পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, দ্বিতীয়াংশ).djvu/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৭ম সংখ্যা। } همه ماهیتمها در دهه چه ع چه همهی همه به هم به معام یه همپیمه ع 8 કહાઁ به هی*** های ۶۹ پایه ماهه ۶ هم privacy আছে। এই মনে কর আমাদের পাশের আর তার পরের যদি কথা বল তখৰু instantaneous বাড়ীওয়াল এমন করে দোতলায় ঘর তুলিতে পারে না যে তোমাদের সব দেখতে পায়। তোমরা ঐ পিছনের বাগানে বেড়াও, বস; এখন যদি ঐ লোক ওর দেয়ালে একটা জানাল ফোটায়,—এমন একটা জানালা যে তোমরা যদি বাগানেNাও ত তোমাদের দেখতে পাওয়া যেতে এরূপ পর্দাস্বত্ব আছে যে আমি :א: সালিস করে সে জানালাটা বন্ধ করিয়ে দিতে পারি। এ প্রদেশের ইংরাজ জজেরা এ দেশের লোকেদের স্থানে নজেদের স্থাপিত করে তাহদের চোখ দিয়া এ সব জিনিস দখবার চেষ্টা করেছেন। মধ্যে একটা মোকদ্দমা হয়েছিল তাতে এই প্রমাণ হয় যে দুটা বাড়ী কাছাকাছি অনেক দন হতে ছিল, আর এক বাড়ীর ছাতে উঠিলে অন্ত fাড়ীর ভিতর বার উপর নীচে সব দেখা যেত। এই গত ঘিরে একটা দেয়াল দেওয়া হতেছিল আর সেই দয়ালে কতকগুলি ফোকর রাখা হয় । অন্ত বাড়ীটি বেপর্দা হয়ে যাচ্ছে বলে নালিশ হল । জেলার জজ বলিল পূৰ্ব্বে যতটা বেপর্দা ছিল তার বেশী কিছু হয় নাই। ইকোর্টে কিন্তু একজন বৃদ্ধ সাহেব জজ একথা মানিলেন তিনি বলিলেন যে, পূৰ্ব্বে যখন শুধু ছাত ছিল খন সে ছাতে কেউ উঠলে সকলে দেখতে পেত, অন্ত ড়িীর মেয়ের সরে যেতে পারত ; কিন্তু এখন ছাতে ড়িাল হওয়াতে দুষ্টলোকে অবলীলাক্রমে ওসব মেয়েদের খতে পারবে, তাদের পর্দা আর থাকবে কোথায় ? ঐ iাকদমায় এই বিচার ঠিক হয়েছিল কি ভুল হয়েছিল মি বলতে চাই না, তবে আমি উদাহণ স্বরূপ এটা ল্লেখ করলুম। সাহেব জজেরাও তোমাদের পর্দা রক্ষা রবার জন্ত ব্যস্ত আর এসব জিনিস দেশী লোকের খে দেখতে চান । ·潑 - “এই গেল একরকম পর্দাস্বত্বের বা ঘোমটাস্বত্বের কথা । স্তু এখনও তোমার প্রশ্নের উত্তর হয়নি। ভারতবর্ষে ও এখনও উঠেনি, বিলাতে উঠিলেও পাকারকমে বিচার নি, আমেরিকা উঠেছে, বিচার হয়েছে, নূতন আইন هو ऐंjस्छु প্রশ্নটা পূৰ্ব্বে উঠতে পারত না, কারণ ੰ नां, photography হয় ত উঠে নাই, কিম্বা যদি উঠে থাকে তার বহুল প্রচার হয় নাই। . Stand cameraয় তোমার বিনা অনুমতিতে তোমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কেউ তোমার ছবি তুলিতে পারে না। আর তুমি যদি পয়সা দিয়া ছবি তোলাও ত সে ছবি তোমার, তুমি বারণ করিলে সে ছবি ছাপিয়া যাকে তাকে ফটোগ্রাফর বেচতে পারে না। কিন্তু যেখানে তুমি জানলে না, অমুরোধ করলে না, অনুমতি দিলে না, পয়সাও খরচ করলে না, আমি একটা হাতক্যামের পকেটে নিয়ে যেতে যেতে পথে তোমাকে দেখলাম, মুখখানি পসন্দ **, ši FTR arbi focal plane shutterást exposure দিয়ে ফেলুম, কাকপক্ষীও হয় ত টের পেলে না— সে স্থলে তোমার কি স্বত্ব আছে ? আমি সেই ছবি মনে কর ছাপলাম, পাঁচজন বন্ধুকে দিলাম, কাগজপত্রে বেরিয়ে গেল, সাধারণ হলে হোটেলে উঠিল, শেষটা হয় ত সিগারেট বাক্সে কিম্বা কোন দোকানের বিজ্ঞাপনে ঐ মুখখানি শোভা পেতে লাগল,—তুমি কি করতে পার ? এই প্রশ্ন । বিখ্যাত উপন্যাসলেথিক মারি কোরেলির সম্প্রতি এইরূপ দুৰ্দ্দশা হয়েছিল। আজকাল নানারকম ছবিওয়াল পোষ্টকার্ড উঠেছে দেখেছ। একজন ঐরাপ পোষ্টকার্ডে নানারূপ বিসদৃশ অবস্থায় মারি কোরেলির মূৰ্ত্তি ছাপিয়া বেচতে আরম্ভ করেছিল। গ্রন্থকত্ৰী মালিশ করেছেন, এখনও শেষ ফল কি হ’ল শুনি নাই, তবে ইংলণ্ডে আইনজ্ঞের কেহ কেহ বলেছেন যে মানুষের চেহারায় আবার মুদ্ৰণস্বত্ব কি রকম হতে পারে ? তুমি যদি একখান বই লেখ, তোমার অনুমতি বাতিরেকে কেউ তাকে (অন্ততঃ একটা নির্দিষ্ট কাল পর্য্যন্ত) ছাপতে পারে না। সে বই তোমার জিনিস, তাতে তোমার স্বত্ব আছে, সেই স্বত্বের বিরোধে সেই জিনিসের ব্যবহার আর কেউ কর্তে পারে না। কিন্তু যা তুমি নিজে সৃষ্টি কর নাই, যা পরমেশ্বরদত্ত, তাতে আবার কি রকম স্বত্ব, কি প্রকারের একাধিকার, হতে পারে ? এইরূপ বোধ হয় অনেকে ভাবেন। - “toxfooth Miss Roberson off সুন্দরী স্ত্রীলোক ছিলেন-হয়ত এখনও আছেন। কেউ তার অজ্ঞাতে তার একখানা ছবি তুলে এক ময়দার কলওয়ালাকে বেচে দেয়।