পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্থ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vbstit&a sistott জ্যেষ্ঠ মদনমোহনের ইচ্ছা হয়, কিন্তু চন্দ্রমোহন তাহাতে সন্মত হইলেন। না। তিনি বিশেষ চেষ্টা করিয়া পার্শ্ববৰ্ত্তী বিভিন্ন ভূম্যধিকারীদের নিকট হইতে আরও প্ৰায় পনেরো ষোল কাঠা জমি ভ্ৰাতাকে সংগ্ৰহ করিয়া দেন । এই জমি সংগ্রহে কোনও কোন ভূম্যধিকারী ব্ৰাহ্মণের বসতবাটী হইবে শুনিয়া ভূমি বিক্রয় না করিয়া দান করিতে আগ্ৰহ প্ৰকাশ করেন, কিন্তু মদনমোহন ও চন্দ্রমোহন এইরূপ দান গ্ৰহণ করিয়া বসতবাটী নিৰ্ম্মাণ করিতে অস্বীকার করায় জমি পাওয়া দুষ্কর হইল। শেষে কয়েক জন সন্ত্রান্ত ব্যক্তির মধ্যস্থতায় সেই সকল ভূম্যধিকারিগণ তাঁহাদের খরিদা মূল্যে বিনালাভে ঐ সকল ভূমি বিক্রয় করিতে সম্মত হইলে, মদনমোহন ঐ সকল জমি ক্রয় করেন। সে সময়ে সমাজের চিন্তাপ্ৰণালী কিরূপ ছিল, এই ব্যাপার তাহার একটা সুন্দর উদাহরণ। পরে এই সমগ্ৰ ভূমিতে মাতুলালয়ের অনুকরণে মদনমোহনের ভদ্রাসন বাটী প্ৰস্তুত DS LDDLBDDS DDDD DBD DBBDB DDSDD S BDBB BDD পরিকল্পনা হহঁতে গঠন কাৰ্য্যের সম্পূর্ণতা পৰ্য্যন্ত সমস্ত কাজই চন্দ্রমোহন প্ৰভুত পরিশ্রমের সহিত সম্পন্ন করেন। এ কাৰ্য্যে যশোহর মহাকাল গ্ৰাম নিবাসী ভঁাহাদের আত্মায় ফকির চন্দ্র রায় তাহার উপদেশগুলি কাৰ্য্যে পরিণত করিয়া বিশেষ সাহায্য করেন। ১২৪৬ সালে ( ১৮৩৯ খৃষ্টাব্দে ) র্তাহারা দুই ভ্রাতা মাতুলালয় ত্যাগ করিয়া নূতন বাটীতে আসেন। এই সময় তঁহাদের দুই ভ্ৰাতার সৌজন্যে ও সরল ব্যবহারে সে সময়ের জমিদারবর্গ ও সমাজের অন্যান্য গণ্য মান্য ব্যক্তিদের সহিত র্তাহাদের সৌহার্দ্য স্থাপিত হয় । ১৮৪২ সালে দ্বারকানাথ ঠাকুরের সঙ্গে চক্রমোহন বিলাতে যান। তখন সুয়েজ প্ৰণালী হয় নাই। তবে উত্তমাশা অন্তরীপ ঘুরিয়া যাওয়ার পরিবর্তে সুয়েজ হইয়া ইজিপ্টের মধ্য দিয়া ইউরোপের নেপলসও তথা হইতে জাৰ্ম্মণি ও ফ্রান্সের মধ্য দিয়া লণ্ডন যাইবার পথের ব্যবস্থা কিছুপূৰ্বেই