পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/৩৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"రీఫిసి আরোহণ করাইয়া রাজপুর মধ্যে আনা হইয়া থাকে। এই কুমারীগণের সঙ্গে আত্মীয় সধবাগণ যাইয়া থাকেন। কুমারীগণের মধ্যে কেহ অল্পবয়স্ক কেহ বা পূৰ্ণবয়স্কাও থাকেন। কস্তা রাজপ্রাসাদে নীত হইল তাহাকে সৰ্ব্বপ্রথমে রাজমাতাকে প্রণাম করিতে হয় এবং পরে নব সম্রাজ্ঞীকে প্রণাম করা হইলে রাজপুরী হইতে যে উপঢৌকন প্রেরিত হইয়াছিল তজ্জন্ত ধন্যবাদ প্রদান করা হইয়া থাকে। এই রূপে সামাজিক শিষ্টাচারাদি কাৰ্য্য সম্পন্ন হইলে আহারাদি সম্পন্ন করার পর কুমারীগণ রাজপুরী পরিত্যাগ করিয়া থাকে। কস্তা জন্মিলে চীনারা উহা একটা দুর্ভাগ্য মনে করে। কস্তাকে প্রাণের সহিত ভাল বাসিলেও, সেই কন্যা পিতৃপুরুষগণের অন্নজল দানে বঞ্চিত, ইহাই এই দুঃখের কারণ। সেই জন্ত সকলেই পুত্ৰকামনা করিয়া থাকে। মাষ্ণুগণের কস্তা সকলও চীনাদিগের কস্তাগণের স্তায় পিতৃপুরুষের শ্রদ্ধাদি হইতে বঞ্চিত। এবিষয়টা ঠিক হিন্দুগণের মত। কেন না হিন্দুরমণী বিবাহিত হইয়া গোত্রাস্তর হইলেই পিতৃপুরুষের শ্রাদ্ধকাৰ্য্য হইতে বঞ্চিত হইয়া থাকে। তবে পিতা ও মাতার শ্রাদ্ধ তাহারা ত্রি-রাত্রিতে সম্পন্ন করিতে সমর্থ হন । মাষ্ণুবালিকাগণ চীনাবালিকাগণ অপেক্ষ পিতৃগৃহে অধিকতর স্বাধীনতা সম্ভোগ করিতে পারে। এবিষয়ে তাহারা আমেরিকার বালিকাগণের দ্যায় স্বাধীন। একদা ওয়াশিংটনে চীনগবর্ণমেণ্টের মাধুদূত নাকি মিশ, কালকে বলিয়াছিলেন যে “আমেরিকার বালিকাগণের দ্যায় অবিবাহিতা মাঞ্চবালিকাগণ পিতৃগৃহে সম্পূর্ণ স্বাধীন। মাঞ্চু বালিকাগণের পিতৃগৃহে যথেষ্ট ক্ষমতা আছে। বোধ করি পৃথিবীর অন্ত কোন দেশের বালিকাগণের তাদৃশ ক্ষমতা নাই।” কুমারী কার্ল এবং মাঞ্চু রাজদূত নিশ্চয়ই ব্ৰহ্ম দেশের খবর রাখেন না। ব্ৰহ্মদেশীয় কুমারীগণের যে স্বাধীনতা, তাহা তাহারা জানিলে এমন দৃঢ়তার সহিত लेख् कथा সুলত পারিতেন না । মাঞ্চ পরিবারের অবিবাহিতা বালিকা তাহার জ্যেষ্ঠ ভ্রাতার প্রায় পরিবার মধ্যে আধিপত্য করিতে পারে। ५कंप्रैौ अविवांश्छि.cशके अणिक ऊांशब्र शि७१ दब्रएनब्र প্রবাসী। । ੰ ਸ਼ਾਂ هه ۶۰یه ۳۳۰. پاه" " ... পিৰকায় ** ce - পত্নীর উপর কতৃত্ব করিয়া থাকে। এমনকি { ৭ম ভাগণ AASAASAASAASAA AAAAe eAASAASAASAASAASAMHeSeSAAAA এই বালিকার পারিবারিক স্বত্বও দাবিতে নিজমাতা হইতেও সে শ্রেষ্ঠ, কারণ তাহার মাঠা "অন্ত পরিবারের কম্ভা" বইত নয়। পিতা তাহার জ্যৈষ্ঠ কষ্ঠার অসন্মতিতে তাহার সম্পত্তির বিলি বন্দোবস্ত করিতে পারেন না। বিবাহিত কন্যাগণও পিতৃগৃহে অবস্থান কালে পরিবারের তৃত্যগণকে রাহাল বরখাস্ত করিতে পারেন এবং আপন ভ্রাতৃবধুগণের উপর ইহাদের সম্পূর্ণকর্তৃত্ব আছে। কারণ ভ্ৰাতৃবধূগণ অপর বংশের কন্যা । এই কন্যাগণ আপন ভ্রাতৃতনয়গণের শিক্ষার ও লালনপালনের সম্পূর্ণ ভার লইয়া থাকেন। এবিষয়ে সন্তানগণের মাতাগণ আপন আপন পুত্ৰগণের উপর তাদৃশ কর্তৃত্ব করিতে পারেন না যাদৃশ তাহাজের ননদগণ কর্তৃত্ব করিতে পারেন। তাহার কারণ ভ্রাতৃবধূগণের সম্বন্ধ ধার করা, তাহারা অন্য বংশের কন্ঠ, বংশজাত কন্যাগণের সঙ্গে রক্তমাংসের সম্বন্ধ । আমাদিগের দেশেও এক সময়ে ভ্রাতৃবধূগণননদের কর্তৃত্বাধীনে থাকিতেন, পল্লীগ্রামে অনেক স্থলে এখনও ননদের কর্তৃত্ব আছে। অনেক সময় শুনা যাইত যে অমুকের ঘরে শ্বাশুড়ী-ননদের বড় জ্বালা সহ্য করিতে হয়। কিন্তু এইক্ষণ সহরে ও বড় বড় পল্লীতে “বাবু বধূগণ” ননদকে আর বড় আমল দেন না, বরং অনেক ননদকে ভ্রাতৃবধূগণের যন্ত্রণ সঙ্ক করিতে হয়। মাধু কুমারীগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাঁহাদের বিবাহ দিবার নিয়ম নাই। কোন কোন কুমারী আজীবন কুমারী অবস্থায়ই থাকে। অথবা কেহ ইচ্ছা করিলে শেষ বয়সেও পতি গ্রহণ করিয়া থাকে। যে সকল চিরকুমারীর মৃত্যু হয়, তাহাদিগের মৃত্যু উপলক্ষে মহা ধূমধামের সহিত উৎসব হইয়া থাকে এবং তাহাদের জন্য স্মৃতিমন্দির নিৰ্ম্মিত হইয়া থাকে । * • পেকিন রাজপুরীর মধ্যে অল্পবয়স্ক বালকগণ, স্ত্রীলোকগণ ও খোজাগণ ভিন্ন অপর পুরুষ যাইতে পারেন। বর্তমান রাজমাতা বৃদ্ধ হইয়াছেন বিধায় দরবারগৃহে माज ब्रांचপুরুষগণের সঙ্গে রাজ কাৰ্য্য করিয়া থাকেন। মাঞ্চুগণ দীর্থঙ্কায় ও সবল শরীর বিশিষ্ট লোক। তাহার নানা পুরুষোচিত ক্রীড়া ভাল ধাসেন, যেমন আশ্বারোহণ, डौब्रमांखैौ, डब्रयांब्रि ७ बनीं लईब्र क्वौफ़ हेङrांग्नि । हेईग्न अचांदब्रांश्रण ७ जैौब्रमांचीcउ विणचन बच । छैौब****