পাতা:বংশ-পরিচয় (একাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রায় শ্ৰীযুক্ত পরেশচন্দ্ৰ বন্দ্যোপাধ্যায় বাহাদুর, এম-এ, বি-এল ১৮৫ বাহাদুর C. 1, E, র জ্যেষ্ঠ পুত্র ব্যারিষ্টার বিপিনচন্দ্ৰ চাটাজি ; কনিষ্ঠা কন্যা চারুবালা, স্বামী উত্তরপাড়া এবং গয়ানিবাসী ৮ নীলমণি গাঙ্গুলীর পুত্র ( বিবাহ ১৮৯৭, বৈধব্য ১৮৯৮)। রায় বাহাদুরের স্ত্রীর মৃত্যু এপ্ৰেল ১৯০৯ । এই বন্দ্যোপাধ্যায়-বংশের নিবাস হুগলী জেলার অন্তৰ্গত গোশা গ্ৰাম | এই গ্ৰাম হরিপালের সন্নিহিত, হরিপাল ষ্টেশন হইতে ২ মাইল দক্ষিণে । হরিপাল এবং গোশার মধ্যে শীর্ণকলেবর কৌশিকী নদী । হরিপাল একটী অতি প্ৰাচীন গণ্ডগ্ৰাম । রাজা হরিপালের নামানুসারে এই গ্রামের নামকরণ হইয়াছে। রাজা হরিপালের নাম ‘ধৰ্ম্মমঙ্গল” গ্ৰন্থাদিতে প্ৰাপ্ত হওয়া যায়। অনুমান খৃষ্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দীতে এই রাজ্য মুসলমানগণ কর্তৃক অধিকৃত হয় । সম্ভবতঃ এই রাজগণ সন্দেগাপবংশীয় ছিলেন । হরিপাল পূর্বে ফুলিয়া মেলের একটী প্রধান স্থান ছিল। ভবানী রায় ( মুখোপাধ্যায়) এই স্থানের অধিবাসী ছিলেন । সুষেণ পণ্ডিত চৈতন্য মহাপ্রভুর সময়ে বৃদ্ধ ছিলেন। তঁহার পুত্র ভবানী রায়। ইনি কানাই ঠাকুরের জ্যেষ্ঠ এবং শিবাচাৰ্য্যের কনিষ্ঠ ভ্রাতা, ষষ্ঠদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের পৌত্র, মথুরেশের পুত্র, রাম রায় এই ভবানী রায় বংশের কোন ব্যক্তির কন্যার পাণিপীড়ন করেন ; এই জন্য তিনি রামরাম রায় বা রাম রায় নামেও অভিহিত হইতেন। তঁহার পুত্ৰ কানুরাম বাচস্পতি এবং পরশুরাম হরিপাল মালিপাড়ায় বাসস্থাপন করেন । কানুরাম (ভরফে রামকানাই) বাচস্পতি নানা শাস্ত্রে পারদর্শী ছিলেন এবং তান্ত্রিকতার বিশেষ অনুরাগী ছিলেন । হরিপালের ন্যায় বহুজনপুর্ণ গ্রাম সাধনার উপযোগী নহে, এই জন্য তিনি গোশা গ্রামে আসিয়া BDD DuuDuu DBBLBD DBi DBBD S S DD BDD পঞ্চমুণ্ডীর উপর ৮ত্রিপুরাসুন্দরীর মূৰ্ত্তি প্ৰতিষ্ঠা এবং এক শিবলিঙ্গ স্থাপন