পাতা:ফুলের মালা.djvu/১৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

为$粤 ফুলের মালা । না, লে তখন ভিখারিণী, তিনি রাজাধিরাজ । তাই তাহাকে ভালবালিয়াও শক্তির প্রেম পুর্ণবিকশিত হইয় উঠে নাই। আত্মদানেই প্রেমের সম্পূর্ণতা, যে প্রেমে তাছার অবসর পর্য্যস্ত ঘটে নাই সে প্রেমের অপূর্ণতা, ক্ষুন্নতা কিরূপে পূরিবে? তাই রাজাধিরাজ মহা প্রতাপ গণেশদেব শক্তির হৃদয়ে প্রেমভাব উদ্রেক করিয়াও সে গ্রেমের স্বার্থপূর্ণ মলিনতা দৃশ্ন করিতে পারেন নাই। আজ বিপন্ন বনী গণেশদেব শক্তির জন্তরে নারীর মহাপ্রেম জাগরিত করিয়া তাহার জীবন, তাহার স্বীপ, তাহার মানবত্ব পূর্ণ করিয়াছেন। সে এখন ঈর্ষা প্রতিশোধের অতীত। সন্ন্যাসিনী বহু পূৰ্ব্বে তাহাকে যাহা বলিয়াছিলেন, নিঃস্বার্থ প্রেমে মগ্ন হুইয়া সে এখন সেই কথার সত্যত উপলব্ধি করিতেছে। শক্তি কিছু পরে বলিল, “রাজকুমার, ওঠ !” এই স্বর আর ইহার কিছু পূর্বের সেই স্বরে কি প্রভেদ ! একই কণ্ঠ হইতে কি ইহা নির্গত হইয়াছে--সেই কঠোর রুদ্রধ্বনি আর এই কোমল করুণ বাণী ? রাজকুমারের নিকট সমস্তই রহস্তময় প্রহেলিকা বলিয়া মনে হইল, তিনি বিস্ময়ে নিরুত্তর হইয়া রহিলেন । গণেশদেব, তুমি পুরুষ ! নারীর প্রকৃতি তুমি কি বুঝিবে ? তোমাদের মধ্যে জ্ঞানী যাহারা তাহারা পর্যন্ত যখন নারী-হৃদয়ের রহস্ত ভঙ্গ করিতে না পারিয়া বলিয়া গিয়াছেন, “দেব ন জানন্তি কুতে মজুম্মাঃ !' তখন শক্তি যে তোমার নিকট অবোধগম্য হইবে ইহা আর আশ্চর্য্যের বিষয় কি ! রাজাকে নিরুত্তর দেখিয়া শক্তি আবার বলিল, “রাজকুমার, সময় ৰহিয়া যায়,—ওঠ ! আমার এই অঙ্গাবরণে বেশ ভাল করিয়া अivामitक आोदन्जिङ कम्न ।”