পাতা:বংশ-পরিচয় (একাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বংশ-পরিচয় و{ র্তাহার আসন নির্দিষ্ট হয়। যদি তিনি আরও অধিক কাল বাচিয়া থাকিতেন, তাহা হইলে অধিকতর সম্মানের অধিকারী যে তিনি হইতেন সে বিষয়ে সন্দেহ নাই ।” “তঁহার মৃত্যু ময়ুরভঞ্জবাসীর বিপুল ক্ষতির কারণ হইয়াছে। তাহার পরলোকগমনে ময়ুরভঞ্জ অভুতপূর্ব যোগ্য নরপতি হারাইয়াছে, উড়িষ্যা একটি উজ্জ্বলতম রত্ন হারাইয়াছে এবং ভারতবর্ষ একটী যোগ্য সন্তান হারাইয়াছে।” ংবাদ-পত্রের মন্তব্য “তঁহার মৃত্যু-সংবাদ-শ্রবণে দেশপূজ্য সুরেন্দ্ৰনাথ বন্দ্যোপাধ্যাযসম্পাদিত ‘বেঙ্গলী” পত্ৰ লিখিয়াছিল :-“মহারাজা দীর্ঘকায় সুপুরুষ BBD D DBu DBBDOLL DBDDSDBBDBBD SDBDS SBBD L D DBDDB তঁহাকে প্ৰকৃত লোকশাসক করিয়া তুলিয়াছিল।” ১৯১২ খ্ৰীষ্টাব্দের ২৩শে ফেব্রুয়ারী তারিখের ‘দি ইণ্ডিয়ান ডেলী নিউজ’ পত্রে এইরূপ অভিমত ব্যক্ত হইয়াছিল। :-“ময়ুরভঞ্জের মহারাজা নূতন ধরণের ভারতীয় নৃপতি ছিলেন । তিনি তাহার নিজ রাজ্যের কল্যাণ-সাধনের জন্য সতত চেষ্টিত থাকিতেন। রাভেন্স কলেজে তিনি একজন সাধারণ লোকের ন্যায় শিক্ষালাভ করিয়াছিলেন ; কখনও তিনি এমন হাব-ভাব বা জাক-জমক দেখান নাই যাহাতে লোকে তঁহাকে মহারাজা মনে করিতে পারে। তিনি বিশিষ্ট্ররূপ বিনয়ী ছিলেন এবং তাহার একমাত্র আকাঙ্ক্ষা ছিল ময়ূরভঞ্জের উন্নতি-সাধন ৷” ঐ তারিখের ‘ইণ্ডিয়ান মিরর” পত্রে এইরূপ মন্তব্য প্ৰকটিত হইয়াছিল-“ৰ্তাহার চরিত্র নিষ্কলঙ্ক এবং চিত্ত ধৰ্ম্মপ্রবণ ছিল । তঁহার অকপট ও বিনয়াবনত স্বভাব এবং মধুর প্রকৃতি উভয়ই বৈশিষ্ট্যব্যঞ্জক छिब् । তাহার শিষ্টাচার ও আতিথেয়তা এবং প্ৰত্যেক লোকহিতকর ও