পাতা:বংশ-পরিচয় (ঊনবিংশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওড়াকান্দীর ঠাকুর বংশ 8ዎS লোকের কোন সমারোহ হইবে না। তিনি ওড়াকান্দী ঠাকুর মহাশয়ের নিকট এক পত্র লিখিলেন। তাহা নিয়ে উদ্ধৃত হইল :- Gopalgunge The 17th July 1925 Dear Sir. I have not heard from you as yet. Who is going to read the address P Please reply immediately. Please let me know also how many thousands of people you are bringing with you. The success of the reception will rest entirely with your efforts. Yours Sincerely (Sd.) K. Maitra Subdivisional Magistrate. এই পত্ৰ পাইয়া গুরুচবণ ঠাকুর মহাশয় দশ সহস্ৰেবও অধিক লোক লইয়া গোপালগঞ্জ উপস্থিত হন এবং গবৰ্ণর বাহাদুরকে বিপুলভাবে ংবৰ্দ্ধনা করেন। এদিকে গোপালগঞ্জ বাজার হরতালের জন্য বন্ধ হইয়া গেল। নিকটস্থ হরিদাসপুরের বাজার হইতে আবশ্যক চাউল ডাল আমদানী হওয়ায় উপস্থিত লোকদিগের আহারের কোন কষ্ট হইল না। কালিপদ বাবু ঠাকুর মহাশয়ের এই সহায়তার জন্য তঁাহার নিকট বড়ই কৃতজ্ঞ ছিলেন । ঠাকুর মহাশয় তেজস্বী, নিৰ্ভীক, সমাজ এবং ধৰ্ম্ম সংস্কারক। তিনি তাহার পিতার প্রবৰ্ত্তিত সংস্কার কাৰ্য্য চালাইতে জীবনে একদিনও অবসর গ্ৰহণ করেন নাই। শ্ৰীশ্ৰীহরি ঠাকুর বলিয়াছিলেন যে, বাংলার অনুন্নত ‘জাতি সমূহ ঘোর তামসিকতায় আচ্ছন্ন এবং সর্বাগ্রে তাহাদিগকে রাজসিক