পাতা:ফাল্গুনী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कांस्कृनौ অহো, আপনার উপদেশের এক ফুৎকারেই আশা প্রদীপের জ্বলন্ত শিখা নিৰ্ব্বাপিত হ’য়ে যায় । , আমাদের আচার্য্য বলেচেন ন!— শিষ্ট~দুস্তং গলিতং পলিতং মুণ্ডং তদপি ন মুঞ্চতি আশাভাণ্ডং ! মহারাজ, আশার কথা যদি তুল্লেন তবে বারিধি থেকে আর একটি চৌপদী শোনাই— শৃঙ্খল বাধিয়া রাখে এই জানি সবে, আশার শৃঙ্খল কিন্তু অদ্ভুত এ ভবে। সে যাহারে বাধে সেই ঘুরে মরে পাকে, সে বন্ধন ছাড়ে যারে স্থির হয়ে থাকে। হায় হায় অমূল্য আপনার বাণী ! শ্রতিভূষণকে এক সহস্র স্বর্ণমুদ্রা এখনি-ও কি মন্ত্রী, আবার কা’র গোল করচে ? সেই দুর্ভিক্ষগ্রস্ত প্রজারা। ওদের এখনি শাস্ত হ’তে বল । তাহ’লে, মহারাজ, শ্রুতিভূষণকে ওদের কাছে পাঠিয়ে দিন না—আমরা ততক্ষণ যুদ্ধের পরামর্শটা—