পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্থ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R 며 f51 চিরসোঁমময় মূৰ্ত্তি রুদ্রভাব ধারণ করে। তিনি বড় ক্ষোভে পাঞ্জাবের প্রতি অন্যায় অবিচারের প্রতিবাদ স্বরূপ তাহার উপাধির সনন্দাদি ভারত *ब्रकों (ge कान ! ইহার কিছুদিন পরে রবীন্দ্রনাথ লণ্ডন যাত্ৰা করিলেন। ডায়ার সম্বন্ধে হাউস অব লর্ডসে যখন তর্ক বিতর্ক হয় তখন তিনি ল'গুনে ছিলেন। একজন সংবাদপত্রের প্রতিনিধি তাহার সহিত সাক্ষাত করিয়া তাহায় মতামত গ্ৰহনান্তর সংবাদপত্ৰে যাহা লিখিয়াছিলেন তাহার মৰ্ম্ম এইরূপ ‘আমি ডাক্তার রবীন্দ্রনাথকে জিজ্ঞাসা করিলাম, পঞ্জাবের ব্যাপারে। তাহার অভিমত কি ?” রবীন্দ্রনাথ অতিমাত্র সঙ্কুচিত চিত্তে বলিলেন, “বে সমস্ত ইংরাজ হতভাগ্য ভারতের পক্ষ সমর্থনা করিয়া ডায়ার ও'ডায়ারের পাশবিক হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ করিয়াছেন তিনি তাহাদিগকে ধন্যবাদ BBDBDDBDS DDD L DDBBD SKD BDBDBBBB DDBDDLD DBBS দুঃখিত ও মৰ্ম্মাহত হইয়াছেন। যে শাসকের জাতি ভারতীয়দিগকে এত ঘুণা করে তাহদের নিকট হইতে কোন অনুগ্রহ পাইবার আশা ভারতবাসী করিতেই পারে না। রবীন্দ্ৰ নাথ আরও বলেন, আমরা আমাদের অন্তদৌৰ্ব্বল্য দূর করিয়া, আমাদের সামাজিক শিক্ষাসম্বন্ধীয় ও অর্থনৈতিক জীবন গঠিত করিয়া আমরা আমাদের বর্তমান অধঃপতনের গভীরতম গর্ত হুইতে উঠিতে পারিব। সাধারণের হিতকর অনুষ্ঠানের জন্য আত্মাহুতি দিতে হইবে। সাম্য ও মৈত্রীর ভাধ বৃদ্ধি করিতে হইবে। পঞ্জাবের অত্যাচার ও অবমাননা ত অবমাননা নয়, উহাতে আমাদিগের মঙ্গলই হইবে। ঐ অত্যাচার ছদ্মবেশে বিধাতার আশীৰ্ব্বাদ । ঐ অত্যাচার হইতে ভারতে এক নবযুগের সৃষ্টি হইবে, ভারতবাসী আত্মসম্মান, আধ্যাত্মিক মুক্তি ও আর্থিক উন্নতিলাভে বদ্ধপরিকর হইবে। দাসত্ব তইতে মুক্ত হইয়া, ভয় ভাবনা দূরে ফেলিয়া দিয়া আমরা কেবল মাত্র মহত্ত্বের পদবীতে আরোহণ করিতে সমর্থ হইব।”