পাতা:ফুলের মালা.djvu/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२१ ফুলের মালা । বাজাইতে শিখিবে বলিয়া ছেলেবেল শক্তি এই বঁাশিটি ब्रांजकूमां८ब्रग्न निकै लहेब्र श्रोनिब्रांश्लि, किढ़ छूनिन दैलिएउ छू দিয়াই তাহার শিখিবার স্বাধ মিটিয়া গেল, লাভে হইতে বাশিটি রাজকুমার দখল করিয়া বাইলেন। যদিও সামান্ত বঁাশের বঁাশি, কিন্তু তাহার স্বর্ণমণ্ডিত বাণীর অপেক্ষ ইহা বাজে ভাল! শক্তি বলিল, “এখন রাজা হয়েছ এখন এ সামান্ত বঁাশের বাশি কি তোমার হাতে শোভা পায়, মহারাজ ! আমার ইচ্ছা হচ্ছে তোমার ঐ খেলবার বাশিটি কেড়ে জলে ফেলে দিই! ছি রাজার হাতে ও যেন ঠাই৷ ” রাজকুমার তাহার সদ্যোপহারপ্রাপ্ত মহামূল্য তরবারীতে হস্ত নিক্ষেপ করিয়া বলিলেন, “শক্তি, এই বহুমূল্য তরবারির অপেক্ষা এই সামান্ত বঁশিটি আমার কাছে অধিক মূল্যবান । বরঞ্চ এই তরবারিখানি আমি জলে ফেলে দিতে পারি, কিন্তু এই বাশিটি নিজের দেহের মত অতি যত্নে রক্ষার সামগ্রী । পুরাতন স্মৃতির এইটুকু মাত্র ‘আমার বলে অবশিষ্ট আছে!” রাজকুমারের কথায় শক্তির আরক্ত কপোল আরও আরক্তাত হইয়া উঠিল। সে হাসিয়া মাথার কাপড় খুলিয়া কণ্ঠস্থিত ফুলের হারে হাত দিয়া বলিল, “রাজকুমার, তোমার যেমন বঁাশি, আমার তেমনি এই শুকনো মালা! এটি তোমার হাতের উপহার। এর মত মহামূল্য জিনিষ আমার আর কিছু নেই, তাই এইটি দিয়েই তোমার জয়ের দিনে আহলাদ প্রকাশ করেছিলুম। এখন তুমিই বল, শুকনে মালার এই উপহার, সম্মান না উপহাস ?” একটা বিদ্যুৎ-প্রবাহ রাজকুমারের হৃদয় কম্পিত করিয়া অবসিত इहेण-डांशं प्ररथन्न कि झुःtषब्र डांश ङिनि अछूङब कब्रिटङ