পাতা:বংশ-পরিচয় (ঊনবিংশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

स्फुांकांनौद्ध ठांकूब्र दरभं R“, অভিপ্ৰায় সিদ্ধ হইয়াছিল সন্দেহ নাই; কিন্তু সেই আলিঙ্গনে চণ্ডাল BDBD BBD BDB DBDD DD SS DBBY S BDDD SBBBS SDDDB সময়ে ক্ষত্ৰিশক্তি ভারতে প্ৰাধান্য লাভ করিয়াছিল। দ্বাপরে আমরা নন্দদুলাল শ্ৰীকৃষ্ণকে বৈশ্য গোপ-কুলে আবির্ভূত হইতে দেখিতে পাই। র্তাহাব সময়ের ইতিবৃত্ত পাঠ করিলে দেখা যায় বৈশ্য সম্প্রদায়ের উন্নতি তাহার সময়ে বিলক্ষণ সাধিত হইয়াছিল। তারপর কলিতে দয়াল ঠাকুর শ্ৰীশ্ৰীচৈতন্যদেবের আবির্ভাব হইল। তিনি ব্ৰাহ্মণের পুত্ৰ হইয়াও আচণ্ডাল সকলকে আলিঙ্গন করিয়া হরিনাম ও প্ৰেম বিলাইলেন। তাহার লীলাতে মনে হইল বাংলার বক্ষ হইতে জাতিভেদ ও অস্পষ্ঠতা চিরতরে বিলুপ্ত হইল। কিন্তু তঁহার লীলা সংবরণ করিবার সঙ্গে সঙ্গে তাহার ভক্তগণ স্ব স্ব জাতিভুক্ত হইয়া গেলেন। পতিত শূদ্র পতিতের স্থানেই রহিয়া গেল। তাহার উদ্ধার হইল না। তখন ভগবান ভাবিলেন তঁহার উদ্দেশ্য কোন মতেই সিদ্ধ হইল না। তিনি এক উপায় উদ্ভাবন করিলেন, তাহা এই-“পতিত উদ্ধার কবিতে হয় পতিতের আলিয়ে জন্মগ্রহণ করিয়া ।” তাই ভগবান ওড়াকান্দী অবতীর্ণ হইলেন। র্তাহার আগমনে ংলার অনুন্নত জাতি বহু যুগ যুগান্তরের নির্য্যাতনের পর গৌরব করিবার অমুল্য রতন লাভ করিল। তাহারা ধন্য হইল ও পরিত্রাণ श्रांक्षेळ । শাস্ত্রে অবতারের নানা লক্ষণ দেখিতে পাওয়া যায়। তন্মধ্যে মনে হয় একটা লক্ষণ খুবই প্রবল। তাহা এই যে প্রত্যেক অবতার ধরাধামে আসিয়া এক ভাবের স্রোত-এক আনন্দের মহাবিন্যা প্ৰবাহিত করিয়া যান। সেই স্রোতের গতি অনন্তকাল চলিতে থাকে ; কখনও তঁহার নিবৃত্তি হয় না। তাই কোন যুগে শ্ৰীকৃষ্ণ চলিয়া গিয়াছেন, তবুও তাহার ভক্তগণ আনন্দে আত্মহারা হইয়া সেই বৃন্দাবন অভিমুখে ধাবিত হইতেছে। প্ৰায় পাঁচশত বৎসরেরও অধিক হইয়া গিয়াছে শ্ৰীশ্ৰীচৈতন্য দেবের