পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/৩৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা । ] रत्र न अब प्रशूद्र गब्र७ डिनि जैौन श्ञा यांन। किरू छैनमिदमब्र এবং ভাষ্যকার মত সেরাপ নহে।” (পূঃ ১১৩,১১৪)। ‘নিজ মত সমর্থন করিতে যাইয় গ্রন্থকার শঙ্করভায্যের থিকৃত ও বিপরীত ব্যাখ্যা করিয়াছেন । তৈক্তিরীয় উপনিষদের একস্থলে সাধক বলিতেছেন :-"আমি জয়, আমি অঙ্কু, আমি অন্ন, আমি অন্নাদ (অন্নcछांख्गं), श्रांभि अब्रांन, जांभि श्रव्रॉन झेऊाॉलेि !” ईशंद्र छांटमा अकब्र ঘলিয়ছেন যে এ প্রকার ভাব ব্যবহারিক মাত্র কিন্তু ইহা পরমার্থ স্বস্তু নহে (ন পরমার্থ বস্তু )। শঙ্কর আরও বলেন, ইহা অর্থবাদ বা স্তুতিবাদ (ব্রহ্মবিদ্য৷ কাৰ্য্যং সৰ্বভাবস্ত স্তুত্যর্থ মুচ্যতে )। অর্থবাদের কথাটা গোপন রাখিয়া ইহার পূর্ব ও পর হইতে গ্রন্থকার ভাষ্য উদ্ধত করিয়াছেন এবং যেটুকু উদ্ধৃত করা হইয়াছে সেটুকুরও প্রকৃত ব্যাখ্যা করা হয় नाई। 'श्रीनि अब्र'-'श्रांभि अब्राम्' इंऊानि थकृठ खरेषऊवारमञ्च कथ নহে কারণ এ অবস্থায় আমি, অন্ন, 'অন্ন ভোজন ইত্যাদি ভেদজ্ঞান রহিয়াছে । ইহাকে সবিকল্পক অধস্থ বলা যাইতে পারে কিন্তু শঙ্করের মতে নির্বিকক্টক অবস্থাই প্রকৃত অবস্থা । তৈত্তিরীয় উপনিষদে মোক্ষ বিষয়ে আমরা যে আদর্শ পাইয়াছি বৃহদারণ্যক ও ছন্দোগ্যে তাহা অপেক্ষাও শ্রেষ্ঠতর উপদেশ দেওয়া হইয়াছে। যাজ্ঞবল্ক্য বলিতেছেন, "যতক্ষণ দ্বৈত এইরূপ ভ্রম থাকে, তখন এক অপরকে দেখে, ভ্রাণ করে, জাস্বাদন করে, অভিবাদন করে, শ্রবণ করে, মনন করে, স্পর্শ করে এবং অবগত হয় কিন্তু যখন "সবই আত্মা’ এই জ্ঞান হয় তখন কিরূপে কে কাহাকে দর্শন করিযে, জাম্রাণ করিযে আস্বাদন করিযে, অভিবাদন করিখে, শ্রবণ করিবে মনন করিবে, স্পর্শ করিবে ও অবগত হইৰে ?” ( বৃহঃ ২৪ ) । মোক্ষ অবস্থা সমুদয় ভেদের অতীত। ইহার .প্রমাণ স্বযুপ্তি। স্বযুপ্তি অবস্থায় আত্মা স্বরূপ প্রাপ্ত হয় (ছান্দোঃ ৬৮১)। এই অবস্থায় জ্ঞাতা, জ্ঞেয় ও জ্ঞান এইরূপ কোন পার্থক্য থাকে না । “প্রাজ্ঞ আত্ম কর্তৃক সম্পরিবক্ত হইলে পুরুষ অন্তর এবং বাহ কিছুই জানিতে পারেন না, এই অবস্থায় পিতা অপিতা হয়েন, মাত অমাতা, লোক অলোক, দেবগণ আদেব, বেদসমূহ আবেদ হরেন ; ইত্যাদি (वृश्: 8|७२२,२२) । বিদ্যারত্ব মহাশয় বলেন মুক্তিলাভ করিলেও “জগতের মঙ্গলার্থ কৰ্ম্ম করা যাইতে পারে" (পৃ: ২২৮) । অসম্ভব। যে অবস্থায় অন্তর ও বাহ কোন জ্ঞানই থাকে না—সে সময়ে কে কাহার জন্য কিরূপে কোন কাৰ্য্য করিবে ? এ অবস্থা বিধিব্যবস্থার অবস্থা নহে, ইহা সম্ভব অসম্ভবের কখ। জার উপনিষদ স্পষ্টই বলিয়াছেন, "আমি কেন সাধু কৰ্ম্ম করি রাই, আমি কেন পাপকৰ্ম্ম করিয়াছি তাহ তাহাকে সন্তপ্ত করে না। (*वृखिः उक्रमणको) । মৃত্যুর পর জায় যে পরব্রহ্মে বিলীন হয় তাহাও উপনিষদের মত। বৃেন্ধন প্রবহমান নদী সমূহ নাম ও রূপ পরিত্যাগ করিয়া সমুদ্রে অদৃগু হয় সেইরূপ জ্ঞানী ব্যক্তি নাম ও রূপ হইতে বিমুক্ত হইয় পরাৎপর দিব্যপূক্লযে প্রবেশ করেন। (মুণ্ডঃ ৩ ২৮) । যাজ্ঞবল্ক্যও বলেন “মৃত্যুর পর আত্মা বিলীন হয় এবং তাহার জার गर्छ थोष्क नs। दूह: s॥२९॥२७ ।। স্বতরাং দেখা যাইতেছে বিদ্যারত্ন মহাশয় মুক্তি বিষয়ে যে ব্যাখ্যা দিয়াছেন শঙ্করভায্যে এ উপনিষদে তাহ সমর্থিত হয় নাই। জামাদের সমালোচনা সুদীর্ঘ হইয় পড়িল--এই খানেই উপসংহার 'कब कठंबा । छुष अकर्छी भख्या थकां* कब्र निठांछ चोषशक षणिब्र भएम श्ऊrs (कांकिरजैचबै बाबू उक्र, औष ७ अभ९ विषछ নিজে যে সমুদয় মত প্রকাশ করিয়াছেন—তাহারঅধিকাংশ মতের সহিতই আমাদের_সংস্থভূতি আছে। এজগৎ ব্রহ্মেরই ইচ্ছ, ব্রহ্মেরই শক্তি— ५भरल*शब्रईलम औफि ७ नोवर्षी विछनिठ श्ञइ। अक्र ব্যাধি ও প্রতিকার । ૭૭ নিত্যক্রিয়াশীল আর জায় মুক্তপুরুষ কর্ণের অতীত হক্টরে ইল, কি কাজের কথা ? এ সমুদয় বিষয়ে গ্রন্থকারের সহিত আমাদের মতভেদ নাই। তিনি যদি এই সমুদয় মতকে নিজের মত থলিয়া প্রচার করিত্বেল श्रांभद्रां अठाछ शर्थी श्ङ्गेलांभ । ऊिनि छै°मिद्भन्न ७ नकtग्नग्न मां८म · भई সমুদয় প্রচার করিতেছেন বলিয়াই সত্যের অনুরোধে আমাদিগকে প্রতিবাদ করিতে হইয়াছে। 蟾 মহেশচন্দ্র ঘোষ ।

ব্যাধি ও প্রতিকার। শ্রাবণের প্রবাসীতে রবি বাবুর ‘ব্যাধি ও প্রতিকার’ শীর্ষক প্রবন্ধটি পড়িয়া যে কয়টা কথা মনে হইল, তাহাই লিখিতেছি। বলা বাহুল্য যে প্রতিবাদ আমার উদ্দেশু নহে। দুবৎসর ধরিয়া মাতামতির পর কতকটা স্নায়বিক অবসাদে, কতকটা ইংরেজের ভ্ৰকুটিদর্শনে আমরা এখন ঠাও হইয়া পড়িতেছি। রবি বাবুও সময় বুঝিয়া আমাদিগকে বলিতেছেন, মাতামাতিতে বিশেষ কিছু হইবে না, এখন কাজ কর । আজ যিনি আমাদিগকে আস্ফালনে ক্ষান্ত হইবার জন্ত । উপদেশ দিতেছেন, বাঙ্গালার ইতিহাসে এই নূতন অধ্যায়ের আরম্ভে আমি তাহারই কৃতিত্ব দেখিতে পাইতেছি। ইংরেজের নিকট "আবেদন নিবেদন’ করিয়া তাহার প্রসাদ গ্রহণ করিলে কিছুই স্থায়ী লাভ হইবে না, ইংরেজের মুখাপেক্ষ না করিয়া আপনার বলে ও আপনার চেষ্টায় যে টুকু পাওয়া যায়, তাহাই স্থায়ী লাভ, বঙ্গবিভাগের বহুদিন পূৰ্ব্ব হইতেই রবি বাবু এই কথাটা ঘাষণা করিতেছিলেন ; এবং বঙ্গ বিভাগের কিছুদিন পূৰ্ব্ব হইতে র্তাহার কণ্ঠস্বর অত্যন্ত উচ্চও অত্যন্ত তীব্র হইয়া মুহুমুছঃ ঐ কথা আমাদের কাণে প্রবেশ করাইতেছিল। অকস্মাৎ বঙ্গবিভাগের ধাক্কা পাইয়া বাঙ্গালার শিক্ষিতসমাজ প্রায় একবাক্যে কোলাহল করিয়া, বলিয়া উঠিল, না আমরা আর ইংরেজের কাছে ঘেঁৰিব ਸ, উহাদের ছায়া স্পর্শ করিব না, উহাদের ভিক্ষা গ্রহণ করিব না। আমরা এখন বুঝিলাম, যে ইংরেজ তোষামোদের কেহ নয়; কেহ ভাবিলেন ইংরেজকে ভয় দেখাইয়া বরং কিছু আদায় হইতে পারে ; অন্তে বলিলেন, ভয় দেখানর প্রয়োজন নাই, যে টুকু পার, নিজে কয়, ইংরেজের নিকট কাঙালের মত হাত পাতিও না । এইরূপে একরকমেরই क्ष जांभब्रा'