পাতা:প্রাচীন বাঙ্গলা সাহিত্যে মুসলমানের অবদান.djvu/১১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Σ' ο Ψ) প্রাচীন বাঙ্গলা সাহিত্যে মুসলমানের অবদান বাও চালালে তুফান ছোটে, নাও ছাড়েন কর্মধার। চালি সমান গড়ান ভাঙ্গে, ফ্যান উঠে মুখে তার ॥ কত শিশু ঘইরাল বাসা ছাড়ে, চক্কে দ্যাহে অন্ধকার। গাছ বৃক্ষি চুবন খাইয়া ভাইস যায়রে পূৱ পাহাড়। হtয়রে গাঙ্গের কি বাহার ॥” কিন্তু আকাশে যখন বাতাস বহে না, ঝড়-বৃষ্টি নাই—তখন এই ব্ৰহ্মপুত্ৰ— মাটীর মতন পইড়া থাকে, মুখে নাইরে র । 锌 来源 * ভগতের থালি যেমন ভাইরে সামান থাকে ভলি । এহ্মি মোতন থাকে নদী বাও-বাতাস না পাইলি ॥” গঞ্জের হাটের কাছে ব্ৰহ্মপুত্রের খেয়া আছে । শত শত জেলে-ডিঙ্গি ও খেয়া-নৌকা— “বৃষ্টি বাভাস লাও মানে না তুফান মাইজ চলে। নছিব মন্দ হইলে রে ভাই, তলায় পানির তলে ॥” এই নদী পাড়ি দিতে দশ কাহন কড়ি লাগিত - “চারি কুড়ি কড়ি গুইন। নইলে হয় রে এক পোণ। ষোল পোণ কড়ি হইলে হয় এক কাহোন। বরমপুত্র পাড়ি দিয়া দশ কাহোন দিছে কড়ি। মাটী পাইয়া লোকে কইত আল্লা-রছুল-হরি। . দশ কাহোন পাড়ির মাশুল পাইয়। সেরপুর গিরাম। সেই জন্তে হইয়াছে ভাইরে, দশ কাহলিয়া নাম ॥” এই নদ তখন ডাকাতির একটা প্রধান আডড ছিল— “কেউ বলে ভাল, কেউ বলে মন্দ থাকত্ত নায়ের মাঝি। দিল দুপুরে মারত ছুরি হয় রে এমন পাজি ॥