পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/৩৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

తీరిట পাঁচ জনে-পাচ রকমে ঘোরাইয়া সাজাইয়া বলিতে আরম্ভ করিয়াছিলাম। আমাদের মধ্যে কাহারও ছিল আস্ফালন বেশী, কাহার ছিল, ডিপ্লোমাসি বেশী। আমরা দলবাধিয়া “স্বদেশী হইয়া পড়িলাম। বঙ্গবিভাগের পূৰ্ব্বে আমাদের সমুদয় চেষ্টা ছিল ইংরেজের রাষ্ট্রনীতির অভিমুখে, পরে চেষ্টা लैंफूिोहेण পরাজুখে। স্বদেশীর আগুন যখন জলিয়া উঠিয়াছিল, তখন রবীন্দ্র নাথের লেখনী তাহাতে বাতাস দিতে ক্রটি করে নাই। বেশ মনে আছে, ৩০শে আধিনে পূৰ্ব্ব হইতে হস্তায় হস্তায় তাহার এক একটা নূতন গান বা কবিতা বাহির হইত, আর আমাদের স্নায়ুতন্ত্ৰ কঁাপিয়া আর নাচিয়া উঠিত। নিস্ফল ও অনাবশুক আম্ফালনে তিনি কখনই উপদেশ দেন নাই ; কিন্তু সে সময়টায় যে উত্তেজনা ও উন্মাদন ঘটিয়াছিল, তাহার জন্ত রবীন্দ্রনাথের কৃতিত্ব নিতান্ত অল্প ছিল না। উত্তেজনার বশে আমরা দুইবৎসর ধরিয়া ইংরেজের অনুগ্রহ লইব না, ইংরেজের শাসনযন্ত্র অচল করিয়া দিব বলিয়া লাফালাক্ষি করিয়া আসিতেছি ; এবং ইংরেজরাজা যখন সেই লাফালাফিতে ধৈর্য্যভ্রষ্ট হইয়া লগুড় তুলিয়া আমাদের গলা চাপিয়া ধরিয়াছেন, তখন আমাদের সেই অস্বাভাবিক আস্ফালনের নিস্ফলতা দর্শনে ব্যথিত হইয়া রবীন্দ্রনাথ বলিতেছেন—ও পথে চলিলে হইবে না-মাতামাতি লাফালাফির কৰ্ম্ম নহে, নীরবে ধীরভাবে কাজ করিতে হইবে। কাজ করিতে হইবে—এই কথাটা নূতন নহে। আমাদের আস্ফালনের ও চীৎকারের মাত্র-যখন চরমে উঠিয়াছিল, তখনও এক দল—যাহার বিজ্ঞের দল বলিয়া পরিচিত তাহারা কেবলই বলিতেছিলেন-চীৎকার ছাড়, কাজ কর। ছঃখের বিষয় এই যে তাহারাও “কাজ কর” *কাজ কর* বলিয়া চীৎকার করিয়া কেবল চীৎকারের পরিমাণই বাড়াইতেছিলেন ; উপদেশের পরিবর্তে র্তাহারা স্বয়ং কিঞ্চিৎ কাজ করিলে আমরা একটা কৰ্ত্তব্যের আদর্শ দেখিতে পাইতাম, দেশও উপকৃত হইত। 態 এ:পক্ষ হইতে বলা হইতেছিল, কেন আমরা কি কেবলই চেচাইতেছি ? কাজ কি কিছুই করিতেছি না ? শ্রাবণের প্রবাসীরই “কৃষি শিল্প বাণিজ্য" প্রবন্ধে সাক্ষ্য দিতেছে, আমরা এক বৎসরে ভারতে আমদানি কাপড়ের মূল্য ৩৯ কোটি ॐबांगो । [৭ম ভাগ ¥w مههههای «همهیپه تخته های sss میتوایی * «یه هاه AASAASAASAASAAAS টাক ইত্তে ও কোট টাকার নামটা हेश कि कांज নহে ? অার এই যে বঙ্গলক্ষ্মী মিল, শিক্ষা-পরিষৎ, টেক্निकांग हेन्डेषू हेठानि, ७ गरुण रूि कांच मरश् ? দুই বৎসরের চেষ্টার পক্ষে ইহা কি একবারেই নগণ্য ? রবীন্দ্র বাবু নিশ্চয়ই এ সকলকে নগণ্য বলিয়া উপেক্ষ করেন না; বরং উহাদিগকে গণ্য করিয়াই সুরও একটু ভিতরে যাইয়া তিনি বলিতেছেন, কেবল বড় বড় কাজ কেন, আরও ছোট ছোট কাজ আমাদের অনেক আছে ; যে যেমন ব্যক্তি, সে তেমনই ভাবে আপনার ক্ষমতার অনুযায়ী কাজ হাতে লইয়া লাগিয়া যাও ; দেশের গায়ে গায়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, শাস্তিরক্ষা, কৃষি, শিল্প, অন্নদান, বিচার, ইত্যাদি সহস্ৰ ছোট বড় কাজ আমাদের কর্তব্য রহিয়াছে, উহাতে যে যেমনে পার, লাগিয়া যাও। অর্থাৎ গতবৎসর পূর্ববঙ্গে দুর্ভিক্ষের সাহায্য জন্য কেমন বাড়ী বাড়ী ভিক্ষা করিয়া চাদ সংগ্ৰহ হইয়াছিল, সেইরূপ কাজ— শিল্প-শিক্ষা-সভা যেমন চাদ তুলিয়া ছাত্রদিগকে বিদেশে পাঠাইতেছেন, তেমনি কাজ,—নিম্ন শিক্ষা ও মধ্য শিক্ষ বিস্তারের জন্য যেমন বঙ্গের নানাস্থানে জাতীয় বিদ্যালয় স্থাপিত হইতেছে সেইরূপ কাজ,—জেলায় জেলায় কনফারেন্স বসিয়া যে সকল কাজের জন্য রেজোলিউশন করা হইতেছে, রেজোলিউশনের পরিবর্তে সেই সকল কাজ,—স্বদেশী ভলন্টয়ারের শাস্তিরক্ষা ও স্বদেশীপ্রচারের জন্য যেমন হাটে मार्छ s ঘুরিতেছেন, মাথার পাগড়ি ও হাতের লাঠি কতকটা সংবরণ করিয়া সেইরূপ কাজ-বদীয়-সাহিত্য-পরিষৎবে কাজের জন্য সৰ্ব্বসাধারণকে ডাকিতেছেন কিন্তু সাড়া পাইতেছেন না, সেইরূপ কাজ–এই ধরণের এবং আরও নানান ধরণের কাজ আমাদিগকে হাতে লইতে হইবে । এবং এইরূপ কাজ হাতে লইয়া তাহাতে যৎকিঞ্চিৎ সফলতা লাভ করিলে গায়ের বল বাড়িবে, নিজের আভ্যন্তরিক শক্তির সহিত সবিশেষ পরিচয় ঘটিবে এবং দেশের লোকের সহিত কৰ্ম্মস্থত্রের অথবা কৰ্ম্ময়জুর বন্ধনযোগে,"স্বদেশ” নামক কারনিক বন্ধটার কাল্পনিক ঘুচিবে এবং স্বদেশের সছিভূমর্শগত সম্বন্ধও তৎসহকারে স্বদেশের প্রতিশ্রদ্ধাভুক্তি অনুরাগ স্থাপিত रुहेष्व । मण श्रांकांहेब्रा कांछ कब्रिवांब्र क्रमठ थॉक, छांण ; দল পাঞ্চাইতে না পায়, আপনার চেষ্টায় যে বা থার হাতে