পাতা:বংশ-পরিচয় (ঊনবিংশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

2) বংশ পরিচয় এক বৎসর এ্যাসিষ্টেণ্ট সার্জেনের কাজ করিরা পুনরায় কলিকাতায় ফিরিয়া আসেন ও প্ৰথম মেও হাসপাতালের হাউস • সার্জন ও পরে বেলগেছিয়া মেডিকেল কলেজের চক্ষু বিভাগের সার্জেনের কাৰ্য্য করেন ও কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হইতে জুবিলি গবেষণায় প্রাইজ ও স্বর্ণ পদক এবং দ্বারভাঙ্গ বৃত্তি প্ৰাপ্ত হন। তিনি ১৯২০ হইতে ১৯৩৩ খ্ৰীষ্টাব্দ পৰ্য্যন্ত বঙ্গ দেশীয় বিদ্যালয় সমূহের স্বাস্থ্য পরীক্ষকের কাৰ্য্য করেন ও পাঁচ বৎসর কলিকাতা মেডিকেল কলেজের চক্ষু হাসপাতালের ছাত্রদের চক্ষুপরীক্ষা ও দরিদ্র ছাত্ৰাদিগকে বিনামূল্যে চশমা বিতরণ কাৰ্য্যে নিযুক্ত থাকেন। ১৯২৭ খ্ৰীষ্টাব্দে তিনি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। ১৯২৮ খ্ৰীষ্টাব্দে তিনি সেনা বিভাগের রিজার্ভ অফিসার নিযুক্ত হন এবং তিন বৎসর পরে পরীক্ষা দিয়া “ক্যাপ্তেন” উপাধি লাভ করেন। তিনি কলিকাতায় ৪৬নং কৈলাস বসু ষ্ট্রীটে নিজের স্বোপাজিত অর্থে একটা বাড়ী ক্ৰয় করিয়া নিজাব্যয়ে একটা চক্ষু চিকিৎসা কেন্দ্ৰ স্থাপন করিয়াছিলেন । DDB DDDDS DDS DS BB BBDBBB Bu DD DBBB DBBDBD প্ৰণালীতে স্বাস্থ্যতত্ত্ব সম্বন্ধীয় পুস্তক রচনা করিয়াছেন । এই পুস্তকগুলি বঙ্গীয় গভর্ণমেণ্ট কর্তৃক বিদ্যালয় সমূহে পাঠ্যপুস্তকরূপে নিৰ্বাচিত হইয়াছে। তিনি কেন্দ্রীয় ম্যালেরিয়া নিবারণী সমিতির একজন অক্লান্তকৰ্ম্মী । এবং তাঁহার কাৰ্য্যের জন্য ঐ সমিতি তাঁহাকে কৈলাস বসু, সুবৰ্ণ পদক প্ৰদান করিয়াছেন। র্তাহার স্বগ্রাম খাটুরিয়ায় তিনি একটী ম্যালেরিয়া নিবারণী সমিতি ও কালাজ্বরের কেন্দ্ৰ স্থাপন করিয়াছেন । খের বিষয় এই পুস্তকখানি ছাপা হইবার আগে কয়েকটা শিশুসন্তান ও বিধবা পত্নীকে রাখিয়া তিনি নিউমনিয়া রোগে আক্রান্ত হইয়া মাত্র ৪৫ বৎসর বয়সে আকস্মিকভাবে ৩রা জুলাই ১৯৩৬ সনে দেহ