পাতা:বংশ-পরিচয় (অষ্টম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RANo લક્ષત-sિg কথা, বরং স্বামী যে সমস্ত কাজ করিতে যাইতেন, জিজাবাই প্ৰাণপণে সেগুলিতে বাধা দিতেন। তুকারাম স্ত্রীকে নানাপ্রকারে বুঝাইয়াছিলেন, কিন্তু “পয়োপানং ভুজঙ্গানাং কেবলং বিষবৰ্দ্ধনং । উপদেশো হি মুৰ্থানাং প্রকোপায় ন শান্তয়ে।” সেই উপদেশে তাহার স্ত্রী সন্তুষ্ট না হইয়া বরং তৎপ্ৰতি কুপিতই হইয়াছিল। তুকারাম প্ৰত্যুষে শয্যা ত্যাগ করিয়া প্ৰথমে স্নান করিতেন, তার পর বিঠোবা মন্দিরে গিয়া তাহার পূজা করিতেন, পূজান্তে নিকটস্থ বনে গিয়া তপস্যায় রত থাকিতেন। এমন কি, এক একদিন সারাদিন বসিয়া ঈশ্বর চিন্তা করিতেন। রাত্ৰিতে আবার বিঠোবা দেবের মন্দিরে গিয়া নৃত্য করিতেন। একদিন ভীমানদীতে স্নান করিতে যাইবার সময় বাবা-চৈতন্য নামে এক সাধু তুকারামের মাথায় হাত দেন এবং তাঁহাকে “রামকৃষ্ণ হরি” নাম করিতে বলেন। তদবধি তুকারামের ধৰ্ম্মমত স্থিরীকৃত হয়। এই বাবা-চৈতন্য নিশ্চয়ই শ্ৰীশ্ৰীচৈতন্য মহাপ্রভুর কোন একজন শিষ্য হইবেন, কারণ তুকারাম তদবধি মহাবৈষ্ণবে পরিণত হইয়াছিলেন এবং বৈষ্ণবদিগের ন্যায় নামকীৰ্ত্তন করিতেন। তুকারাম যে একজন কষ্টসহিষ্ণু মহাত্মা ছিলেন, তাহা তাহার অভঙ্গ হইতেই স্পষ্ট জানিতে পারা যায়। অল্পকষ্টকে তিনি অন্নকষ্ট বলিয়া মনে করিতেন না, স্ত্রীর দুর্ব্যবহারেও তিনি মনে একদিনও কষ্ট অনুভব করেন। নাই। তিনি বলিতেন,- “আমার ভালোর জন্য ওহে ভগৱান! यायनाहन्न नछे छ्ल गभूक्षच्च ९न ।