পাতা:ফুলের মালা.djvu/৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফুলের মালা । ** চতুর্দশ পরিচ্ছেদ । t =~చి ఆఃలి - • রমণীকণ্ঠে সহসা নিজের নাম উচ্চারিত হইতে শুনিয়া গণেশদেবের মোহ ভঙ্গ হইল। রমণী কাতরতাপূর্ণ রূদ্ধশ্বরে কহিতেছিল “এ কাহাকে দেখিতেছি ? মহারাজ গণেশদেথ না ? উfছবি সম্মুখে এই অবিচার,এই অত্যাচার, স্ত্রীলোকের এরূপ অবমাননা, আর তিনি প্রস্তুর মুষ্টির দ্যায় দাড়াইয়া ? মহারাঞ্জ,ধিক্ তোমাকে ধিক্ ! তোমরাই বঙ্গমাতার কুলোজল সপ্তান ! তাই অভাগিনী জন্মভূমির এত দুর্দশ !” - গণেশদেব বিল্পিতভাবে সেই স্বর লক্ষে দৃষ্টিপাত করিয়া অনতিদূরে প্রহরীবেষ্টিত বদ্ধহস্ত সন্ন্যাসিনীকে দেখিতে পাইলেন। তখন সচকিতে লিকটে আসিয়া সৈনিকদিগকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “ইনি কে ? ইহাকে বধিয়াছ কেন ?" সৈনিকগণ র্তাহাকে অভিবাদন করিল। একজুন উত্তর করিল, “বন্দেগি চন্ধুর, ফৌজদার সাহেব বাদশাহকে জানাইলেন মাল্লিঞ্জির ঘর হইতে নবাবশাহ বেগম লুট করিয়াছেন, বাদশাহের হুকুম হইল মায়ি श्रिहक वैशि ! आभन्न छकूम डाभिण रूब्रिग्राझि ।” যোগিনী একটু হাসিয়া কছিলেন—“একজন করিল চুরী, আর এক জনের ফঁাসি ! ইহাই সুবিচার বটে!” গণেশদেব কটির তরবারি কোষমুক্ত করিয়া হন্তে ধরিত্ব বলিলেন,“তোমরা সব সর, পথ দাও” । সৈনিকগণ র্তাহার মতলধ বুৰিয়া বলিল, “দোহাই মহারাজ ! উহাকে ছাড়াইয়া লইবেন