পাতা:বংশ-পরিচয় (চতুর্থ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बाँध श्ब्रिहमांश्न ॐादून । t সেবা ও যত্ন তঁাহাকে ও তাহার স্ত্রীকে করিতেন। আবাল্য সখ্যতার জন্য আহার-বিহারে ও বিপদ-সম্পদে বন্ধু ছিলেন ও কাৰ্য্যপরিচালন সময়ে সৎ পরামর্শদাতা সুহৃৎ ছিলেন । তিনি একাধারে রণেন্দ্ৰমোহনের ও তাহার পরিবারবর্গের নিকট বহুরূপ ধারণা করিতেন ; অথচ তেঁহার স্বভাব শিশুর ন্যায় সরল ছিল বলিয়া সকল শিশুই তাহার খেলার সঙ্গী হুইত ও সকলেই তেঁাহাকে ভালবাসিত এবং এই সরল, শিশু-প্ৰিয়, অমায়িক, চিরকুমার সুরেশ রঞ্জনের নিম্পূহ ও নিঃস্বাৰ্থভাব শিশুদের অজানিত ছিল না । লীলাদেবী শিশুকালে তঁর বড়দা’র নামে যে কবিতা রচনা করিয়াছিলেন,তাহাতে সুরেশরঞ্জনের নীরব আত্মত্যাগ একটু আধটু বোঝা যায় । নিয়ে কয়ছত্র তাহা হইতে দেওয়া হইল :- दयूgद्धन्न निन*न ७कि a भशन ! ভুলেছি আপনি সুখ আপন পরাণ । তপসী হ’য়েছ তুমি ত্যজিয়া সংসার তথাপি কৰ্ম্মের মাঝে করা যে বিহার যথার্থ সন্ন্যাসী তুমি-পর দুখে দুখী, নাহি রোষ অসন্তোষ পরমুখে সুখী বরণ ক’রেছি। তাই কৌমার জীবন, সদাই তুষিত চিত স্বাৰ্থহীন মন। সার্থক “সুরেশ” নাম হে ত্যাগী অচিন নীরব সাধনা তব নীরব বিলীন । কি দিয়ে শুধিব মোরা এ ঋণ তোমার ८ॐ ख्यां ङखि नि कि' ङञ८छ् चिद्रैि | সুরেশরঞ্জন ১৩৯৭ সালে ৫২ বৎসর বয়সে ৬% দোলপূর্ণিমার দিন সামান্য কয়দিন মাত্ৰ পীড়িত থাকিয়া মারা যান। লীলার সহিত ভূতপূৰ্ব্ব বিচারপতি স্বৰ্গীয় হস্তার আশুতোষ চৌধুরীর