পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/২৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२०8 £, همه و **۶ هه۰ همچی میخههای به دادهه ۰بهه ماهوارهها আবিষ্কার সম্বন্ধীয় পূৰ্ব্ব প্রবন্ধগুলিতে তাহার আভাস দিয়াছি। रुशिष्ठ cमथ शिग्रांप्ङ, खेडिक्रमाश् डेcख्जना भांप्रबन्नई প্রভাব এক । বসু মহাশয় আলোকের প্রভাব স্থির করিবার জন্য নানা পরীক্ষাদি করিয়া দেখাইয়াছেন, ইহাও প্রায় তাপ ও বিদ্যুৎ প্রভৃতির ন্যায় উদ্ভিদকে সাড়া দেওয়ায় । পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণের সঙ্কীর্ণ দৃষ্টি তাপালোক ও বিদ্যুতাদির প্রভাবের মধ্যে একতা আবিষ্কার করিতে পারে নাই, তাই র্তাহারা প্রত্যেক উত্তেজনাকেই এক একটা পৃথক ব্যাপার মনে করিয়া গবেষণা আরম্ভ করিয়াছিলেন । আমাদের মনে হয় এই ভ্রান্ত ধারণাই ইহাদের সমস্ত শ্রম ও চেষ্টাকে নিষ্ফল করিয়া দিয়াছিল, নচেৎ আজ আমরা উদ্ভিদতত্বের আর এক নূতন মূৰ্ত্তি দেখিতে পাইতাম । লতানে গাছের ডাটার ভূসংলগ্ন অংশে আলোকপাত করিলে, সেটি ধমুকাকারে বাকিয়া যায় এবং ধমুর নু্যঞ্জ (concave) পৃষ্ঠ সেই ভূসংলগ্ন অংশের দিকে থাকে। এখন ডাটার উপরের অৰ্দ্ধে (অর্থাৎ যে অংশ দিবসে সুর্য্যালোকে উন্মুক্ত থাকে ) পূর্কের মত আলোকপাত কর, এখানেও তাহাকে ঠিক পূর্বের স্তায় ভূমির দিকে মুক্ত পৃষ্ঠ হইয়া বাকিতে দেখিবে। এই ব্যাপারটি সুবিখ্যাত পণ্ডিত ডি ভ্রায়েসের ( De Wries ) দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়াছিল। উদ্ভিদবিদ স্তাক্স (Sacks ) সাহেবও পরীক্ষা করিয়া দেখিয়াছিলেন, আলোকের উত্তেজনা উপর নীচে যেখানেই দেওয়া যাউক না কেন, ছায়াবৃত নীচের অংশটাকে মুক্ত পৃষ্ঠে রাখিয়া লতামাত্রেই বাকিয়া যায়। ডি ভ্রায়েস সাহেব পূৰ্ব্বোক্ত ব্যাপারের ব্যাখ্যানে বলিয়াছিলেন,—লতানে গাছের উপরের পৃষ্ঠ অনেক সময় স্বৰ্য্যালোকে উন্মুক্ত থাকে, এবং নীচের অংশ ভূসংলগ্ন থাকায় তাহাতে কখনো আলোক পড়ে না । এই জন্ত লতার নীচের ও উপর পিঠের প্রকৃতি সম্পূর্ণ বিপরীত হইয় দাড়ায়। এখন পৃথক ভাবে উপর নীচে আলোকপাত করিলে, উপয়াৰ্দ্ধ যে আলোক হইতে দুরে, এবং নিম্নাদ্ধ ষে আলোকের নিকটবর্তী হইয়া সমগ্র লতাটিকে একই দিকে বাকাইয়া দিবে, তাহাতে আর আশ্চৰ্য্য কি ? লতার উপরের অংশ অনেক সময় তাপালোকে উন্মুক্ত থাকার, ছায়াবৃত পৃষ্ঠের তুলনায় তাহার কতকগুলি বিশেষত্ব [ १भ छांश्न । থাকার সম্ভাবনা বটে। কিন্তু সেই বিশেষৰ যে কি, এবং আলোকের উত্তেজনা কি প্রকারে কাজ করিয়া লতার ডাটাকে একবার আলোক হইতে দূরে এবং আর একবার আলোকের দিকে টানিয়া লয়, ডি ভ্রায়েস সাহেবের পূৰ্ব্বোক্স ব্যাখ্যানে তাহার কোনই সন্ধান পাওয়া যায় না। সাধারণ লোকে সহজ বুদ্ধিতে যাহা বুঝে, তিনি তাহাই বিজ্ঞানের ভাষায় প্রকাশ করিয়া নিষ্কৃতিলাতের চেষ্টা করিয়াছেন মাত্র। আলোকপাতে যে কেবল লতার ছায়াবৃত অংশটাই মুক্তিপূষ্ঠ (concave) হয়, তাহ নয়। আচাৰ্য্য বস্ন মহাশয় নানাজাতীয় গাছের পত্রমূলের* (pulvinus) উপর ও নীচে আলোকপাত করিয়া দেখিয়াছেন, এখানেও পাতাগুলির বেঁটা ঠিক্‌ লতারই মত নীচের দিকে মুজে হইয় পড়ে। সুতরাং লতা পাতা উভয়েরই মুক্তিতার কারণ যে এক তাহা আমরা অনুমান করিতে পারি। আচার্য্য বসু মহাশয় পাশ্চাত্য পণ্ডিতদিগের স্তায় বৃক্ষের প্রত্যেক অঙ্গকেই বিশেষ বিশেষ গুণসম্পন্ন বলিয়া মনে না করিয়া, পূৰ্ব্বোক্ত অনুমানের উপর নির্ভর করিয়া গবেষণা আরম্ভ করিয়াছিলেন, এবং শেষে আলোকের সহিত ডাল পাতার বক্রতার প্রকৃত রহস্ত জানিতে পারিয়াছিলেন । Efecta foi fRH (Diurnal Sleep, or paraheliotropism) পাঠক অবগুই দেখিয়াছেন। সন্ধ্যার সময় কতকগুলি গাছের পাতা যেমন বুজিয়া - আসে, দ্বিপ্রহরের প্রখর রৌদ্রেও ঐ রকম পাতা বোজা দেখা যায়। ইহাকেই উদ্ভিদবিদগণ উদ্ভিদের দিবানিদ্র আখ্যা প্রদান করিয়াছেন । এই ব্যাপারের কারণ জিজ্ঞাস্থ হইয়া আধুনিক উদ্ভিদবিদগণের আশ্রয় গ্রহণ করিলে, কোন ফলই পাওয়া যায় না। স্পষ্টভাষায় বলিতে গেলে, স্বীকার করিতেই হইবে যে, এ পর্য্যন্ত কেহই এই ব্যাপারের কারণ দেখাইতে পারেন নাই। স্বপ্রসিদ্ধ পণ্ডিত ডাকইন্‌

  • লজ্জাবতী শিরিষ প্রভৃতি অধিকাংশ ফুটি ওয়ালা গাছের পাতা যেখানে শাখার সহিত সংলগ্ন থাকে, সেই স্থানে Pulvinus নামৰ এক বিশেষ অঙ্গ দেখা যায়। ইহার উর্ধ ও নিয়া সমান উত্তেজনাপীগ। পূৰ্ব্বোক্ত গাছগুলির পাতায় উঠানাম ইত্যাদি ব্যাপার ঐ Pulvinusএর BB DDD DkB BBBS BBB BB BBBB BBBB SBBS