পাতা:বংশ-পরিচয় (ঊনবিংশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दश्--~ब्रिक्रम्न সেজন্য রজনী প্ৰভাত না হইতেই বহু ভক্ত ঠাকুর বাটীতে আসিয়া উপস্থিত হইত। অনেকে বহু টাকা কড়ি ও জিনিষ পত্ৰ আনিয়া ঠাকুরের পদপ্রান্তে রাখিত। তিনি নিজ হস্তে তাহা কখনও স্পর্শ করিতেন না । ভক্তেরা উহা লইয়া যাইয়া শান্তি দেবীর হস্তে প্ৰদান করিত। ক্রমশঃ ঠাকুরের ঈশ্বরত্বের কথা চতুর্দিকে বিস্তারিত হইল। অবকাশ পাইলেই ভক্তগণ কীৰ্ত্তন করিতে করিতে গ্ৰাম হইতে গ্ৰামান্তরে যাইত এবং ঠাকুরেব মাহাত্ম্য প্রচার করিত। ঠাকুর মধ্যে মধ্যে ভক্তাদিগের গৃহে যাইতেন। তাহারা ভক্তির সহিত নানা ভাগে রন্ধন করিয়া পরম প্রীতির সহিত ঠাকুরকে ভোজন করাইত। ঠাকুর যেখানেই যাইতেন সেখানে বহুলোকের সমাগম হইত। অনেকে ভক্ত না হইলেও ঠাকুরের মুখের বাক্যে রোগ আরোগ্য হয় শুনিয়া তাহার নিকট আসিত এবং রোগ আরোগ্য হইয়া গেলে ঠাকুরের ভক্ত হইত। কারণ তাহারা বহু ৱৈন্ত কবিরাজের চিকিৎসায় হতাশ হইয়া ঠাকুরের বাক্যেই আরোগ্যলাভ করিত। শ্ৰীশ্ৰীহরি ঠাকুরের রোগের ব্যবস্থা সম্বন্ধে কবিরসরাজ তারকচন্দ্ৰ তাহার শ্ৰীশ্ৰীহরি লীলামৃত গ্রন্থে যাহা ििथ८छ्न्न ऊांशं नि८ ऊऊ इव् :- “লোকে আসে প্ৰভুস্থানে হ’য়ে রোগযুক্ত। সংকীৰ্ত্তনে গড়িদিলে রোগ হয় মুক্ত ৷ রোগ জানাইয়া সব বলিত কাতরে । রোগমুক্ত হ’ত প্ৰভু দিলে আজ্ঞা করে। প্ৰভু বলিতেন যদি রোগ মুক্তি চাও। যে রোগের বৃদ্ধি যাতে তাই গিয়ে খাও ৷ তিন সন্ধ্যা ধুলি মাখ তুলসীর তুলা। জর হ’লে পথ্য দেন তেঁতুলের গোলা ৷