পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্থ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

백 5 || বংশের ইতিহাসে অন্যরূপ কথা লিখিত আছে। ইহাদের বংশাবলীর ইতিহাসে লিখিত আছে, ১৫৫০ খ্ৰীষ্টাব্দে সেরা সাঙ্গ রামচন্দ্ৰকে “মহাশয়” উপাধি ও সনন্দ প্ৰদান করেন । রামচন্দ্র কারামুক্ত হইয়া ও ইত্যাকার সম্মান লাভ করিয়া বাড়ী ফিরিবার সময় সেওড়াফুলীর নিকট গঙ্গায় অবগাহন করিতেছিলেন। তীরে সেই সনন্দ দুইখানি ছিল। হঠাৎ একটা শঙ্খচিল ছো। মারিয়া বাঙ্গালা দেশের জন্য যে সনন্দ সেই সনন্দখানি লইয়া সেওড়াফুলীর একজন অধিবাসীর বাড়ীতে ফেলিয়া দেয়। শঙ্খচিল হিন্দু শাস্ত্ৰ মতে খুব পবিত্ৰশালী বলিয়া রামচন্দ্ৰ সেই লোকটর বাড়ী হইতে আর সনন্দ ফিরাইয়া লইলেন না। সেই লোকটী কাজে কাজেই বাঙ্গালা দেশের সদর সুবাদার হইলেন। আজও তাহার বংশধরগণ সেওড়াফুলীর “মহাশয়” বংশ বলিয়া পরিচিত। রামচন্দ্ৰ উড়িষ্ণুষ্ঠা দেশের সনন্দ লইয়া জলেশ্বরে আসিলেন। কিন্তু তথাকার বাড়ী মুসলমানদের অখাদ্য রন্ধনে কলুষিত হইয়াছে বলিয়া তিনি বালিতে ফিরিয়া তথায় বাস করিতে লাগিলেন, তবে রাজস্ব আদায়ের জন্য মধ্যে মধ্যে জলেশ্বরে বাইতেন । নবাব রামচন্দ্রকে উড়িষ্যার সদর কানুনগোর পদের সনন্দ দিলেও, সেই সনন্দ বিশেষ কোন কাজে আইসে নাই, রামচন্দ্ৰ তাহার BB D BDB DBBDDLDD BBB BBB DBBB BDBDD DS DDD DDD থাকেন তাহা অতি অল্প কালের জন্য । ১৫৬৬ খ্ৰীষ্টাব্দে সম্রাট আকবর দিল্পীর সিংহাসনে অধিরোহন করেন। সম্রাট হুমায়ুনের রাজত্বকালে বাঙ্গালার নবাব স্বাধীন হইয়াছিলেন। তিনি দিল্লীতে কোন রাজস্ব পাঠাইতেন না, কিংবা দিলী সম্রাটের অধীনতাও স্বীকার করিতেন না। ১৭৭৬ খ্ৰীষ্টাব্দে সুম্রাট আকবর মুনিরাম খাঁর নেতৃত্বে দাউদার্থীকে পরাস্থ করিবার জন্য একটী অভিযান প্রেরণ করেন । দাউদ পরাজিত হইয়া উড়িষ্যায় পলাইয়া যান, মুনিরাম খাও তেঁাহার পশ্চাদ্ধাবন করেন। বালির নিকট গেলে মুনিরামের সৈন্যসামন্তের খাদ্য-সামগ্ৰী সমস্ত ফুৱাইয়া