পাতা:বংশ-পরিচয় (ঊনবিংশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

N q-efs দেখিবামাত্র বলিলেন, “আপনি দেশের রাজা, আপনি আমার বাটী আসিয়াছেন। আমি কি দিয়া আপনার অভ্যর্থনা করিব?” ঠাকুরের বাক্যে র্তাহার অহঙ্কার চিরদিনের জন্য চুৰ্ণ হইয়া গেল। তিনি কঁাদিতে কঁদিতে র্তাহার চরণতলে পতিত হইলেন। ঠাকুর দেখিলেন বাস্তবিক তঁহার পরিবর্তন হইয়াছে। তখনই তঁাহার মহাব্যাধি আরোগ্য হইয়া BBS SDD DsDDLDB DBB D DBDD DBBBDS BBBBD DBD এক দিবস স্বরূপ রায় মহাশয় ঠাকুরকে নিজ বাটীতে লইয়া যাইবার জন্য র্তাহার নিকট নিবেদন জানাইলেন। তাহাতে ঠাকুর বলিলেন, “তুমি বাটীতে এক পতিতাকে আশ্রয় দিয়া তাহার সহিত পাপাসক্ত রহিয়াছ। তুমি যদি উহাকে মাতা বলিয়া সম্বোধন করিতে পাের, তবে আমি তোমার বাটী যাইব ।” স্বরূপ রায় ভীত এবং বিস্মিত হইয়া মনে কবিলেন, ঠাকুর এই প্রকার অতি গৃহ বিষয় কি করিয়া জানিলেন। তিনি আর কোন কথা না বলিয়ু ঐ পতিতাকে মাতা বলিয়া সম্বোধন করিতে স্বীকৃত হইলেন। ঠাকুর অগণিত ভক্ত সমভিব্যাহাবে পাইকডাঙ্গ রায় মহাশয়ের বাটী চলিলেন । সেখানে মহানন্দের রোল পড়িয়া গেল। ভক্তেরা সংকীৰ্ত্তনে মাতিয়া গেল । অতঃপর ভোজনান্তে ভক্ত দিগের সভার মধ্যে ঠাকুর সমীপে সেই পতিতা নারীকে আনয়ন করা হইল। ঠাকুর বলিলেন, স্বরূপ তুমি এখন তোমার বাক্য প্রতিপালন কর। এই নারীকে মাতা বলিয়া সম্বোধন কর। স্বরূপ রায় তাহাই করিলেন। মা, মা, বলিয়া তাহার পদে পড়িলেন। সেই দণ্ড হইতেই সেই নারীর প্রতি তাহার ঘুণিত আসক্তি একেবারে চলিয়া গেল। তঁহার নূতন জীবন আরম্ভ হইল। সেই পতিত নারী অসামান্য রূপলাবণ্য সম্পন্ন যুবতী ছিল। রূপের জন্য তাহার যথেষ্ট অহঙ্কায় ছিল। ঠাকুর বলিলেন, “তুমি শ্বেতকুষ্ঠাগ্ৰস্তা, তোমার আবার রূপের গৌরব কি ? তোমার স্তনের নিয়ে ও উরুদেশে