পাতা:বংশ-পরিচয় (অষ্টম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RV) বংশ-পরিচয় । yɔ o V ( Vt: 35 “Plant Response” (TF sig ekstfVE হয়। সেই পুস্তকে তিনি উদ্ভিদ সম্বন্ধে এইরূপ গবেষণাপূর্ণ নূতন নূতন বিষয়ের সমাবেশ করিয়াছেন যে, তাহাতে পাশ্চাত্য জগৎ একেবারে স্তম্ভিত ও বিস্মিত হইয়া পড়িয়াছে। ডাঃ বসুর প্রতিভাকে ভারত সরকার প্রথমতঃ আমল দিতে চাহেন নাই, পরে কিন্তু আমল দেন। রয়াল সোসাইটী ডাঃ বসুকে সম্মানিত করিবার পর ভারত গবৰ্ণমেণ্ট তাহাকে প্যারিসের বৈজ্ঞানিক কংগ্রেসে প্রেরণ করেন। সে ১৯০০ খ্ৰীষ্টাব্দের কথা। ১৯১৬ খ্ৰীষ্টাব্দে ডাঃ বসু যখন আমেরিকা হইতে প্ৰত্যাবৰ্ত্তন করেন, তখন বাঙ্গাল গবৰ্ণমেণ্টের অনুরোধে কলিকাতার সেরিফ একটি সভা করিয়া তাহাকে অভ্যর্থনা করেন। ইংরেজী ১৯১৭ সালে ডাঃ বসুকে গবৰ্ণমেণ্ট “নাইট” উপাধি প্ৰদান করেন। ছাত্রেরা এতদুপলক্ষে ডাঃ বসুকে একটি বিরাট সভায় অভিনন্দিত করে এবং সেই সভায় ডাঃ প্ৰফুল্লচন্দ্র রায় সভাপতির আসন গ্ৰহণ করেন। প্ৰফুল্লচন্দ্ৰ সেই সভায় বক্তৃতা-প্রসঙ্গে বলেন, ডাঃ বসুকে শুধু বৈজ্ঞানিক সত্য-আবিষ্কারক বলিলে চলিবে না,তাহাকে যুগ-প্ৰবৰ্ত্তক বলিতে হইবে। তিনি বৈজ্ঞানিক জগতে এক নূতন স্বষ্টি করিয়াছেন। ডাঃ বসু মহৎ লোক এবং নিঃস্বাৰ্থ বৈজ্ঞানিক । মার্কনি বেতার টেলিগ্ৰাম আবিষ্কার করিবার পূর্বে ডাঃ বসু, উহা আবিষ্কার করেন। যদি তিনি তঁহার বেতার DBBB DDDBB EDBBBu BDBDBDS DBD DBDDBDD DDD DBD বিক্রয় করিয়া বিস্তর টাকা উপাৰ্জন করিতে পারিতেন। কিন্তু ডাঃ বসু আজীবন লোকের উপহাসকে গ্ৰাহ না করিয়া বৈজ্ঞানিক সাধনা कब्रिवी अनिभ्रांछन । ইংরেজী ১৯১৮ সালে ডাঃ বসুর স্বগৃহস্থ লেবরেটরী বড়লাট লর্ড চেমসফোর্ড পরিদর্শন করেন। বড়লাট তাহার লেবরেটরী-দর্শনে এতদূর গ্ৰীত হন যে, তিনি তথায় দুই ঘণ্টা কাল অবস্থান করিয়াছিলেন। Bose