পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/১৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

: >२०, ۹۰، ,، هه ۰۰«... به *, هو **» هیچمهاجه ع বারান্দায় তাহার বাপের কাছে লইয়া হাজির করিল। বাবু তখন দিবানিদ্রা সারিয়া জড়ালস ভাবে বারান্দায় বেতের কেদারায় চুপ চাপ বসিয়া পা দোলাইতেছিলেন ও বৃদ্ধ রতিকান্ত একটা কাঠের চৌকিতে আসন হষ্টয়া বসিয়া ধীরে ধীরে তামাক টানিতেছিল । সে দিন এই সময়ে এই অবস্থায় দৈবক্রমে তরলালের মাষ্টারি বাহাল হইয়া গেল । রতিকান্ত জিজ্ঞাসা করিল--আপনার পড়া কি পৰ্য্যস্ত ? হরলাল একটুখানি মুখ নীচু করিয়া কহিল—এণ্টেন্স, পাস করিয়াছি। রতিকান্ত ক্ৰ তুলিয়া কহিল—শুধু এণ্টেন্স, পাম? আমি বলি কলেজে পড়িয়াছেন । আপনার বয়সও ত নেহাৎ কম দেখি না । হরলাল চুপ করিয়া রহিল। আশ্রিত ও আশ্রয়প্রত্যাশদিগকে সকল রকমে পীড়ন করাষ্ট রতিকান্তের প্রধান আনন্দ ছিল । রতিকান্ত আদর করিয়া বেণুকে কোলের কাছে টানিয়া লইবার চেষ্টা করিয়া কহিল—কত এম-এ, বি-এ, আসিল ও গেল—কাহাকে ও পছন্দ হইল না-আর শেষকালে কি সোনা বাবু এণ্টেন্স, পাস করা মাষ্টারের কাছে পড়িবেন ? বেণু রতিকান্তের আদরের আকর্ষণ জোর করিয়া झांक्लोहेम्नां लझेझ कश्टि-यf७ ! ब्रउिकांखएक ¢द१ ८कानांমতেই সহ করিতে পারিত না, কিন্তু রতি ও বেণুর এই অসহিষ্ণুতাকে তাহার বাল্যমাধুর্য্যের একটা লক্ষণ বলিয়া ইহাতে খুব আমোদ পাইবার চেষ্টা করিত, এবং তাছাকে সোনাবাবু চাদবাবু বলিয়া ক্ষ্যাপাইয়া আগুন করিয়া তুলিত । হরলালের উমেদারী সফল হওয়া শক্ত হইয়া উঠিয়াছিল ;–সে মনে মনে ভাবতেছিল এইবার কোনো সুযোগে চৌকি হইতে উঠিয়া বাহির হইতে পারিলে বাচা যায়। এমন সময়ে অধরলালের সহসা মনে হইল, এই ছোকরাটিকে নিতান্ত সামান্ত মাহিনী দিলেও পাওয়া যাইবে । শেষকালে স্থির হইল হরলাল বাড়ীতে থাকিবে, খাটবে ও পাচ টাকা করিয়া বেতন পাইবে । বাড়ীতে রাখিয়া যে টুকু অতিরিক্ত দক্ষিণ্য প্রকাশ করা হইবে তাহার বদলে অতিরিক্ত কাজ ख'शुरु शान्ति' शहेरठाहे fेर लग्न मशीरा ललेहरू 'rिर ! AASAASAASAASAASAASAASAASAASAA AAAAA বলিয়া সে হরলালের হাত ধরিয়া তাহাকে দোতলার SSASAS SSAS SSAS SSAAAASAASAASAASAAAS এবারে মাষ্টার টকিয়া গেল। প্রথম হইতেই হরলালের সঙ্গে বেণুর এমনি জমিয়া গেল যেন তাহারা দুই ভাই । কলিকাতায় হরলালের আত্মীয় বন্ধু কেহই ছিল না—এই সুন্দর ছোট ছেলেটি তাহার সমস্ত হৃদয় জুড়িয়া বসিল । অভাগ৷ হরলালের এমন করিয়া কোনো মানুষকে ভালবাসিবার মুযোগ ইতিপূৰ্ব্বে কখনো ঘটে নাই। কি করিলে তাহার অবস্থা ভাল হইবে এই আশায় সে বহুকষ্টে বই জোগাড় করিয়া কেবলমাত্র নিজের চেষ্টায় দিনরাত শুধু পড়া করিয়াছে । মাকে পরাধীন থাকিতে হইয়াছিল বলিয়া ছেলের শিশু বয়স কেবল সঙ্কোচেষ্ট কাটিয়াছে -নিষেধের গওঁী পার হইয়া দুষ্টামির দ্বারা নিজের বাল্য প্রতাপকে জয়শালী করিবার সুখ সে কোনো দিন পায় নাই। সে কাহারো দলে ছিল না সে আপনার ছেড়া বই ও ভাঙ্গ সুেটের মাঝখানে একলাই ছিল । জগতে জন্মিয় যে ছেলেকে শিশুকালেই নিস্তব্ধ ভালমানুষ হইতে হয়, তখন হইতেই মাতার দুঃখ ও নিজের অবস্থা যাহাকে সাবধানে বুঝিয়া চলিতে হয়, সম্পূর্ণ অবিবেচক হইবার স্বাধীনতা যাহার ভাগ্যে কোনদিন জোটে না, আমো করিয়া চঞ্চলত করা বা দুঃখ পাইয়৷ কাদা, এদুটোই যাহাকে অন্ত লোকের অসুবিধা ও বিরক্তির ভয়ে সমস্ত শিশুশিক্তি প্রয়োগ করিয়া চাপিয়া যাক্টতে হয় তাহার মত করুণার পাত্র অথচ করুণা ইষ্টতে বঞ্চিত জগতে কে আছে ! সেই, পৃথিবীর সকল মানুষের নিজেও জানিত ন! তাহার মনের মধ্যে এত স্নেহের রস অবসরের অপেক্ষায় এমন করিয়া জমা হইয়াছিল। বেণুর সঙ্গে থেলা করিয়া, তাহাকে পড়াইয়া, অসুখের সময় তাহার সেবা করিয়া হরলাল স্পষ্ট বুঝিতে পারিল নিজের অবস্থার উন্নতি করার চেয়েও মামুষের আর একটা জিনিষ আছে— সে যখন পাইয়া বসে তখন তাহার কাছে আর কিছুই লাগে না। বেণুও হরলালকে পাইয়া বঁচিল । কারণ, ঘরে সে একটি ছেলে ;–একটি অতি ছোট ও আর একটি তিন বছরের বোন আছে—বেণু, তাহাদিগকে সঙ্গদানের যোগাই মনে করে না। পাড়ার সমবয়সী ছেলের অভাৰ নাই— ו"י"יf היא6 ידי אחזיה ושחזהזחס זה זיה"ח לדחיסל הואrלאחס חשfrr নীচে চাপাপড় হরলাল