পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/১৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

)-లి8 دهه ۰ به سدهه ۶۰ ه. ه ۰۰۰* « . ** های مه*** جای ماههای هوایی মুখমণ্ডলে ক্ষেীর মুখমণ্ডলে ক্ষুর প্রয়োগ করিয়া থাকেন। কারণ চল্লিশ বৎসর বয়সের নিম্নে কোন চীনারই প্রায় দাড়ি গোপ রাখিবার নিয়ম নাই । উচ্চবংশীয় চীনাদিগের ন্যায় তাহার হস্তপদ গুলি ছোট ছোট ও দেখিতে সুন্দর। র্তাহার পরিচ্ছদ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। এবং প্রায় সাদাসিদে ধরণের । কোন রাজকীয় কাৰ্য্য বা পৰ্ব্ব উপলক্ষ ভিন্ন মণিমুক্তাদি প্রায়ই ব্যবহার করেন না । তাহার মুখের চেহারায় দয়ার লেশ আছে বেশ প্রকাশ পায় । কিন্তু র্তাহার দৃষ্টি চতুরতা ও বুদ্ধিব্যঞ্জক। তিনি কিছু লাজুক এবং নির্জনতাপ্রিয় লোক। বিশেষ লক্ষ্য করিলে বুঝা যায় যে র্তাহার আত্মবিশ্বাস বিলক্ষণ আছে । তাহার সেই উদাসীনের মত মুখভাব, তীব্র চক্ষুজ্যোতি এবং সংসারের প্রতি ঘৃণাব্যঞ্জক ভাব দেখিয়া বোধ হয়, তাহার মনে কোন গুঢ় চিন্তা নিহিত রহিয়াছে। তিনি কি সৰ্ব্বদাই এই চিন্তা করেন যে তাহার প্রথম উদ্যমের সংস্কারকল্প নিষ্ফল হইল, তজ্জন্তই কি ভবিষ্যতের দিকে চাহিয়া অপেক্ষা করিতেছেন ? তিনি কি আশা করিয়া আছেন যে চীন সাম্রাজ্যকে তিনি সম্পূর্ণরূপে ক্ষমতাশালী করিতে সমর্থ হইবেন ? কে বলিতে পারে তাহার মনের ভাব কি ? রাজমাতার সঙ্গে তাহার কোন মনাস্তুর নাই, বরং র্তাহার সঙ্গে অতি সদ্ভাব আছে বলিয়া বোধ হয়। র্তাহার সংস্কারকল্পে বাধা দেওয়ার জন্ত তিনি বৃদ্ধারাণীকেই যে একক দোষী করেন এমন বোধ হয় না, কারণ এ কার্যাট সংস্কারবিরোধী রাজমন্ত্রিগণের চক্রান্তেই ঘটিয়াছিল । এবং র্তাহার হস্ত হইতে রাজক্ষমতা অপহরণ করিয়া যে বৃদ্ধা সম্রাঞ্জীর হস্তে প্রদত্ত হয়, তাহাও মন্ত্রিগণের চক্রান্ত । মন্ত্রিগণের ধারণা হইয়াছিল যে অসমান পথে অতি দ্রুতবগে শকট চালাইলে পদে পদে যেমন বিপদের আশঙ্কা সম্রাটের মতানুযায়ী সংস্কার কার্য দ্রুত চালাইলেও তেমনি আশঙ্কার কারণ ছিল । বৃদ্ধারাণীর মনেও সেই ধারণা বদ্ধমূল করিয়া দেওয়া হইয়াছিল । বর্তমান সম্রাট সামান্ত সামান্ত বিষয়ে আদেশ করিয়া -יד "fיי היי" הייזיקf להזנהא אשאR הואיזיאי প্রবাসী । কাৰ্য্য করিতে অনিচ্ছুক, তবে বাধ্য হইয়া [ ৭ম ভাগ । SAASAASAASAASAASSAAAAAAS AAASASASS همه ب۲۶هجمیده ۹*۲ مه های ماهیچه هوای بیه •l রাণীর সম্মতি ভিন্ন হইতে পারে না। প্র (Grand Council) যে সকল জটিল বিষয়ের আলোচনা হইয়া থাকে তাহাতে সম্রাট ও সম্রাজ্ঞী উভয়ে এক যোগে সম্মতি প্রদান করিয়া থাকেন। কোন রাজকীয় পত্রাদি আনীত হইলে প্রথমে বৃদ্ধারাণীর হস্তে প্রদত্ত হইয়া থাকে। তিনি তাহ পাঠ করিয়া, সম্রাটের হস্তে প্রদান করিয়া থাকেন এবং সম্রাট পাঠ করিয়া তাহা পুনরায় রাণীর হস্তে প্রদান করিয়া থাকেন । [ ক্রমশঃ ] শ্রীরামলাল সরকার । জোনপুর। বারাণসী হইতে ৩৫ মাইল উত্তরে জোনপুর সহরের নাম আমাদের নিকট কেবলমাত্র সুগন্ধি তৈল ও কেওড়ার উৎপত্তিস্থল বলিয়া পরিচিত । অতি সামান্ত সংখ্যক ব্যক্তিই জানেন যে জোনপুর ভারতবর্যের ইতিহাসের নানা ঘটনার জন্য বিখ্যাত। দিল্লীতে পাঠান সম্রাটগণের রাজত্বকালে জোনপুর একটি খুব বড় প্রদেশ বলিয়া খ্যাত ছিল ও তৎকালিক প্রথা অনুসারে জোনপুরের প্রাদেশিক শাসনকর্তাগণ বিদ্রোহী হইয়া দিল্লীর সম্রাটদিগকে বিপৰ্য্যস্ত করিয়া তুলিতেন । এই বিদ্রোহই জোনপুরের প্রাধান্ত ও পতন উভয়েরই কারণ । ভারতবর্ষে ইংরাজরাজত্বের সর্বাপেক্ষা ঐশ্বৰ্য্যের দিনে জোনপুর ভ্রমণে আসিয়া সহসা এত কথা মনে হয় না। সহরটি বেশী বড় নহে ও প্রধান রাজপথের উপরিস্থিত গৃহসমূহ বিশেষ দর্শন যোগ্য নহে। কিন্তু যখন গুমতী নদীর উপরিস্থ সেতুর উপর আসিলাম তখন সহসা মনে উদিত হইল যে বোধ হয় জোনপুর মুসলমানগণের কীৰ্ত্তিকলাপ এখনও রক্ষা করিতেছে। এবং যখন জোনপুরের মসজিদ সমূহ দেখিলাম ও তাহদের বিস্তারিত বিবরণ শুনিলাম তখন জোনপুরের প্রতি একপ্রকার ভক্তির ভাব উদিত হইল। এই ক্ষুদ্র সহর একদিন মুসলমানগণের ঐশ্বৰ্য্য ধারণ করিয়া প্রাসাদ মসজিদ প্রভৃতি সুশোভিত হইয়া