফেলিতেছে ; কেহ জমিতে কোন বিশেষ প্রকারের মাটী দিতেছে ; কেহ বা চারাগাছ,একস্থান হইতে তুলিয়া অন্তস্থানে পুতিতেছে। এ সমস্ত কাজের তত্ত্বাবধান বরব্যাঙ্ককে করিতে হয়। প্রাতে হয় ত একবার-সব কাজকৰ্ম্ম দেখিয়া শুনিয়াখাই প্রাতরাশ ভোজন করেন। প্রাতরাশ ভোজন শেষ হইলে ఖేళ ঘণ্টা পত্রাদি লেখায় ক্ষেপণ করেন। এক সময় ছিল যখন তিনি সব পত্রের উত্তর স্বহস্তে লিখিতেন; কিন্তু এখন এত পত্রাদি আইসে যে বিশেষ প্রয়োজনীয় বিষয় ছাড়া অন্তান্ত বিষয়ের উত্তর দানের ভার অন্তহস্তে দ্যস্ত হইয়াছে। পৃথিবীর সকল দেশ হইতেই বরব্যাঙ্কের নিকট পত্র আসে। বৎসরে ৪০ সহস্রের অধিক পত্রের উত্তর তাহাকে দিতে হয় । একবার দুই মাসের মধ্যে ১৫ হাজার পত্র আসিয়াছিল। কখন মধ্যাহ্নভোজন বেলা একটার সময় সমাধা হয়, কখন বা তিন চারিটার সময় হয়। অনেক সময় অপরাহ্নেও কিছুক্ষণ পত্র লেখায় বায়িত হয়। তাহার পর স্বৰ্য্যাস্ত পৰ্য্যস্ত বৃক্ষদির পরীক্ষা ও পর্য্যবেক্ষণাদি গৰ্য্য চলিতে থাকে। সন্ধ্যাকালে একটী শ্রাস্ত ক্লান্ত দেহ ীরে ধীরে যাইয়া গৃহমধ্যে প্রবেশ করে। বরব্যাঙ্ক প্রায়ই ত্রি নয়টার মধ্যে শয়ন করেন। দিনের পর দিন বরব্যাঙ্ক লোকহিতের জন্ত অবিশ্রান্ত রিশ্রম করিয়া চলিয়াছেন। ৩৫ বৎসরের মধ্যে তিনি মখনও এককালে একমাস কাৰ্য্য হইতে অবসর গ্রহণ করেন ই। তিনি ইউরোপের বিশিষ্ট বৈজ্ঞানিকগণ দ্বারা নিমন্ত্রিত ইয়াছেন। কিন্তু তাহার কার্য্যের ক্ষতি হইবে বলিয়া নিমন্ত্রণ ক্ষা করিতে পারেন নাই । ফল পুষ্পের উৎকর্ষসাধন অনেকেই করিয়াছেন এবং রিতেছেন, কিন্তু বরব্যাঙ্ক যেরূপ প্রকৃতির অভিব্যক্তিক্ষম ও নিয়মপরম্পর অসীম অধ্যবসায় ও নৈপুণ্যের সহিত খানুপুখরূপে পর্যবেক্ষণ করিয়াছেন এবং তিনি যত নূতন ণের বৃক্ষাদির সৃষ্টি করিয়াছেন, অথান্ত অনিষ্টকর ফলকে তকর মধুর ভোজ্যপদার্থে রূপান্তরিত করিয়াছেন, সেরূপ কেহ কুরে নাই। অতএব বিজ্ঞান জগতে তাহার স্থান তি উচ্চা; তিনি একজন অদ্ভুতকৰ্ম্ম মহাপুরুষ। जैअक्षब्रष्ठ क्लि । ঐ মুখখানি। 8 evo ঐ মুখখানি । “ওগে, রাণি, শুনেছ " " ন, কি ?” * * “সেই যে একজন কে ঘোমটার উদ্দেশে লিখেছিল,— রাহু যে চাদেরে ছাড়ে खपू ६ाप्त दाल, সেও না ছাড়িত বুঝি চাদমুখ হলে ; তা তোমাদের ঘোমটাও এবার স্বকার্য্যেশিথিল হয়ে পড়েছিল, চাদমুখখানি চুরি হয়ে গেছে।” “সে কি রকম ?” “stui Englishmana লিখেছে যে সে দিন যে তোমরা সব স্ব স্ব গৃহ আঁধার করে প্রদর্শনীতে ফুটে উঠেছিলে, তা একজন সাহেব টের পেয়ে এক হাতক্যামেরার সাহায্যে সকলকে তুলে ফেলেছে ; হেম বাবুর যত চাপ, শতদল, অপরাজিত, চামেলি, মল্লিক, একধার হতে সৰ filmএ ফুটিয়ে নিয়েছে, কাউকে বাকী রাখেনি,— Blest be the art that can immortalise t” আমার স্ত্রী শিহরিয়া উঠিলেন, বলিলেন, “নাও, রঙ্গ রাখ, সত্যি বল কি হয়েছে?” - আমি বলিলাম, “আর হবে কি,-তোমাদের সব ছবি তুলেছে,-কেউ অবগুণ্ঠনবতী, কেউ অবগুণ্ঠনহীন, কেউ মুগ্ধ নয়নে সাবানের তাজ দেখিতেছেন, কেউ পুরান সর্থীর সহিত অনেক কাল পরে দেখা হয়েছে গল্প জুড়ে দেছেন, কেউ স্ত্রীস্বভাবসুলভ কলহামোদে প্রবৃত্ত হয়েছেন, নানা রঙ্গে ভঙ্গে তোমাদের immortalise করেছে।” “তারপর ?” & - “তারপর, ভয় নাই, আর কিছু বড় করতে পায় নাই, চৌধুরী আপত্তি করায় filmণ্ডল তাকে দিয়াছে ; সে সব negative oth develop 's print & Rit” * আমার স্ত্রী আশ্বস্ত হইলেন, বলিলেন, “বাঁচলুম।” তাহার পর একটু হাসিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “আচ্ছ, এ রকম করে যে সে কি আমাদের ‘বে-আক্র’ কর্তে পারে ?” -- * ... " আমি বলিলাম, “রাণি, জাক্র’ ত তোমাদের হাতে,