পাতা:বংশ-পরিচয় (ঊনবিংশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-BV) ३e-cब्रि5 গুরুচরণ ঠাকুর মহাশয় মহাধনবান হইলেও সংসারে একেবারে নির্লিপ্ত। তিনি অতি সাধারণভাবে জীবন যাপন করেন।. সাহায্যপ্রার্থী হইয়া কেহ তঁহার দ্বারে উপনীত হইলে তিনি জাতিবর্ণনির্বিশেষে তাহাকে সাহায্য করিয়া থাকেন। সাংসারিক জীবনে ভগবান তাহাকে বিশেষ সুখী করেন নাই। জীবদ্দশায়ই তাহার চারিপুত্রের, একটী BDBBD DBiBD S DBB S SDD DD DBDBB DBDBBB DDB DDD S SDB অতিশয় ধৈৰ্য্যের সহিত এই সকল শোক সংবরণ করিয়াছেন। গত কয়েক বৎসর তিনি বাৰ্দ্ধক্যহেতু দৃষ্টিশক্তি হারাইয়াছেন। তঁহার প্রিয়ভক্ত নেপাল চন্দ্ৰ, নবকুমার, দীনবন্ধু ও শ্ৰীনাথ অনুক্ষণ র্তাহার সেবায় রত থাকেন। সাধারণ লোকে হয়ত শুনিলে বিশ্বাস করিবে না যে ঠাকুর মহাশয় খুব অল্প নিদ্রা যাইয়া থাকেন। তাহার মতে নিদ্রা খুব কম করিলে সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন লাভ হয়। তিনি তাহার পিতার ন্যায় সৰ্ব্ব ধৰ্ম্মানুষ্ঠানের মধ্যে ব্ৰহ্মচৰ্য্য ব্ৰতানুষ্ঠানই শ্রেষ্ঠ মনে করেন। তিনি বাকৃসিদ্ধ পুরুষ। প্রত্যহ বহুরোগগ্ৰস্ত লোক ঠাকুর বাটীতে আসিয়া তাহার বাক্য লাভ করিয়া রোগ মুক্ত হইতেছে। হিন্দুর যাবতীয় ধৰ্ম্মানুষ্ঠান ও পূজা পাৰ্বণ র্তাহার গৃহে মহাসমারোহে সম্পন্ন হয় এবং প্রতি উৎসবে ঠাকুর বাটীতে বহু ভক্ত ও লোকের সমাগম হইয়া থাকে। গত ১৩৩৯ সালের মাঘ মাসে। তঁাহাব সহধৰ্ম্মিণী সাধবী সতী সত্যভামা দেবী স্বৰ্গারোহণ করেন। বর্তমানে তিনি প্ৰায় সর্বদাই ভক্তগণ -পরিবৃত হইয়া কাল কাটাইতেছেন। ঠাকুর বাটীর সংলগ্ন স্থানে একটা বৃহৎ পুষ্করিণী খনন করা হইয়াছে। বহু ভক্ত ঐ জলাশয়ের পবিত্র সলিলে মান করিয়া তাহদের অনেক মনষ্কাম পূর্ণ করিতেছে বলিয়া উহার নাম “কামনা সাগর” হইয়াছে। উহার নিকটেই আর একটী দীঘি খনন করা হইয়াছে। বারুণী স্নান দিবসে ভক্তগণ উহার জলে অবগাহন করিয়া থাকে। প্ৰতি গঙ্গা