পাতা:বংশ-পরিচয় (ঊনবিংশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওড়াকান্দীর ঠাকুর বংশ VN) পরীক্ষায় কৃতকাৰ্য্য হইয়া কুমিল্লার অভয়াশ্রমে ডাঃ সুরেশ চন্দ্ৰ বন্দোপাধ্যায়ের নিকট চারি বৎসর কাল ডাক্তারী শিক্ষা করেন। ঐ আশ্রমের স্থাপিত চিকিৎসালয়ে ও হাসপাতালে তিনি বহু রোগীর সেবা করেন। ভ্রাতা নগেন্দ্ৰ নাথের মৃত্যুর পর তিনি রাহুথড় আসিয়া তথাকার মঠের এবং আশ্রমের কাৰ্য্য পরিচালন কবিতে অভিলাষ কবিয়াছিলেন ; কিন্তু কৰ্ম্মীদিগের মধ্যে তেমন উৎসাহ না দেখাদ্য তিনি পুনঃ কুমিল্লা গমন করেন। ১৯৩০ সালে লবন আইন অমান্য করিতে বাংলাব যে প্ৰথম সৈনিক দল সৃষ্ট হয়, মহেন্দ্ৰ নাথ তাহাব অন্যতম বীর সৈনিক ছিলেন। ঐ বৎসব বাঁকুড়া স্বেচ্ছাসেবক শিবিরে তিনি অধিনাশকত্ব কবিয়া তথা হইতে পাত্রসায়ের নামক স্থনে চৌকীদারী ট্যাক্স বন্ধ করিতে গমন করিয়াছিলেন। এই বিষয়ে তাহার অসীম সাহস ও নিৰ্ভুিকতা দেখিয়া সকলেই বিস্মিত হইয়াছিলেন। ইহার পর “গান্ধি-আবউইন চুক্তির” ফলে তিনি কুমিল্লা প্ৰ্যতাবৰ্ত্তন করিয়া অভয়াশ্রমের জেনারেল ম্যানেজার নিযুক্ত হন। পুনঃ ১৩৩২ সালে আইন অমান্য আন্দোলনে যোগদান করিয়া তিনি ৬মাসের জন্য কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন । বন্দী অবস্থায় তিনি দমদম জেলে ছিলেন। ঐ সময়ে তাহার স্বাস্থ্য ভগ্ন হওয়ায় তিনি চিরতরে রাজনৈতিক আন্দোলন ত্যাগ করিয়া নিজবাটী ওড়াকান্দী চলিয়া যান এবং তথায় শ্ৰীশ্ৰীহরি গুরু চাদ মিশনের ম্যানেজার নিযুক্ত হন। বর্তমানে তিনি দেবী শান্তি সত্যভামা বালিকা শিক্ষালয়ে শিক্ষকতা কাৰ্য্য করিতেছেন। তিনি উদ্যোগ করিয়া বাংলায় গান্ধি সফর তালিকায় “ওড়াকান্দীকে” ভুক্ত করিয়াছিলেন। অন্যান্য কাৰ্য্যের মধ্যে তিনি পল্লীসংগঠন ও স্ত্রীজাতির মধ্যে শিক্ষাবিস্তার কাৰ্য্যে বিশেষভাবে ख्वांझान्झिांत्रीं कब्रिभांtछ्न् ।