পাতা:বংশ-পরিচয় (অষ্টম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২০০

SAVb7ro বংশ-পরিচয় । প্রাচীন। মন্দিরটীির সম্মুখদেশে দেওয়ালের ইষ্টকে খোদাই করা নানাপ্রকার চিত্র, দেবদেবীর মূৰ্ত্তি, শিবলিঙ্গ, পুত্তলিকা, নক্সা ও গদ্মপুস্পাদি আছে । সমগ্ৰ বঙ্গদেশে এরূপ উচ্চশ্রেণীর সূক্ষ্ম কারুকাৰ্য্যবিশিষ্ট মন্দির অধিক নাই। মন্দির মধ্যে একটি শালগ্রাম শিলা আছেন, তাহার নিত্যসেবা হয়। গৰ্ভমন্দিরের এক কোণায় একটি কারুকাৰ্য্যবিমণ্ডিত কাষ্ঠনিৰ্ম্মিত ক্ষুদ্র রথ আছে। এই মন্দিরের খিলানগুলি চূণ ও সুরকীর দ্বারা গাথা। কিন্তু ইহার দেওয়ালের গাথনি কাদার । আজিও মন্দিরের দেওয়ালের কোন স্থানে ফাট ধরে নাই। মন্দিরটি ১৬০১ শকে ( ১০৮৫ সনে, ১৬৭৮৷৷ ৭৯ খৃষ্টাব্দে ) কাশীশ্বর মিত্র কর্তৃক প্ৰস্তুত হইয়াছে। মন্দিরের সম্মুখদেশে ললাটের স্মৃতিফলকে বাঙ্গাল! অক্ষরে কিন্তু সংস্কৃত ভাষায় লিখিত আছে :- শুভমস্তু শকাব্দাঙ্কে ভূমিবিন্দু মহীপতেী । শ্ৰীকাশীশ্বর মিত্ৰেন বিষ্ণবেস্ত সমৰ্পিতম।” এই মন্দিরের দক্ষিণ দিকে কয়েক হস্ত দূরে একটী অতি ক্ষুদ্র একতলা প্ৰাচীন কোঠাঘর আছে। উহার মধ্যে একটী অতি প্ৰাচীন “কৃষ্ণপ্ৰস্তরের শিবলিঙ্গ ছিল । ইহা ছোট মিত্রদিগের দ্বারা প্ৰতিষ্ঠিত শিবলিঙ্গ। প্ৰায় ১৭১৮ বৎসর পূর্বে একদিন দেখা গেল যে, উক্ত লিঙ্গটীির মস্তক আপনা হইতে ফাটিয়া গিয়াছে। তখন উহাকে নদীতে বিসর্জন দেওয়া হইল।”* কাশীশ্বর মিত্রের দুই পুত্ৰ ;-জয়রাম ও পরশুরাম। পরশুরাম মুর্শিদাবাদে নবাব সরকারে। কাৰ্য্য করিয়া ‘মুন্সি’ খেতাব প্ৰাপ্ত হন ও প্ৰভুত ধনসম্পত্তি অর্জন করেন। এইজন্য ইহার বংশধরগণ মুন্সিমিত্ৰ’ বালিম্বা অভিহিত হন। পরশুরামের পুত্ৰ গন্ধৰ্ব্বনারায়ণ ; গন্ধৰ্বের চারি পুত্ৰ-আত্মারাম, T * “च्ण वा बौइनाब्र” भूलप्कन्न ७१-७” श्रृछै। "