পাতা:ফুলের মালা.djvu/৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१२ ফুলের মালা । পুন্নে ঠাহারা প্রতিদ্বন্দ্বী ! এ স্বন্দ্বে প্রবৃত্ত হইতে গেলে ঐশ্বৰ্য্য সম্পদ রাজ্য জীবন সকলই পর্ণ করিয়। তবে তাহাকে আগুয়ান হইতে হয় । তিনি কি করিবেন ? মরিবেন—ন ফিরিবেন ? এ প্রশ্নের উত্তরে তাছার পরামর্শদারিনী প্রাণসখী উগ্ৰবাসনামী প্রবৃত্ত্বি অন্তর হুইতে সদৰ্পে, ধতেজে বলিয়া উঠিল, “ছি ছি ! ফিরিবে কি! মরিতে হয় মরিগু--কিন্তু ফিরিও না!” গায়মুদিন কখনও তাহার কথা অগ্রাহ করেন নাই, আজও পরিলেন না-জামিয়া শুনিয়া নিশ্চিং বিপদের মুখে অগ্রসর হইতে সঙ্কল্প করিলেন । . নবাব সাহ গায়মুদ্ধিন আজিম খাঁ সুবর্ণগ্রামের শাসনকৰ্ত্ত । সেইখানেই তিনি বাস করেন,--অন্ত্রোৎসব উপলক্ষে রাজধানীতে সম্প্রতি মাসিয়ছিলেন মাত্র । সুবর্ণগ্রামে তাহার একাধিপত্য, —র্তাহার নামে সেখানে মুদ্রার পর্য্যন্ত প্রচলন হইয়া থাকে। বাদসহ ইহাতে কোন আপত্তি করেন না । তিনি মনে করেন, গায়মুদিনই ত ভবিষ্যতে তাইfর সিংহাসনে বসিবেন,--না হয় পিতা বর্তমানেই পুত্র নিজের এলাকায় রাজপ্রতাপ বিস্তার করিলেন ;–তাহাতে আর স্বলতানের ক্ষতি কি ! ক্ষতি যে কি তাহা এইবার বুঝিতে পারিলেন । গায়মুদিন পিতার গুপ্ত পরামর্শ শুনিতে পাইয়। আর তথন তাহার সহিত দেখা করিলেন না—চুপে চুপে স্বভবনে ফিরিয়া সুবর্ণগ্রামে ফিরিবার জন্ত প্রস্থত হইতে লাগিলেন। কতক সৈম্ভসামন্ত সঙ্গে পরিবারদিগকে সেই রাত্রেই সেখানে রওয়ানা করিয়া দিলেন-বাকী সৈন্ত নিজের সঙ্গে লইবার জন্ত সজ্জিত রাখিৰ কুভবের জঙ্ক অপেক্ষা করিতে লগিলেন। কুভব তাহার