পাতা:ফাল্গুনী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ર૭ झोङ्खनौ এ ত কোনো পুরাণে পড়া যায় নি । বিশ্বপুরাণে এই গীতের পালা আছে! ঋতুর নাট্যে বৎসরে বৎসরে শীত-বুড়োটার ছদ্মবেশ খসিয়ে তা’র বসন্ত-রূপ প্রকাশ করা হয়, দেখি পুরাতনটাই নূতন। এ ত গেল গানের কথা, বাকিটা ? বাকিটা প্রাণের কথা । সে কি-রকম ? যৌবনের দল একটা বুড়োর পিছনে ছুটে চলেছে। তা’কে ধরবে বলে পণ। গুহার মধ্যে ঢুকে যখন ধরলে তখন— তখন কি দেখলে ? কি দেখলে সেটা যথাসময়ে প্রকাশ হবে। কিন্তু একটা কথা বুঝতে পারলুম না । তোমার গানের বিষয় আর তোমার নাট্যের বিষয়ট আলাদা না কি ? না মহারাজ—বিশ্বের মধ্যে বসন্তের যে লীলা চল,চে আমাদের প্রাণের মধ্যে যৌবনের সেই একই লীলা । বিশ্বকবির সেই গীতিকাব্য থেকেই ত ভাব চুরি করেচি।