পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্থ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৪৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Rete 한 어f5 || এতদূর সন্তুষ্ট হইয়াছিল যে তাহারা তাহাদিগকে একটী হস্তী উপহার স্বরূপ দান করিয়াছিল, বর্তমান কালে এরূপ প্ৰজাবৎসল্য ও জমিদারভক্তির দৃষ্টান্ত বিরল। পূৰ্বপুরুষদের পদাঙ্ক অনুসরণ করিয়া ভূপেন্দ্ৰ নারায়ণ ও তাহার ভগ্নিগণ মিলিতভাবে ভবেন্ধশ্বর নামক শিব, তেঁাহার পিতার চিতার উপর স্থাপিত জ্ঞানেশ্বরের পাৰ্থে মাতার চিতাভষ্মের উপর স্থাপিত করিয়াছেন । ১৩০৪ সালে সমগ্ৰ বঙ্গদেশব্যাপী ভীষণ ভূমিকম্পে ইহাদের পীরগাছাস্থিত প্ৰাচীন বাসগৃহ ও মন্দিরাদি ধ্বংস করিয়া ফেলিয়াছে। প্ৰাচীন মণ্ডপ দালানটী অতিশয় কারুকাৰ্য্য খচিত ছিল, এখন তাহার ধ্বংসও প্রায় লুপ্ত হইতে চলিয়াছে, সদর কাছারী ও বাসস্থান এখন সেখানে থাকিলেও, রাজবাটী পুনঃ নিৰ্ম্মিত না হইলে পুৰ্ব্বগ্ৰী আর ফিরিয়া আসিবে না। বড় মন্থনার জমিদার রঙ্গপুর সহরের অৰ্দ্ধাংশের মালিক । তঁহদের রঙ্গপুর বাসভবনও ভূমিকম্পে ধ্বংশ হইয় ছিল, তারপর যে সৌধটি ঐস্থানে নিৰ্ম্মিত হইয়াছে, তাহাই এক্ষণে অবশিষ্ট থাকিয়া তাহাঁদের সৌন্দৰ্য্য বুদ্ধির পরিচয় দিতেছে। মন্থনার জমিদার বংশীয়গণ প্ৰকৃত পক্ষে স্যান্ন্যাল বংশোদ্ভব ইহা পুর্বেই উক্ত হইয়াছে। তঁহারা বারেন্দ্ৰ শ্রেণীর ব্ৰাহ্মণের মধ্যে সিদ্ধ শ্রোত্রীয় বলিয়া প্ৰসিদ্ধ এবং এই সামাজিক সন্মান লাভের জন্য ও এই সন্মান সংরক্ষণের জন্য র্তাহারা অর্থ ও সামর্থ্যের এ পৰ্য্যন্ত সদ্ব্যবহার করিতে खौ कब्रन नाझे ।