পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/২৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা । ] উদ্ভিদ ও আলোক । ২০৩ ষে বৰ্ণিয় কৃষ্ণলীলা ऐश्ल কর্ণপুরে গ্রন্থ কৈল৷ ডাল উঠাইয়া নামাইয় যে কত রকমে সাড়া 6नग्न, ऊँांश জাৰ্য্য শতক হৈল নাম । ~. जैषीनम शृङ्गtश्न- 5न्यूं, नाम अंछ अांन আমরা প্রতিদিনই দেখিতে পাই । ডাল বাকিয় কখনো बखलेंौल! रु{न चक्षुनि ॥ আলোকের দিকে অগ্রসর হয়, এবং অবস্থাবিশেষে সেই প্রভূ কৃপা গুণ দেখি গজপতি হৈঞ তুর্থী ডাল * ট্রলীলা বর্ণিতে কহিল । tলই আবার কখনো কখনো আলোক হইতে দূরে যাইবার প্রীচৈতন্ত চন্দ্রোদয়--- নাটক অমৃতময় জন্ত ঘাড় বাকাইতে আরম্ভ করে । রাত্রির অন্ধকারে বা o রচিল । মেঘ লাদিনে কতকগুলি গাছের পাতা জোড় বাধিয়া গুটাইয়া ভক্তমাল গ্রন্থকার লিখিয়াছেন— 總 * শ্ৰীমান কবি কর্ণপুর .সুত । আসে এক পরে সেওনি আবার খুলিয়া যায়। প্রখর ষ্ঠাহীর মহিমা কিছু শুনিতে অদ্ভুত । স্বৰ্য্যালোকে শিরিষ তেঁতুল প্রভৃতি কতকগুলি পাতাকেও শ্রীচৈতন্ত মহাপ্রভু পুর্ণ কৃপা কৈলা। রাত্রির ন্যায় সুপ্তাবস্থায় থাকিতে দেখা যায়। শিশুকালে যার মুখে পদাঙ্গুষ্ঠ দিলা । পদাঙ্গুষ্ঠ দানে ছলে শক্তি সঞ্চারিল । একমাত্র আলোকের উত্তেজনায় নানা বৃক্ষের শাখা • গর্ভে যথে, তবে পুরীদাস নাম দিলা ॥ পত্রকে পূৰ্ব্বোক্ত প্রকারে সঞ্চালিত হইতে দেখিয়া, প্রাচীন মহাকবি যেহ মহাকাব্য প্রকাশিল । - - শ্ৰীআনন্দ বৃন্দাবনচম্পু যে বর্ণিল । ও আধুনিক উদ্ভিদতত্ত্ববিদগণ এ সম্বন্ধে অনেক গবেষণা পদকৰ্ত্তা শ্ৰীউদ্ধবদাস ঠাকুর লিথিয়াছেন— করিয়াছিলেন ; কিন্তু ইহাতে আশানুরূপ ফল পাওয়া যায় জয় সেন পরমানন্দ কর্ণপুর কবি চন্দ্র নাই । আলোকপাতে উদ্ভিদদেহের ভিতরে কি কাজ হয়, প্রভু ঘারে কহে পুরদাস । 瓷 *. শিবানন্দ ঔরসেত্তে জন্ম কাঞ্চন পল্লীতে आश्ा ইষ্ঠার ধরিতে পারেন নাই । কাজেই কতকগুলি সপ্তবর্ষে কবিত্ব প্রকাশ ॥ নিরর্থক ও অবাস্তর কথায় উক্ত তত্ত্বানুসন্ধিৎসুগণের গবেষণার মহাপ্ৰভু "... अंडि : মুখে দিলা বিবরণী পূর্ণ হইয়া পড়িয়াছিল। আমাদের স্বদেশবাসী এবং

  • | - - সাত বৎসরের শিশু আশ্চৰ্য্য কবিত্ব জাগু অধুনা জগদ্বিখ্যাত মহাপণ্ডিত আচাৰ্য্য জগদীশচন্দ্র বস্থ ঐচৈ সেই শক্তি প্রভাবে জন্মিলা । মহাশয় বিদেশীয় বড় বড় পণ্ডিতদের সিদ্ধান্তে আস্থা স্থাপন

l جيا ಘ# কবি কর্ণপুর “ཐ་མ། গ্রন্থচয় করিতে না পারিয়া, উদ্ভিদের উপরে আলোকের প্রকৃত কাৰ্য্য যা শুনি ভক্তি উদয় নাস্তিকতা নষ্ট হয় আবিষ্কার করিবার জন্ত কিছুদিন গবেষণা করিয়াছিলেন, অবৈষ্ণব ভাব হয় দূর । এবং ইহার ফলে তিনি যে সকল সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছেন কর্ণপুর গুণ যত এক মুখে কব কত * چ گاه عمیق + চৈতন্তের বর পুত্র যেহ। তাছা বড়ই বিস্ময়কর । আচাৰ্য্য বসু মহাশয়ের সরল উদ্ধত্বেরে দয়া করি জুন চক্ষু দান করি ব্যাখ্যানগুলির তুলনায়, এ সম্বন্ধে বিদেশের মহাপণ্ডিতদিগের কবিত্ব লওয়ায় জানি তেঁহ ॥ শ্ৰীকৃষ্ণ রায়ের সেবা প্রকাশ ও সৰ্ব্ব প্রথমে শ্ৰীগৌরাঙ্গের সমগ্র লীলা, প্রকাশ করিয়া তিনি অশেষ প্রকারে ধন্ত হইয়াছিলেন । ঐতরণীকান্ত চক্রবর্তী । উদ্ভিদ ও আলোক। , প্রথম প্রস্তাব । নানাপ্রকার আঘাত উত্তেজনায় উদ্ভিদদেহের যে সকল পরিবর্তন দেখা যায়, তন্মধ্যে আলোকজাত পরিবর্তন গুলিই বোধ হয় খুব সুস্পষ্ট। আলোক স্পর্শে বৃক্ষ সকল পাতা সিদ্ধান্তগুলি যে কত নিরর্থক ও অসাৰু, বৰ্ত্তমান প্রবন্ধে পাঠক তাহার আভাস পাইবেন । " পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ আলোকের উত্তেজনাকে একটা সৃষ্টিছাড়া ব্যাপার স্থির করিয়া তাছাদের সিদ্ধাস্ত গুলিকে দাড় করাইয়াছিলেন । আলোকপাতে উদ্ভিদদেহে যে সকল বিচিত্র পরিবর্তন হয়, ইহার সেগুলির মধ্যে কোন শৃঙ্খল বা নিয়ম আবিষ্কার করিতে পারেন নাই, এবং শেষে আলোকে নানা অদ্ভূত গুণের আরোপ করিয়া তাহার নিস্তার লাভ করিয়াছিলেন। তাপ, বিদ্যুৎ ও নানাপ্রকার রাসায়নিক পদার্থের উত্তেজনা প্রয়োগে, উদ্ভিদদেহের কি প্রকায় সাড়া প্রকাশ পায়, আমরা আচাৰ্য্য বসু মহাশয়ের