পাতা:বংশ-পরিচয় (ঊনবিংশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৩৭৫

ब्रांब वैवृख बऊँौवहमांश्न 59i>iशांध बांशश्व KDRə রাত্রির ভোজনের খাদ্য-তালিকা সম্পূর্ণরূপে নূতন করিয়া তৈয়ারী হইল। স্বাস্থ্যাবাসের অবস্থানকারীদিগের প্রতি যথাযোগ্য মনোযোগ না দিলে যুবকগণ কিছুতেই পরিচালকবৃন্দকে নিশ্চিন্ত থাকিতে দিবেন না, ইহা র্তাহারা ভাল রকমই বুঝিয়াছিলেন। স্বাস্থ্যাবাসে টেনিস খেলিবার একটি স্থান ছিল ; উহা এতদিন উপেক্ষায় ও অ-ব্যবহারে “পতিত” অবস্থায় ছিল। উহার সংস্কার সাধিত হইল এবং পূর্ণ উদ্যমে সারাদিন টেনিস খেলা চলিতে লাগিল। ইহাতে যে সকল স্বাস্থ্যাবস-বাসী খেলধূলার গোলমাল ভালবাসিতেন না, তাহারা অবশ্য মনে মনে বিরক্ত হুইলেন। ডাঃ শিশির পাল ছিলেন স্বাস্থ্যাবাসের সুপারিন্টেণ্ডেণ্ট বা অধ্যক্ষ ; সম্ভবতঃ এখনও তিনি এই পদে অধিষ্ঠিত আছেন। স্বাস্থ্যাবাসের পরিচালনা-পদ্ধতি যুবকেরা পাছে ওলট-পালট করিয়া দেন, এই জন্য র্তাহাকে অনেক বুদ্ধি-কৌশল অবলম্বন করিতে হইত। দাৰ্জিলিংয়ে যাইবার সময়ে যতীন্দ্ৰ এক বাক্স বই লইয়া গিয়াছিলেন । বাক্স খুলিয়া বইগুলি টেবিলের উপর সাজানো হইল। কিন্তু ঐ পৰ্য্যন্ত ! অবশেষে তিনি যেদিন দাৰ্জিলিং হইতে কলিকাতায় প্ৰত্যাবর্তন করেন। সেইদিন ঐ বইগুলিকে আবার বাক্সবন্দী করা হয়। কোনও বই স্পর্শ করা পৰ্যন্ত হয় নাই। স্বাস্থ্যাবাসে আগস্তিকগণের মধ্যে এমন একজন ছিলেন-যিনি স্বাস্থ্যাবাসের অবস্থানকারী:দিগকে শ্ৰীতি ও আনন্দ-দামে প্রভূত সহায়তা করিতেন এবং যিনি এইজন্য সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়াছিলেন। ইনি আসিয়াছিলেন গৌহাটী হইতে । ইহার নাম মিঃ এন-আর ফুকান। ইহার প্রধান সখী ছিল-শিকার। ইনি স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য প্ৰতি বৎসরই দাৰ্জিলিংয়ে আসিতেন। ইনি ব্যতীন্দ্ৰকে নিজ কনিষ্ঠ সহোদরের মত দেখিতেন । কোনও প্ৰবাস-বন্ধুর প্রত্যাবৰ্ত্তনকালে বড়ই করুণ দৃশ্য দেখা যাইত। রেলওয়ে ষ্টেশনে উপস্থিত বিদায়-ব্যথিত সজল নয়ন যুবকগণের সমাগম-চিত্র স্মরণ করিলে 史为