পাতা:প্রবাসী (সপ্তম ভাগ, প্রথমাংশ).djvu/৪১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৫২ cबोझोक्क भंगृह निश्नौङ्ग डाशब्र अश्वनिङ क्ष्ब्रन ७ष९ খৃষ্টীর পঞ্চম শতাব্দীতে সেই অনুবাদ পালিভাষায় অনুদিত হয়। মূল বৌদ্ধশাস্ত্রপুঞ্জ পালিভাষায় রচিত হইয়া থাকিলে, তাহাতেই পুনরায় অনুবাদের কোনরূপ প্রয়োজনীয়তাই উপলব্ধি করা যায় না। সুতরাং স্বীকার করিতে হয়, বুদ্ধের উপদেশ পালিভাষায় প্রদত্ত না হইয়া, পালির জননী স্বরূপ অপর কোন ভাষার দ্বারা নবধৰ্ম্ম প্রচারিত হইয়াছিল। "গাথা সংস্কৃত ও পালির মধ্যবৰ্ত্তিনী ভাষা বর্ণফ প্রমুখ পণ্ডিতধুন্ধরগণের স্বীকারোক্তিতে ইহাই প্রমাণিত হয়, শাক্যমুনির আবির্ভাবকালে গাথাই জনসাধারণ প্রচলিত ভাষা ছিল এবং "ধি ব্রাহ্মণসূস হস্তীরং ততোধি যন্ত মুঞ্চতি।" शृन्ग्र** २७|१ ।। ব্ৰাহ্মণকে প্রহার করিবে না, উহার প্রতি কোপ প্রদর্শন করিবে না । ব্রাহ্মণ হস্তাকে ধিক্ যে তাহার প্রতি অন্ত্রাদি নিক্ষেপ করে জাহাৰে ধিক্ । ভগবান অমিতাভ প্রচার কাৰ্য্যের সুগমতা সম্পাদন মানসে সংস্কৃতের পরিহার করিয়া লোকপ্রচলিত ভাষাতেই উপদেশ দানের নিয়ম করিয়াছিলেন বলিয়া যে জনশ্রুতি আছে, তাহাতে ও পূৰ্ব্বোদাত প্রমাণ সাহায্যে অবধারিত হয়, পালির পূৰ্ব্বে সংস্কৃতাপভ্রষ্ট যে গাথা লৌকিক ভাষারূপে প্রচলিত ছিল, বোধিস্বত্ত্বের রসনা সংশ্লেষরূপ সৌভাগ্যোদয় পালির জন্মগ্রহণের পূৰ্ব্বে তাহারই পক্ষে সৰ্ব্বথা সম্ভব, এবং ক্রমে বহুযুগের আবর্তনে পালি বয়ঃপ্রাপ্ত হইয়া মাতৃদায়ের অধিকারার্থিনী হইলে, তাহারও সেই ভাগ্যোদয়ের স্বত্রপাত হয়। ইতিহাস পাঠে অবগত হওয়া যায়, অশোকের অমুশাসনাৰলীতেই পালিভাষা লোকশিক্ষার্থ সৰ্ব্ব প্রথম ব্যবহৃত হয়। এরূপ বলিলে মিত্ৰ মহোদয়ের প্রস্তাবিত মতের সহিত কোনরূপ অসামঞ্জস্ত উপস্থিত হইতেছে না। কারণ র্তাহার সিদ্ধান্তেও সংস্কৃতের প্রথম বিকৃতি গাথা, গাথার রূপান্তর পালি , পালির পরিণাম শৌরসেনী, দ্রাবিড়ী পাঞ্চালী প্রভৃতি প্রাচীন প্রাকৃত ভাষাসমূহ, এবং এই বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রাকৃত হইতেই উপস্থিত হিন্দী, বাঙ্গল, মরাঠী প্রমুখ আধুনিক ভারতীয় ভারতা নিচয়ের উৎপত্তি হইয়াছে। এ সম্বন্ধে তাহার মত সম্পূর্ণরূপে অবিসংবাদিত বলিয়াই cयांक्ष श्ब्र । পূৰ্ব্বোন্ধত তাৰিকগণের মতসমন্বয়ে ইহাই প্রতীত হয় যে, বুদ্ধের প্রতি ভক্তি ও ধৰ্ম্মে আস্থা বৃদ্ধি করিবার . প্রবাসী ।

  • গাখায় আলোচনা প্রসঙ্গে লেখকের পালিভাষাবিষয়ক মত কিয়ং পরিমাণে পরিবর্তন করিতে হইয়াছে। সে জন্ত তিনি মিত্র মহাশয়ের विक नकिम क्उछ।

+ পালিভাৰাৰি মহামহোপাধ্যায় পণ্ডিত খ্ৰীযুক্ত সতীশচন্দ্র বিদ্যাভূষণ , ॐ, भशनम्ब्रज, छांश, जायब्र भणिब्र गरइड अगक अश्किछब्र ज्खला यीनक्षीको कब्रिाउ भनि मा। [१थ छोप्नु छछहे जरुणएवांशा शांथी रूबिज्रांसणि ब्रप्तिङ. इहेब्राट्झ । । সংস্কৃতবিদগণের বিশুদ্ধ সংস্কৃত ভাষায় রচিত গল্পসমার্ডে এই জাতীয় কবিতা সন্নিবিষ্ট করিয়া ৰৌদ্ধাচাৰ্য্যগণ পণ্ডিত মূৰ্খ, ইতরভদ্র, সকলেরই সমান উপদেশ ও উপকার লাভের সরল উপায় উদভাবন করেন। আমাদিগের দেশের পুরাণপাঠের দৃষ্টান্তটি এস্থলে উদ্ধৃত করিলে বোধ হয় অপ্রাসঙ্গিক হইবে না। মহাভারত রামায়ণ ভাগবতাদির মুর আবৃত্তির সময়ে যেরূপ সংস্কৃতজ্ঞ বৃদ্ধ ও অধ্যাপকসম্প্রদায় শ্রোতৃরূপে । পরিদৃষ্ট হন, আবার কথকদিগের লৌকিক দৃষ্টান্তাদি সমন্বিত সরস ও শ্রুতিমধুর বৈকালিক ব্যাখ্যাকালে অপণ্ডিত ভদ্র, ইতর, স্ত্রী, বালক, যুবক সকলেই সমান আগ্রহসহকারে তাহা শ্রবণ করেন। এইরূপ একটি সম্পূর্ণ সমাজের সকল সম্প্রদায়ই একই অনুষ্ঠানে সমান ধৰ্ম্ম শিক্ষালাভে সমর্থ হইয়া থাকে। ইহা হইতে বৌদ্ধদিগের বৈপুল্য সূত্রগুলিতে সংস্কৃত ও গাথা উভয় প্রকার ভাষাসমাবেশের সারবত্ত । অবধারিত হয়। অতএব বলিতে হয়,—গষ্ঠাংশ পাঠে পণ্ডিতগণ আকৃষ্ট হইলে, গাথাংশ দ্বারা অশিক্ষিত জনসমূহও র্তাহাদিগের সাহায্যে ধৰ্ম্মোপদেশ লাভ করিবে, এই উদ্দেশুেই গাথাবিমিশ্র সংস্কৃত গ্রন্থগুলির উৎপত্তি হইয়! থাকিবে । ইহা ব্যতীত ভাষাদ্বয় গ্রথিত শাস্ত্র প্রণয়নের অপর কোন লৌকিক প্রয়োজন নির্ণয় করা মুকঠিন। - গাথার স্বরূপ অবগতির জন্ত কয়েকটি কবিতা উদ্ধৃত করিয়া প্রস্তাবিত বিষয়ের উপসংহার করিলে, তত্ত্বানুসন্ধিৎসু পাঠকগণ কর্তৃক তাহ উপেক্ষিত না হইয়া, বরং উল্লিখিত মতগুলির সত্যাসত্য নিৰ্দ্ধারণের সহায়করূপে সাদরে পরিগৃহীত হইতে পারে। অভিহিতপূৰ্ব্ব সিদ্ধাস্তুগুলি অভ্রান্ত ঐতিহাসিক ধ্রুব সত্য বলিয়া নির্দেশ করিতে কেহই সাহসী হন নাই –প্রত্যেকেই স্ব স্ব গবেষণা ও যুক্তির সাহায্যে এক একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হইয়াছেন মাত্র । হয় ত তত্ত্বজিজ্ঞাসু পাঠকের অনুসন্ধানোন্দীপিত আলোকসম্পণতে নব নব তথ্য আবিষ্কৃত হইয়া জগতের গোচরীভূত হইতে পারে। ভারতেতিহাসের অন্ধকারসমাচ্ছন্ন কুক্ষিতে কত যে অমূল্য রত্বরাজি অন্তর্নিহিত রহিয়াছে, তাছার ইয়ত্ত নাই। বিস্মৃতির অন্তরাল হইতে এক এক করিয়া তাছাদিগকে মানবচক্ষুর সম্মুখে ধরিতে পারিলে, স্বপ্রভায় তাহার আধুনিক সভ্যজগতের চক্ষুও ঝলসিত করিতে সমর্থ। এক ঐতিহাসিক গবেষণার দ্বারাই সেই প্রচ্ছন্ন মণিনিচয়ের উদ্ধারসাধন সম্ভব।—এই বিশ্বাসের বশবৰ্ত্তী হইয়াই, স্বদেশপ্রেমী মনীষীগণের দৃষ্টি আকৃষ্ট করিবার জন্ত, ७हे विषूलिङ्ग १८é निभञ्जिऊ ॐांशांछैिग्न कूच श्रांप्णांकन বঙ্গীয় পাঠকগণ সৃপক্ষ উপস্থাপিত করিতে সাহসী হইলাম ।