পাতা:বংশ-পরিচয় (অষ্টম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R8 R বংশ-পরিচয় । তাহার অঙ্গে না লাগায় তাহার গায়ের রং এরূপ সাদা ধবধবে হইয়াছিল যে, তাহ জুই ফুলের ন্যায় হইয়াছিল। এক বৎসর পরে একটি দিন মাত্র তিনি গহবর হইতে উঠিয়া, রথ দৰ্শন করিতেন, শেষে তাহাও তিনি বন্ধ করিয়া দেন এবং রথের দিন একবারমাত্ৰ গহবর হইতে উকি মারিয়া রথারূঢ় বামনদেবকে দর্শন করিতেন। একবার প্রয়াগের কুম্ভমেলায় আসিলে তঁহার গায়ের চৰ্ম্ম, প্রখর সূৰ্য্যোলোকস্পর্শে একেবারে উঠিয়া গিয়াছিল। প্ৰয়াগে অবস্থানকালে তিনি একটু একটু দুগ্ধ ও জল ভিন্ন অন্য কিছুই খাইতেন না। প্ৰয়াগ হইতে ফিরিয়া আসিয়া তিনি প্রেমাপুরে আপনি গহবরে প্রবেশ করেন। পাহাড়ী বাবার জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা তাহার ধৰ্ম্মভাবাদর্শনে পুলকিত হইয়া তঁহার শিষ্যত্ব গ্ৰহণ করেন। যে সমস্ত ধৰ্ম্মপিপাসু তাহার শিষ্যত্ব গ্রহণের জন্য তঁহার গহবরে আসিত, পরম যত্নসহকারে তঁহার জ্যেষ্ঠ ভ্ৰাতা গঙ্গারাম তাহদের সৎকার ও সেবা করিতেন । অনেক জমিদার, জায়গীরদার ও কৃষক তাহাকে যে যাব ও শস্যাদি উপহার দিতেন তাহা দ্বারা এবং তঁহার শিষ্যগণ চড়ার উপর ধান্য-যবাদির যে বীজ বপন করিতেন তাহা হইতে যে ধান্য-যবাদি উৎপন্ন হইত। তাহা দ্বারা সমাগত ভক্তগণের আহারের ব্যবস্থা করা হইত। KDDDD DBD BB DBD DBD BBDS SDBBBSDBD DDBBD DBD হইতে বুঝা যাইবে। একদিন এক উন্মাদ তাঁহাকে মারিতে উদ্যত হয়। তখন তাহার শিষ্যবৰ্গ সেই উন্মাদকে আক্ৰমণ করে। কিন্তু পাহাড়ী বাবা আসিয়া তাড়াতাড়ি শিষ্যবৰ্গকে নিষেধ করিয়া বলেন যে, এই ব্যক্তি উন্মাদগ্ৰস্ত নহেন, অতি মহাপুরুষ, ইহাকে কিছুই বলিও না। আর একবার এক সাধু সন্ন্যাসী আসিয়া পাহাড়ী বাবাকে বলে, “ দেখ তুমি যোগী, ভক্ত, তোমার আশ্রমের ” এই বিগ্রহের অঙ্গে অনেক স্বৰ্ণালঙ্কার আছে, এগুলি ও আশ্রমটি তুমি আমাকে দান কর না।