পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/৩৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

నిలిపి - و . .» و به "ههه هاه

  • ...*

তৎপন্ন জল ও পৃথিবী, তৎপর জয় (অর্থাৎ জড়পদার্থ) এবং সর্বশেৰে শরীর (অর্থাৎ প্রাণিবর্গ }থষ্ট হইয়াছে। গ্রন্থকারের মতে জল ও পৃথিবী স্বষ্টির পর জড়পদার্থের সৃষ্টি। তবে ত দেখিতেছি জল এবং পৃথিবী জড়পদার্থ নহে। আমাদের কি ভুল বিশ্বাসই ছিল । তৃতীয় যুক্তি অকাটা। শ্রুতি যখন বলিতেছেন মমুষ্যলোক অপেক্ষ গন্ধৰ্ব্বলোক শ্রেষ্ঠ, গন্ধৰ্ব্বলোক অপেক্ষ পিতৃলোক শ্রেষ্ঠ, পিতৃলোক অপেক্ষ দেবলোক শ্রেষ্ঠ, তখন স্বার কোন সন্দেহই থাকিতে পারে না যে ঋষিগণ ক্রমবিকাশ বাদ অবগত ছিলেন। পৃঃ ৩৭ এবং ৩৮ । ভারতবর্ষ অতি অদ্ভুত দেশ। এখানে সকলেই ডারইন’ হইয়া' জন্মগ্রহণ করে। একট। কচি থোকা সেও সেদিন বলিতেছিল- “ইস্কুল (ইক্ষুর ) চে ( = চেয়ে ) বেলাল ( = দ্বিড়াল ) বল (বড়), বেলাল চে কুকুল বল, কুকুল চে গলু বল, গলু চে গোল ( = ঘোড়া ) বল, গোল চে মাতি ( = হাত ) বল" ঠিক ডরেক্টনেরই কথা। আশাকরি গ্রন্থকার দ্বিতীয় সংস্করণে এই যুক্তিটা গ্রন্থে নবিষ্ট করিয়া দিবেন। পূৰ্ব্বে যাহা বলা হইল তহি ত ক্রমবিকাশের মতে সৃষ্টি । উপনিষদে অঙ্কপ্রকার স্বষ্টির বিবরণও আছে এবং তাত ও খাটি বিজ্ঞানের মত। গ্রন্থকার বলিতেছেন ঃ– “বৈজ্ঞানিকগণ জানেন যে বিশ্বে কতকগুলি শক্তিই এক একটী বিশেষ ধিশেষ স্থানে কেন্দ্রীভূত হইয়া কোথাও বৃক্ষ, কোথাও লতা, কোথাও প্রাণিদেহে অভিবাক্ত হইয় থাকে । বৈজ্ঞানিক জানেন সকল পদার্থক্ট শক্তিরই রূপান্তর”। পৃ: ২২ । এই অমূল্য সত্যটা বা আমরা শেসে ভূ লয়৷ যাই--এইজন্য গ্রন্থকার আমাদিগকে ইহা বারংবার স্মরণ করাইয়া দিয়াছেন । বিদ্যারত্ব মহাশয় বলেন-ঋষিগণও এই তত্ত্ব অবগত ছিলেন । তাহার শ্রুতি-প্রমাণ এই যে “প্রাণ হইতে জগতের উৎপত্তি।" এই প্রাণ অর্থ force অর্থাৎ জড় শক্তি। অস্ত প্রমাণও আছে। শ্রুতিতে লিখিত আছে যে এ জগৎ অগ্নি সোমাত্মক। সোম অর্থ অন্ন অর্থাৎ জড় পদার্থ এবং অগ্নি অর্থ শক্তি অর্থাৎ force, আর প্রাণ যে অন্নে প্রতিষ্ঠিত তাঙ্গও উপনিষদের কথা । সুতরাং উপনিষদও বলিতেছেন যে জড়শক্তি হইতেই এ জগৎ উৎপন্ন इझेब्रांटाइ । शृं: s• । রবি বাবুর গৌড়ীয় পণ্ডিত এক স্থলে বলিয়াছেন "ব্যাখ্যায় করিতে পারি উলট পার ট” । কাজেও দেখিতেছি তাঁহাই। বৈজ্ঞানিক পণ্ডিতগণ নাকি প্রমাণ করিয়াছেন যে জড়শক্তিই ঘনীভূত হইয়৷ এই জগৎরুপে পরিণত হইয়াছে Lআমরা জিজ্ঞস করি “কোন বৈজ্ঞানিকের কারখানায় এই সতট৷ প্রমাণিত হইয়াছে ?” বিদ্যারত্ব **foto fr Conservation of Energy są reits staa ais ? এক শক্তি অপর শল্লিতে রূপান্তরিত হইতে পার-কিন্তু শক্তির পরিমাণ ঠিকই থাকে । सृथू उांकड़े Arto Conservation of Matter নামক আরও একটা বৈজ্ঞানিক সত্য আছে। জড় পদার্থের রূপ পরিবর্তিত হইতে পারে কিন্তু ইগর পরিমাণের হ্রাস বৃদ্ধি নাই। সুতরাং বিজ্ঞান.মতে শক্তিও কথন জড়ে পরিণত হয় ন! এসং জড়ও কথন শক্তিতে পরিণত হয় ন! ; ** i গ্রন্থকার লিঙ্কমত সমর্থন করিবার জন্য First Principles হইতে करत्नकौं थुले छेक उ कझिरिझन । किड़ उहाउ अिश्कलिङ्ग श्७ সমর্থিত হয় না। শক্তি ঘনীভূত হইয়া জড়াকার প্রাপ্ত হয় ইহা Spencer কোন স্থলেই বলেন নাই~পরন্তু পলিয়াছেন যে জড় যে কৃষ্ট হইতে পারে BİRİ BİRİ qt; ai (the creation of matter is unthinkable পূঃ ১১৮) । Spencer স্পেনসার বাহাজগৎকে মনোবিজ্ঞান দ্বারা বিশ্লে{Psychological analysis of sea ) sfistrga- te vrste भीनषांकाब्र निकों कि ठरष प्रकाशिङ इङ्ग हेश बिक्रांङ्ग कब्रांड़े $ांशद्भ

...ه*۶۰.ي.s؛ **»ي .»***٫۰ .ه

প্রবাসী। [ ৭ম ভাগ। bow (I have throughout thought matter under the form present to the consciousness of “k) , fosh footh করিয়া বুঝিয়াছেন যে বাহ জগৎ আস্থার নিকট শক্তিরূপেই প্রকাশিত &#1 *io (Force is the ultimate component of thought into which our conception of external existences are: resolvable পৃঃ ৫৭৮)। যেমন কোন কোন দার্শনিক বলেন এ জগৎ अमान्नई निकः अष्ट्रङ्कडिज़ (Idea) वाकरिब्रहे अकांशिठ श्ब्र शrरू স্পেনসায়ও তেমনি বলিয়াছেন—এ জগৎ আত্মাতে শক্তির জাঙ্কারেই প্রতিভাত হইয় থাকে। তিনি যাহা বলিয়াছেন ভাং, দার্শনিকের কথা- বৈজ্ঞানিকের আবিঙ্কিয়া নহে। șí আর প্রাণ হইতে জগৎ উৎপন্ন হুইয়াছে-গ্রন্থকার ইহার তাৎপৰ্য্যও বুঝিতে পারেন নাই। আমরা জ্ঞান, প্রজ্ঞ বা চৈতন্য বলিতে যাহা বুধি, ঋষিগণ সেই অর্থেই এখানে প্রাণশব্দ ব্যবহার করিয়াছেন। কেীর্তকী উপনিষদে বলা হইয়াছে--“যে থৈ প্রাণ: সা প্রজ্ঞ যা বৈ প্রজ্ঞ স প্রাণ: , ৩৪। সমুদয়ই যে প্রজ্ঞাতে প্রতিষ্ঠিত তাহ উপনিষদের একটা প্রসিদ্ধ উপদেশ। বর্তমান যুগেও অনেক দার্শনিক পণ্ডিত প্রমাণ করিতে চেষ্ট৷ করিয়াছেন যে এ জগৎ জ্ঞানেরই বিকার। পাশ্চাত্য প্রদেশে এই মত অধ্যাত্মবাদ (idealism) নামে খ্যাত। বtল।কি-অজাতশত্রু সংবাদেও এই মতই ব্যাখ্যাত হইয়াছে । দার্শনিক ব্যাখ্যা । শঙ্করাচার্য প্রমুখ পণ্ডিতগণের মতে মন, বুদ্ধি চিত্ত অহঙ্কার, আত্মা হইতে পৃথক। আত্ম অসঙ্গ, নিৰ্ব্বিকার এবং নিষ্কিয়। নির্গল ক্ষটিকের নিকট জবাকুসুম থাকিলে যেমন স্ফটিককে রক্তবর্ণ বলিয়া ভ্রম হয়— তেমনি মনাদির সন্নিধ্য বশতঃই আত্মাকে ইন্দ্রিয় সংযুক্ত বলিয়া মনে হয়। কিন্তু বিস্তীরত্ব মহাশয় অবতরণিকাতে মন ও আত্মাকে একই বস্তু বলিয়া গঁনা করিয়াছেন। কোন স্থলে লেখা আছে মনেরই অনুভূতি ( পৃঃ ২৮, ) আবার অনুভূতি আত্মারই একথাও বলা হইয়াছে (পৃ:৩৩, ) কোন স্থলে বলা হইয়াছে- বিচার করেন আত্মা ( পৃঃ ৩১ ) জাবার ইহাও বলা হইয়াছে যে মনই বিচার করিয়া থাকে ( পৃঃ ২৯ )। বিদ্যারত্ব মহাশয় আত্ম ও জগৎকে বিশ্লেষণ করিয়া বুঝিয়াছেন যে দেশ ও কাল মনেরই স্বত্র এবং মন এই সূত্র দুইটা দ্বারা অনুভূতিগুলিকে - & স্থত্রিত ও গ্রথিত করিয়া লয়। পৃঃ ২৮। "ঐ অনুভূতিগুলির কারণ আমার । বাহিরেই অবস্থিত- আমি হইতে ভিন্ন দশে অবস্থিত । ( পৃঃ ৩• ) ।” অমর জিজ্ঞাসা করি দেশ ও কাল যদি মনেরই ব্যাপার হইল তবে দেশ । ও কালে অবস্থিত বস্তু মনের বাহিরে হইবে কি প্রকারে ? একটী স্বাক্স যদি ঘরের মধ্যে থাকে বাক্সের ভিতরের টাকা কি ঘরের থাহিয়ে থাক্টিতে পারে? আর একস্থলে লিখিত আছে “বাহিরের ঐ কারণটা হইতে, অনুভূতিগুলি আত্মাতে আসিয়া উপস্থিত হয় " বিষ্ঠায়ত্ব মহাশয়ের ats woofs witHe wool (States of consciousness of *) অনুভূতি আত্মার বাহির হইতে আইসে-ইহার অর্থ এই যে আত্মার অবস্থ প্রথমতঃ আত্মার বাহিরে ভাসিয়া ভাসিয়৷ বেড়ায় তৎপর ইহা আত্মাতে প্রষ্টি হয়। আত্মার অবস্থা কি আত্মার বাহিরে থাকিতে পারে? গ্রন্থকার আরও বলেন “আত্মা অনুভূতিগুলি হইতে পৃথক।” (পৃ ৩•)। আস্থা অস্কার অবস্থা হইতে পৃথক-ইহ্মা এক অদ্ভুত সিদ্ধাপ্ত। সাংখ্য ও বেদান্ত । , ভট্টাচার্য মহাশয় বলেন সংখ্য ও বেদান্তে প্রকৃত পক্ষে কোন মণ্ডৰৈৰ DDDSDBB BDD DD DD BBBS DDBBD BBB BBBS ৰোন্ত বলেন পদ্ধৱন্ধ একসময়ে জোতি হইল ৰাক্ত নাম