পাতা:ফুলের মালা.djvu/৯৪

స8 ফুলের মালা । অধিকারী, যাত্রীর দলের খ্যাতনামা একজন নেতা, রাজসভার একজন কবি, রাজা ঠহার গানের বিশেষ পক্ষপাতী, সুতরাং নবীন অধিকারীর মানের সীমা নাই, তাহার মানভঙ্গনের পালা দিনাজপুরের আবালবৃদ্ধবনিতাঁর গুষ্ঠাগ্রে । ইহার বয়স পয়তাল্লিশ ; বিবাহ চারিটি । পিতামাত তিন বিবাহ দিয়াছেন, আর মামাত ভাইয়ের সম্বন্ধ করিতে গিয়া নিজে সধ করিয়া এক বিবাহ কপ্লিয়াছেন । পেয়ের বধূটই আমাদের রঙ্গিণী দেলী । এইরূপ অতিরিক্ত সোঁ ভাগাবলৈ মাত্রা এবং সঙ্গে সঙ্গে চল্লি রত্বের অধিকারী হইয়ারাহ্মণের জীবনটা সুখের মানভঞ্জনের পালাতেই কেবল কাটিতেছিল । ইতিমধ্যে হরিধে বিষাদ উপস্থিত! শাস্তির রাজ্যে সঙ্গস অশান্তি বিভ্ৰাট ! নারীপুঞ্জ এবং প্রণয়কুঞ্জের স্থলে সহসা ধূম্রলোচনের আবির্ভাব ! তাই। হইতে পলাইবার ও যো নাই । রাণী রাজার সঙ্গ লইলেন, রঙ্গিণীসুন্দরী ও রাণীকে ছাড়িয়া থাকিবেন না, এ অবস্থায় ব্রাহ্মণ করেন কি ? অগত্যা তাহাকেও গানের ধুয়া ছাড়িয়া আগুনের ধুয়া সরে করিতে হইয়াছে। এখানে রাজীকে গান শুনান হঁtহার কাজ নহে, রাজার সে অবসর নাই, এখন আবশ্যক হইলে সেনামহলে তিনি পাককার্য্যের সহায়তা করিয়া থাকেন। সসজ হইবার ভয়ে ব্রাহ্মণ বড় একটা শিবিরের বাছির হন না। সাজ সজ্জায় ব্রাহ্মণ যে নিতান্তই অনভ্যস্ত, অপটু তাহা যদিও নহে, কিন্তু সে স্ত্রীলোকের সাজে। কৃষ্ণবাত্রায় স্বয়ং অধিকারী বৃন্ণ দ্বতী। কিন্তু হায় ! সে কি সাঙ্গ । আর এ কি সাজ ! সাজ করিতে হুইলে তাই ব্রাহ্মণের মন এখন আরও হুহু করিয়া উঠে ! যাহা হউক আজি দিনটা মেঘলা, विज्ञझ्-छेभ्रों७लि रू*ांश्नङ झ्हेल्ला नृशिर्मिॉड श्रांब्र छछ छ्छेकल्ले