পাতা:প্রাচীন বাঙ্গলা সাহিত্যে মুসলমানের অবদান.djvu/১৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ربا 8 ہ* প্রাচীন বাঙ্গলা সাহিত্যে মুসলমানের অবদান এই মতে শাওড়ী ষে করিল ক্ৰন্দন । খুলিয়া ফেলিল কন্যা কেশের বন্ধন। মাথার বেণীটি কন্যা জমিনে ফেলাইয়। পাগল হইয়া কন্যা পরবেস করে নায় ॥ আশা গেল বাস গেল কোন সুখে বা বাচি । আপন বন্ধু পর হইল কোন বা সুখে থাকি। আপনার ঘর পর হইল বাইচ। কাজ নাই। এই ঘরে নাই আয়নার নাই আঙ্গুল পাতিবার ঠাই। সুখেতে থাকিও বঁধু, সতীন বুকে লইয়। (আমি অভাগিনী) দেখে যাই চাদমুখ জন্মের লাগিয়া ॥ এই আসা শেষ আসা ভাল আর আশা নাই। সুখে থাক প্রাণের বঁধু, আর কিছুল চাই ॥ আষাঢ়িয়া তোড়ের নদী ঢেউএ ভেসে যায়। কাচা সোনার ভক্ষু হায়রে জলেতে ভাসায় ॥” এবার আয়নার শোক আমিরের বুক বিদীর্ণ করিল। সাধু তাহার আগমনের কথ। জনশ্রুতিতে শুনিতে পাইলেন— “বাভাস কয় কানে কানে আসমানে কয় রৈয়া। আইল দুঃখিনী আয়না তোমারে র্থ জিয়া ॥ নয় সে কুঞ্জরিয়ার নারী নয় সে বাদিয়া। " আাইছিল দুঃখিনী আয়না তোমারে র্থ জয় ॥ সেই মুখ সেই চোখ ভাল সুন্দর সে নাসা । পক্ষিণী আসিয়াছিল খজিতে নিজ বাস ॥ আাইছিল অভাগিনী তোমায় দেখতে নারে। কেউন পুছিল অভাগিনীরে কেউন কইল থাকরে। জিন্ত্রীর পশর আৎক। অন্ধকার হৈলরে।”